কক্সবাজারের রামুতে বাস ও কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের বাবা-ছেলেসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
সোমবার (১৬ জুন) সকাল ৮টার দিকে রশিদনগরের জেটিরঘাটা এলাকায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। কক্সবাজারগামী পুরবী পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস ও ঢাকা থেকে আসা কাভার্ডভ্যানটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে বাসটি সড়কের পাশে খাদে পড়ে যায় এবং কাভার্ডভ্যানটি গাছে আটকে যায়।
নিহতরা হলেন—কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের হাবিব উল্লাহ (৫৫) ও তাঁর ছেলে রিয়াদ (৯), এবং রামু উপজেলার পূর্ব রাজারকুল এলাকার রিমঝিম বড়ুয়া (২৩)। আহতদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
রামু হাইওয়ে থানার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিন জানান, বাস ও কাভার্ডভ্যান জব্দ করা হয়েছে, চালকরা পলাতক। এলাকাবাসী বেপরোয়া গতিরোধে কঠোর নজরদারি ও স্পিড ব্রেকার স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
কক্সবাজারের রামুতে বাস ও কাভার্ডভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের বাবা-ছেলেসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
সোমবার (১৬ জুন) সকাল ৮টার দিকে রশিদনগরের জেটিরঘাটা এলাকায় চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে। কক্সবাজারগামী পুরবী পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস ও ঢাকা থেকে আসা কাভার্ডভ্যানটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে বাসটি সড়কের পাশে খাদে পড়ে যায় এবং কাভার্ডভ্যানটি গাছে আটকে যায়।
নিহতরা হলেন—কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের হাবিব উল্লাহ (৫৫) ও তাঁর ছেলে রিয়াদ (৯), এবং রামু উপজেলার পূর্ব রাজারকুল এলাকার রিমঝিম বড়ুয়া (২৩)। আহতদের কক্সবাজার সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
রামু হাইওয়ে থানার ইনচার্জ (ওসি) নাসির উদ্দিন জানান, বাস ও কাভার্ডভ্যান জব্দ করা হয়েছে, চালকরা পলাতক। এলাকাবাসী বেপরোয়া গতিরোধে কঠোর নজরদারি ও স্পিড ব্রেকার স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।