জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির বিবাদমান দুই গ্রুপের প্রকাশ্য সংঘর্ষে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলায় একটি ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল পণ্ড হয়ে গেছে। গতকাল রোববার বিকেল থেকে কাউন্সিল মঞ্চের সামনে বিএনপির দুটি গ্রুপের মুখোমুখি সংঘর্ষে কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। উপজেলার পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিলে জেলা নেতাদের বক্তৃতা চলাকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর ফলে পণ্ড হয়ে গেছে ১৭ বছর পরে আয়োজিত পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল। পুলিশ ঘটনাস্থলে থাকলেও তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়। পরে মোরেলগঞ্জ ক্যাম্প থেকে সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পরিস্থিতি শান্ত হয়। জেলার নেতারাও তখন নিরাপদে স্থান ত্যাগ করেন। দলীয় সুত্র জানায়, ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি প্রার্থী খলিলুর রহমান শিকদার ও আব্দুস সত্তার হাওলাদারের সমর্থকেরা বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে চেয়ার ও লাঠিসোটা নিয়ে প্রতিপক্ষকে মারপিট শুরু করেন যা কিছুক্ষণের মধ্যেই তুমূল সংঘর্ষে রূপ নেয়। দুই গ্রুপের নেতাকর্মীরা ও ভোটাররা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ায় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সম্মেলনের প্রধান অতিথি খাদেম নিয়ামূল নাসির আলাপ কাউন্সিল স্থগিত ঘোষণা করেন। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শহিদুল হক বাবুলসহ উপজেলা ও জেলার আরও অনেক নেতারা এ সময় উপস্থিতি ছিলেন। সংঘর্ষের বিষয়ে সভাপতি প্রার্থী খলিলুর রহমান শিকদার ও আব্দুস ছত্তার হাওলাদার পরস্পরকে দোষারোপ করে বলেন, পরিকল্পিতভাবে কাউন্সিল পন্ড করা হয়েছে। হামলা পাল্টা হামলায় উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে শিহাব শিকদার, এমদাদুল হাওলাদার, সাইফুল হাওলাদার, অহিদুল ইসলাম ও মো. হালিমকে রক্তাক্ত জখম অবস্থায় মোরেলগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মোড়েলগঞ্জ থানার ওসি মো. মতলুবুর রহমান বলেন বিএনপির সম্মেলনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনবাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। আর মারপিটে আহত হওয়ার ঘটনায় সোমবার,(১৬ জুন ২০২৫) সকাল পর্যন্ত কোনো পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দেয় নি। অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির বিবাদমান দুই গ্রুপের প্রকাশ্য সংঘর্ষে বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ উপজেলায় একটি ইউনিয়ন বিএনপির কাউন্সিল পণ্ড হয়ে গেছে। গতকাল রোববার বিকেল থেকে কাউন্সিল মঞ্চের সামনে বিএনপির দুটি গ্রুপের মুখোমুখি সংঘর্ষে কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। উপজেলার পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিলে জেলা নেতাদের বক্তৃতা চলাকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এর ফলে পণ্ড হয়ে গেছে ১৭ বছর পরে আয়োজিত পুটিখালী ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিবার্ষিক কাউন্সিল। পুলিশ ঘটনাস্থলে থাকলেও তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়। পরে মোরেলগঞ্জ ক্যাম্প থেকে সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পরিস্থিতি শান্ত হয়। জেলার নেতারাও তখন নিরাপদে স্থান ত্যাগ করেন। দলীয় সুত্র জানায়, ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি প্রার্থী খলিলুর রহমান শিকদার ও আব্দুস সত্তার হাওলাদারের সমর্থকেরা বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে চেয়ার ও লাঠিসোটা নিয়ে প্রতিপক্ষকে মারপিট শুরু করেন যা কিছুক্ষণের মধ্যেই তুমূল সংঘর্ষে রূপ নেয়। দুই গ্রুপের নেতাকর্মীরা ও ভোটাররা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ায় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সম্মেলনের প্রধান অতিথি খাদেম নিয়ামূল নাসির আলাপ কাউন্সিল স্থগিত ঘোষণা করেন। উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক শহিদুল হক বাবুলসহ উপজেলা ও জেলার আরও অনেক নেতারা এ সময় উপস্থিতি ছিলেন। সংঘর্ষের বিষয়ে সভাপতি প্রার্থী খলিলুর রহমান শিকদার ও আব্দুস ছত্তার হাওলাদার পরস্পরকে দোষারোপ করে বলেন, পরিকল্পিতভাবে কাউন্সিল পন্ড করা হয়েছে। হামলা পাল্টা হামলায় উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে শিহাব শিকদার, এমদাদুল হাওলাদার, সাইফুল হাওলাদার, অহিদুল ইসলাম ও মো. হালিমকে রক্তাক্ত জখম অবস্থায় মোরেলগঞ্জ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে মোড়েলগঞ্জ থানার ওসি মো. মতলুবুর রহমান বলেন বিএনপির সম্মেলনে দুই গ্রুপের সংঘর্ষের খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ ও সেনবাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হলে পরিস্থিতি শান্ত হয়। আর মারপিটে আহত হওয়ার ঘটনায় সোমবার,(১৬ জুন ২০২৫) সকাল পর্যন্ত কোনো পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ দেয় নি। অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।