কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভ্যন্তরীণ বিরোধের জেরে এক রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গত সোমবার দুপুরে উপজেলার নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম আলমগীর (২২)। তিনি ডি ব্লকের মৃত মোহাম্মদ হারেছের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আলমগীরের সঙ্গে সি ব্লকের কুখ্যাত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল আলমের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে নুরুল আলম তার কাছে থাকা ওয়ান শুটার গান দিয়ে আলমগীরের বুকে গুলি করে পালিয়ে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় আলমগীরকে ক্যাম্পসংলগ্ন জিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পর ক্যাম্প এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
টেকনাফ মডেল থানার ওসি (তদন্ত) হিমেল রায় জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকারীকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
উল্লেখ্য, ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রতিনিয়ত সংঘর্ষ ও হত্যার ঘটনা ঘটছে, যা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
কক্সবাজারের টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভ্যন্তরীণ বিরোধের জেরে এক রোহিঙ্গা যুবককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। গত সোমবার দুপুরে উপজেলার নয়াপাড়া রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি ব্লকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত যুবকের নাম আলমগীর (২২)। তিনি ডি ব্লকের মৃত মোহাম্মদ হারেছের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, আলমগীরের সঙ্গে সি ব্লকের কুখ্যাত রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী নুরুল আলমের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে নুরুল আলম তার কাছে থাকা ওয়ান শুটার গান দিয়ে আলমগীরের বুকে গুলি করে পালিয়ে যায়। রক্তাক্ত অবস্থায় আলমগীরকে ক্যাম্পসংলগ্ন জিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ঘটনার পর ক্যাম্প এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েন করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়।
টেকনাফ মডেল থানার ওসি (তদন্ত) হিমেল রায় জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকারীকে শনাক্ত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
উল্লেখ্য, ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে প্রতিনিয়ত সংঘর্ষ ও হত্যার ঘটনা ঘটছে, যা রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে।