গাজীপুরের শ্রীপুরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথে পোশাক শ্রমিককে ধর্ষণের ঘটনায় মামলার আসামি বুথের নিরাপত্তাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোমবার বিকালে শ্রীপুরের আনসার রোড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে রাতে জানিয়েছেন শ্রীপুর থানার ওসি।
গ্রেপ্তার মো. লিটন ময়মনসিংহের পাগলা থানার ডুবাইল গ্রামের মৃত আব্দুল আউয়ালের ছেলে।
তিনি লিটন ফাস্ট সলিউশন লিমিটেড নামের একটি নিরাপত্তা প্রহরী নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মী হিসাবে শ্রীপুরের এমসি বাজার এলাকায় ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথে দায়িত্বরত ছিলেন।
ভুক্তভোগী কিশোরী (১৪) নেত্রকোণার কলমাকান্দা উপজেলার বাসিন্দা। সে মা-বাবার সঙ্গে শ্রীপুরের একটি গ্রামে ভাড়া বাড়িতে থাকে।
এ ঘটনায় রোববার বিকালে ভুক্তভোগীর বাবা থানায় মামলা করেছেন।
মামলায় বলা হয়েছে , টাকা তোলার জন্য মেয়েটি ওই এটিএম বুথে নিয়মিত যাতায়াতের এক পর্যায়ে নিরাপত্তাকর্মী লিটনের সঙ্গে তার পরিচয় হয়।
রোববার সকাল ৬টায় তালহা স্পিনিং মিলে ১২ হাজার টাকা বেতনের চাকরি দেওয়ার কথা বলে মোবাইল ফোনে মেয়েটিকে ডেকে নেন লিটন। কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আসবেন বলে লিটন মেয়েটিকে বুথের ভেতরে থাকা ছোট্ট একটি কক্ষে নিয়ে বসান।
পরে মেয়েটির বাবা দুইবার চাকরির বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে লিটন কোনো চিন্তা না করতে বলে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। পরে সকাল ১০টার দিকে এটিএম বুথের ভেতরে মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন লিটন। পরে তাকে বাড়ি পাঠিয়ে দিলে পথে বাবাকে ঘটনাটি জানান মেয়েটি।
ওসি মহম্মদ আবদুল বারিক বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় মামলার পর থেকেই শ্রীপুর থানা পুলিশের একাধিক টিম অভিযান শুরু করে লিটনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মঙ্গলবার সকালে তাকে আদালতে পাঠানো হবে বলেও ওসি জানান।
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
গাজীপুরের শ্রীপুরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথে পোশাক শ্রমিককে ধর্ষণের ঘটনায় মামলার আসামি বুথের নিরাপত্তাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোমবার বিকালে শ্রীপুরের আনসার রোড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে রাতে জানিয়েছেন শ্রীপুর থানার ওসি।
গ্রেপ্তার মো. লিটন ময়মনসিংহের পাগলা থানার ডুবাইল গ্রামের মৃত আব্দুল আউয়ালের ছেলে।
তিনি লিটন ফাস্ট সলিউশন লিমিটেড নামের একটি নিরাপত্তা প্রহরী নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মী হিসাবে শ্রীপুরের এমসি বাজার এলাকায় ডাচ বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথে দায়িত্বরত ছিলেন।
ভুক্তভোগী কিশোরী (১৪) নেত্রকোণার কলমাকান্দা উপজেলার বাসিন্দা। সে মা-বাবার সঙ্গে শ্রীপুরের একটি গ্রামে ভাড়া বাড়িতে থাকে।
এ ঘটনায় রোববার বিকালে ভুক্তভোগীর বাবা থানায় মামলা করেছেন।
মামলায় বলা হয়েছে , টাকা তোলার জন্য মেয়েটি ওই এটিএম বুথে নিয়মিত যাতায়াতের এক পর্যায়ে নিরাপত্তাকর্মী লিটনের সঙ্গে তার পরিচয় হয়।
রোববার সকাল ৬টায় তালহা স্পিনিং মিলে ১২ হাজার টাকা বেতনের চাকরি দেওয়ার কথা বলে মোবাইল ফোনে মেয়েটিকে ডেকে নেন লিটন। কারখানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আসবেন বলে লিটন মেয়েটিকে বুথের ভেতরে থাকা ছোট্ট একটি কক্ষে নিয়ে বসান।
পরে মেয়েটির বাবা দুইবার চাকরির বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে লিটন কোনো চিন্তা না করতে বলে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। পরে সকাল ১০টার দিকে এটিএম বুথের ভেতরে মেয়েটিকে ধর্ষণ করেন লিটন। পরে তাকে বাড়ি পাঠিয়ে দিলে পথে বাবাকে ঘটনাটি জানান মেয়েটি।
ওসি মহম্মদ আবদুল বারিক বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় মামলার পর থেকেই শ্রীপুর থানা পুলিশের একাধিক টিম অভিযান শুরু করে লিটনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মঙ্গলবার সকালে তাকে আদালতে পাঠানো হবে বলেও ওসি জানান।