কুষ্টিয়া : শীর্ষ চরমপন্থি সন্ত্রাসী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ -সংবাদ
দেশের শীর্ষ চরমপন্থি সন্ত্রাসী জাহাঙ্গীর কবির লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ করেছে এলাকাবাসী। সচেতন নাগরিক সমাজের ব্যানারে কুষ্টিয়া ঝিনাইদহ মহাসড়ক ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে রোববার দুপুরে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
নাগরিক সমাজের নেতারা বলেন, লিপটন দীর্ঘদিন ধরে কুষ্টিয়ায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে রেখেছে। রাজনৈতিক দলের কিছু নেতার ছত্রছায়ায় থেকে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করে। স্থানীয়দের অভিযোগ, কেউ তার নির্দেশ মানতে অস্বীকৃতি জানালে র্যাবের মাধ্যমে তুলে নিয়ে গায়েবি মামলা দিয়ে শাস্তি দেয়া হতো। অস্ত্র ও মাদকের ভয় দেখিয়ে সাধারণ মানুষের মনে আতঙ্ক ছড়িয়ে রাখত সে।
স্মারকলিপি থেকে জানা যায়, সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসানের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় লিপটন র্যাবের সোর্স হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছে। তবে চলতি বছরের ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর সে গা ঢাকা দেয়। কিছুদিন পর সে আবারও এলাকায় ফিরে আসে এবং পুনরায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়।
অভিযোগ রয়েছে পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে পুলিশের তদন্ত শেষে দায়েরকৃত অভিযোগপত্রে লিপটনকে চতুর্থ আসামি করা হয়েছে।
নাগরিক সমাজের দাবি চরমপন্থি লিপটন এবং তার সহযোগীদের দ্রুত বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
কুষ্টিয়া : শীর্ষ চরমপন্থি সন্ত্রাসী লিপটনের ফাঁসির দাবিতে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ -সংবাদ
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
দেশের শীর্ষ চরমপন্থি সন্ত্রাসী জাহাঙ্গীর কবির লিপটনের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল-সমাবেশ করেছে এলাকাবাসী। সচেতন নাগরিক সমাজের ব্যানারে কুষ্টিয়া ঝিনাইদহ মহাসড়ক ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে রোববার দুপুরে এ বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করা হয়। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
নাগরিক সমাজের নেতারা বলেন, লিপটন দীর্ঘদিন ধরে কুষ্টিয়ায় সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে রেখেছে। রাজনৈতিক দলের কিছু নেতার ছত্রছায়ায় থেকে এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করে। স্থানীয়দের অভিযোগ, কেউ তার নির্দেশ মানতে অস্বীকৃতি জানালে র্যাবের মাধ্যমে তুলে নিয়ে গায়েবি মামলা দিয়ে শাস্তি দেয়া হতো। অস্ত্র ও মাদকের ভয় দেখিয়ে সাধারণ মানুষের মনে আতঙ্ক ছড়িয়ে রাখত সে।
স্মারকলিপি থেকে জানা যায়, সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসানের ঘনিষ্ঠ হওয়ায় লিপটন র্যাবের সোর্স হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছে। তবে চলতি বছরের ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর সে গা ঢাকা দেয়। কিছুদিন পর সে আবারও এলাকায় ফিরে আসে এবং পুনরায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়।
অভিযোগ রয়েছে পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে পুলিশের তদন্ত শেষে দায়েরকৃত অভিযোগপত্রে লিপটনকে চতুর্থ আসামি করা হয়েছে।
নাগরিক সমাজের দাবি চরমপন্থি লিপটন এবং তার সহযোগীদের দ্রুত বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।