প্রতীকী ছবি, AI দিয়ে তৈরী
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে স্থানীয় লোকজন ও যুবদল নেতা–কর্মীদের হাতে আটক থাকা ছাত্রলীগের এক সাবেক নেতাকে ছাড়াতে গিয়ে যুবদল নেতার ওপর ছাত্রদল নেতা গুলি চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ওই যুবদল নেতার ছোট ভাই গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার ভুলতা ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ যুবকের নাম মামুন হোসেন (৩৫)। তিনি ভুলতা ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক বাদল হোসেনের ছোট ভাই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুরে ভুলতা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাব্বির হোসেনকে স্থানীয়রা আটক করে। সেখানে যুবদল নেতা বাদল হোসেনের অনুসারী কর্মী ও সমর্থকরাও উপস্থিত ছিলেন।
সাব্বিরকে আটকের পর তাকে বাদলের বাড়ির দিকে নেওয়ার সময় সাবেক ছাত্রদল নেতা জায়েদুল ইসলাম ও তার অনুসারীরা হামলা চালায়। এতে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
যুবদল নেতা বাদল হোসেন অভিযোগ করেন, ‘ছাত্রদল নেতা জায়েদুল ইসলাম আমার বাড়ির সামনে এসে গুলি চালিয়েছে। আমার ছোট ভাই মামুনের কানে গুলি লেগেছে। সে সেদিন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল।’
অপর দিকে, জায়েদুল ইসলাম গুলির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি বাসায় ছিলাম, ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম না। তবে শুনেছি গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।’
স্থানীয়রা জানান, রূপগঞ্জে বিএনপির কর্মী–সমর্থকদের মধ্যে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলমান রয়েছে। স্থানীয় আধিপত্য বিস্তারের কারণে জায়েদুল ইসলামের সঙ্গে বাদল হোসেনের পক্ষের পুরনো দ্বন্দ্ব রয়েছে।
ঘটনার পর পুলিশ অতিরিক্ত নিরাপত্তা নিয়েছে। জেলা পুলিশের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মেহেদী ইসলাম বলেন, ‘স্থানীয় লোকজনের হাতে আটক থাকা ওই ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়ানোর সময় গুলি ছোড়া হয়েছে বলে শুনেছি। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।’
তিনি আরও জানান, গুলিবিদ্ধ যুবদল নেতাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আটক থাকা ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো থানায় কোনো মামলা দায়ের হয়নি।
---
প্রতীকী ছবি, AI দিয়ে তৈরী
বুধবার, ১১ জুন ২০২৫
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে স্থানীয় লোকজন ও যুবদল নেতা–কর্মীদের হাতে আটক থাকা ছাত্রলীগের এক সাবেক নেতাকে ছাড়াতে গিয়ে যুবদল নেতার ওপর ছাত্রদল নেতা গুলি চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ওই যুবদল নেতার ছোট ভাই গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার ভুলতা ইউনিয়নের মাঝিপাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। গুলিবিদ্ধ যুবকের নাম মামুন হোসেন (৩৫)। তিনি ভুলতা ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক বাদল হোসেনের ছোট ভাই।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুরে ভুলতা ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সাব্বির হোসেনকে স্থানীয়রা আটক করে। সেখানে যুবদল নেতা বাদল হোসেনের অনুসারী কর্মী ও সমর্থকরাও উপস্থিত ছিলেন।
সাব্বিরকে আটকের পর তাকে বাদলের বাড়ির দিকে নেওয়ার সময় সাবেক ছাত্রদল নেতা জায়েদুল ইসলাম ও তার অনুসারীরা হামলা চালায়। এতে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
যুবদল নেতা বাদল হোসেন অভিযোগ করেন, ‘ছাত্রদল নেতা জায়েদুল ইসলাম আমার বাড়ির সামনে এসে গুলি চালিয়েছে। আমার ছোট ভাই মামুনের কানে গুলি লেগেছে। সে সেদিন রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল।’
অপর দিকে, জায়েদুল ইসলাম গুলির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি বাসায় ছিলাম, ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলাম না। তবে শুনেছি গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।’
স্থানীয়রা জানান, রূপগঞ্জে বিএনপির কর্মী–সমর্থকদের মধ্যে দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলমান রয়েছে। স্থানীয় আধিপত্য বিস্তারের কারণে জায়েদুল ইসলামের সঙ্গে বাদল হোসেনের পক্ষের পুরনো দ্বন্দ্ব রয়েছে।
ঘটনার পর পুলিশ অতিরিক্ত নিরাপত্তা নিয়েছে। জেলা পুলিশের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মেহেদী ইসলাম বলেন, ‘স্থানীয় লোকজনের হাতে আটক থাকা ওই ছাত্রলীগ নেতাকে ছাড়ানোর সময় গুলি ছোড়া হয়েছে বলে শুনেছি। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে।’
তিনি আরও জানান, গুলিবিদ্ধ যুবদল নেতাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আটক থাকা ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো থানায় কোনো মামলা দায়ের হয়নি।
---