পলাশে শীতলক্ষ্যা নদীতে গোসলে নেমে মো. সাইফুল ইসলাম এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। গত সোমবার সন্ধ্যায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
নিহত সাইফুল ইসলাম পলাশ বাজার এলাকার আব্দুল চৌধুরীর ছেলে। তার বাবা-মা পলাশ বাজারে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।
পলাশ ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা জানান, সাইফুল ঢাকায় থেকে একটি ব্যাগ তৈরির কারখানায় চাকরি করতো। এবার ঈদে ছুটি পেয়ে বাবা-মায়ের সাথে ঈদ করতে পলাশ বাজারের ভাড়া বাসায় আসে সে। গত সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে পলাশ বাজারের শীতলক্ষ্যা নদীতে গোসল করতে নামে। পরে তার বন্ধুরা গোসল শেষে নদী থেকে উঠে আসলেও সাইফুল উঠে আসতে পারেনি। সে প্রথমে নদীর পাড়ের কাছাকাছি অল্প পানিতে গোসল করলেও পরবর্তীতে সাঁতার না জানায় নদীর ¯্র্েরাতে তলিয়ে নিখোঁজ হয়।
এদিকে খবর পেয়ে পলাশ ফায়ার সার্ভিস বিকেল থেকে ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিখোঁজ সাইফুলকে উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করে। কিন্তু তারা তাকে উদ্ধার করতে না পেরে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে সাইফুলকে মৃত্যু অবস্থায় নদী থেকে উদ্ধার করে।
পলাশ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আব্দুল শহিদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সাইফুল সাঁতার না জানায় নদীর ¯্র্েরাতে তলিয়ে যায় নিখোঁজ হয়। পরে তাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
পলাশে শীতলক্ষ্যা নদীতে গোসলে নেমে মো. সাইফুল ইসলাম এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। গত সোমবার সন্ধ্যায় তার মরদেহ উদ্ধার করে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল।
নিহত সাইফুল ইসলাম পলাশ বাজার এলাকার আব্দুল চৌধুরীর ছেলে। তার বাবা-মা পলাশ বাজারে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করেন।
পলাশ ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা জানান, সাইফুল ঢাকায় থেকে একটি ব্যাগ তৈরির কারখানায় চাকরি করতো। এবার ঈদে ছুটি পেয়ে বাবা-মায়ের সাথে ঈদ করতে পলাশ বাজারের ভাড়া বাসায় আসে সে। গত সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে বন্ধুদের সঙ্গে পলাশ বাজারের শীতলক্ষ্যা নদীতে গোসল করতে নামে। পরে তার বন্ধুরা গোসল শেষে নদী থেকে উঠে আসলেও সাইফুল উঠে আসতে পারেনি। সে প্রথমে নদীর পাড়ের কাছাকাছি অল্প পানিতে গোসল করলেও পরবর্তীতে সাঁতার না জানায় নদীর ¯্র্েরাতে তলিয়ে নিখোঁজ হয়।
এদিকে খবর পেয়ে পলাশ ফায়ার সার্ভিস বিকেল থেকে ঘটনাস্থলে পৌঁছে নিখোঁজ সাইফুলকে উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা করে। কিন্তু তারা তাকে উদ্ধার করতে না পেরে টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে খবর দিলে ঘটনাস্থলে পৌঁছে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে সাইফুলকে মৃত্যু অবস্থায় নদী থেকে উদ্ধার করে।
পলাশ ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার আব্দুল শহিদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, সাইফুল সাঁতার না জানায় নদীর ¯্র্েরাতে তলিয়ে যায় নিখোঁজ হয়। পরে তাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।