নেত্রকোনার কেন্দুয়া পৌরসভার নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের দায়ে দুই বাস কাউন্টার কর্মচারীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুযায়ী অর্থদ- প্রদান করা হয়েছে।
গত সোমবার রাত ৮টার দিকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসনের যৌথ অভিযানে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
জানা গেছে, অভিযানে বাস কাউন্টারে দায়িত্বে থাকা হাদিস মিয়া (৫০) ও মো. জাহাঙ্গীর আলম (৪০) নামের দুই ব্যক্তি নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছিলেন। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে প্রশাসন।
যাচাই-বাছাইয়ের পর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ধারা ৪০ অনুযায়ী, প্রতারণামূলক ও অতিরিক্ত মূল্য আদায়ের দায়ে তাদের প্রত্যেককে ৪০ হাজার টাকা করে মোট ৮০ হাজার টাকা অর্থদ- প্রদান করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমদাদুল হক তালুকদার। তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পেয়ে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর আমরা তাৎক্ষণিকভাবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করি। অভিযুক্তদের কাছ থেকে জরিমানার টাকা আদায় করে সতর্ক করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও জানান,
‘অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, যাত্রী হয়রানি বা অন্য কোনো অনিয়মের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। কোনোভাবেই সাধারণ মানুষকে হয়রানি করতে দেওয়া হবে না।’
প্রশাসনের পক্ষ থেকে যাত্রী সাধারণকে বাসে ওঠার পূর্বে নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা দেখে তবেই ভাড়া প্রদান করার আহ্বান জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে কেউ যদি অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের শিকার হন, তাহলে উপজেলা প্রশাসন বা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
নেত্রকোনার কেন্দুয়া পৌরসভার নতুন বাসস্ট্যান্ড এলাকায় চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের দায়ে দুই বাস কাউন্টার কর্মচারীকে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ অনুযায়ী অর্থদ- প্রদান করা হয়েছে।
গত সোমবার রাত ৮টার দিকে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসনের যৌথ অভিযানে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়।
জানা গেছে, অভিযানে বাস কাউন্টারে দায়িত্বে থাকা হাদিস মিয়া (৫০) ও মো. জাহাঙ্গীর আলম (৪০) নামের দুই ব্যক্তি নির্ধারিত ভাড়ার চেয়ে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছিলেন। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে প্রশাসন।
যাচাই-বাছাইয়ের পর ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯-এর ধারা ৪০ অনুযায়ী, প্রতারণামূলক ও অতিরিক্ত মূল্য আদায়ের দায়ে তাদের প্রত্যেককে ৪০ হাজার টাকা করে মোট ৮০ হাজার টাকা অর্থদ- প্রদান করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন কেন্দুয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমদাদুল হক তালুকদার। তিনি বলেন, ‘চট্টগ্রামগামী যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগ পেয়ে যৌথবাহিনী অভিযান পরিচালনা করে। অভিযোগের সত্যতা পাওয়ার পর আমরা তাৎক্ষণিকভাবে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করি। অভিযুক্তদের কাছ থেকে জরিমানার টাকা আদায় করে সতর্ক করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও জানান,
‘অতিরিক্ত ভাড়া আদায়, যাত্রী হয়রানি বা অন্য কোনো অনিয়মের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। কোনোভাবেই সাধারণ মানুষকে হয়রানি করতে দেওয়া হবে না।’
প্রশাসনের পক্ষ থেকে যাত্রী সাধারণকে বাসে ওঠার পূর্বে নির্ধারিত ভাড়ার তালিকা দেখে তবেই ভাড়া প্রদান করার আহ্বান জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে কেউ যদি অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের শিকার হন, তাহলে উপজেলা প্রশাসন বা ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অভিযোগ জানানোর অনুরোধ করা হয়েছে।