পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে গত কয়েক দিনের ব্যবধানে আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিনই ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে। ফলে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসকরা। এতে উপজেলাবাসীর মধ্যে চরম উদ্বেগ ও উৎকন্ঠা দেখা দিয়েছে।
উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, এখানে গত কয়েকদিনে ২৪ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। তারমধ্যে ১৬ জন পুরুষ এবং ৮ জন মহিলা। রোগীদের মধ্যে অনেককে বেডে, আবার অনেককে মেঝেতে মশারি টাঙিয়ে শুয়ে থাকতে দেখা গেছে।
জানা যায়, মির্জাগঞ্জ উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ১ লক্ষ ২৮ হাজার জনগণের প্রধান চিকিৎসা কেন্দ্র এই ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। এখানে অনেক উন্নত চিকিৎসা সরঞ্জামাদি থাকলেও জনবল সঙ্কটের কারণে তা দীর্ঘদিন ব্যবহার না করায় বিকল হয়ে পড়েছে। তাছাড়া চাহিদার তুলনায় পর্যাপ্ত আসন সংখ্যা না থাকায় কারণে রোগীরা চিকিৎসা সেবা থেকে হচ্ছে বঞ্চিত। যে কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য রোগীদের যেতে হচ্ছে বিভাগীয় শহর ও জেলা শহরে।
এবিষয়ে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সাহা বলেন, পটুয়াখালী জেলার মধ্যে মির্জাগঞ্জ উপজেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। স্ত্রী এডিস মশার কামড়ে এই ডেঙ্গু রোগ হয়ে থাকে। এই রোগের সরাসরি কোন ঔষধ নেই। তাই জনসচেতনতাই এ রোগ প্রতিকারের প্রধান মাধ্যম। সেই লক্ষ্যে আমাদের মশা-মাছির আবাসস্থল যেমন- বাড়ির ছাদে, ডাবের খোসা, ড্রেনের পানি, টিউব অথবা টায়ারের পানিসহ বিভিন্ন নর্দমার পানি বেশি দিন জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সেই সাথে রাতে এবং দিনে মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে, বাড়ির আশেপাশে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে গত কয়েক দিনের ব্যবধানে আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা। প্রতিদিনই ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হচ্ছে হাসপাতালে। ফলে ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসকরা। এতে উপজেলাবাসীর মধ্যে চরম উদ্বেগ ও উৎকন্ঠা দেখা দিয়েছে।
উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, এখানে গত কয়েকদিনে ২৪ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছে। তারমধ্যে ১৬ জন পুরুষ এবং ৮ জন মহিলা। রোগীদের মধ্যে অনেককে বেডে, আবার অনেককে মেঝেতে মশারি টাঙিয়ে শুয়ে থাকতে দেখা গেছে।
জানা যায়, মির্জাগঞ্জ উপজেলার ৬টি ইউনিয়নের ১ লক্ষ ২৮ হাজার জনগণের প্রধান চিকিৎসা কেন্দ্র এই ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি। এখানে অনেক উন্নত চিকিৎসা সরঞ্জামাদি থাকলেও জনবল সঙ্কটের কারণে তা দীর্ঘদিন ব্যবহার না করায় বিকল হয়ে পড়েছে। তাছাড়া চাহিদার তুলনায় পর্যাপ্ত আসন সংখ্যা না থাকায় কারণে রোগীরা চিকিৎসা সেবা থেকে হচ্ছে বঞ্চিত। যে কারণে উন্নত চিকিৎসার জন্য রোগীদের যেতে হচ্ছে বিভাগীয় শহর ও জেলা শহরে।
এবিষয়ে মির্জাগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা প্রশান্ত কুমার সাহা বলেন, পটুয়াখালী জেলার মধ্যে মির্জাগঞ্জ উপজেলায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। স্ত্রী এডিস মশার কামড়ে এই ডেঙ্গু রোগ হয়ে থাকে। এই রোগের সরাসরি কোন ঔষধ নেই। তাই জনসচেতনতাই এ রোগ প্রতিকারের প্রধান মাধ্যম। সেই লক্ষ্যে আমাদের মশা-মাছির আবাসস্থল যেমন- বাড়ির ছাদে, ডাবের খোসা, ড্রেনের পানি, টিউব অথবা টায়ারের পানিসহ বিভিন্ন নর্দমার পানি বেশি দিন জমে না থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সেই সাথে রাতে এবং দিনে মশারি টাঙিয়ে ঘুমাতে হবে, বাড়ির আশেপাশে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।