কুমিল্লার লাকসামে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার,(১৭ জুন ২০২৫) দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন লাকসাম পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে পেয়ারাপুর দক্ষিণপাড়ার এনায়েত রহমান সাক্কু (১৯), উপজেলার বড়তুপা গ্রামের সাগর (২৬), কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানার চরকাওনা গ্রামের স্বপন মিয়া (২১)।
লাকসাম থানার ওসি নাজনীন সুলতানা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, গত ৮ জুন ভুক্তভোগী তরুণী তার প্রেমিককে খুঁজতে লাকসাম বাজারে যান। এ সময় এনায়েত রহমান সাক্কু নামে এক অটোচালকের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরে ওই তরুণী সাক্কুকে সঙ্গে নিয়ে প্রেমিককে খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে না পেয়ে রাত ১০টার দিকে লাকসাম রেলস্টেশনের দক্ষিণ পাশে প্ল্যাটফর্মের সিঁড়িতে বসেন দু’জন। এ সময় তিন যুবক তাদের উত্ত্যক্ত করলে সাক্কু নিজেকে ওই তরুণীর স্বামী হিসেবে পরিচয় দেন। এরপর যুবকরা সাক্কু ও তরুণীকে ভোর সাড়ে ৪টা পর্যন্ত রেলস্টেশনে বসিয়ে রাখে।
এক পর্যায়ে সাক্কু ওই যুবকদের
জানান, তিনি ওই তরুণীর কেউ নন। পরে সাক্কুসহ তিন যুবক তরুণীকে সেখান থেকে রেললাইনের পূর্বপাশে একটি পরিত্যক্ত টিনের ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। পরে বিষয়টি তরুণী পুলিশকে অবগত করেন। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মামাতো ভাই বাদী হয়ে গতকাল সোমবার (১৬ জুন) রাতে ৪ জনকে আসামি করে লাকসাম থানায় মামলা করলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সাক্কু, সাগর ও স্বপনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়।
লাকসাম থানার ওসি নাজনীন সুলতানা বলেন, ধর্ষণে অভিযুক্ত তিনজনকে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামি খোরশেদকে (২৬) গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
মঙ্গলবার, ১৭ জুন ২০২৫
কুমিল্লার লাকসামে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় তিন যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার,(১৭ জুন ২০২৫) দুপুরে তাদের আদালতের মাধ্যমে কুমিল্লা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তাররা হলেন লাকসাম পৌরসভার ৪ নম্বর ওয়ার্ডে পেয়ারাপুর দক্ষিণপাড়ার এনায়েত রহমান সাক্কু (১৯), উপজেলার বড়তুপা গ্রামের সাগর (২৬), কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানার চরকাওনা গ্রামের স্বপন মিয়া (২১)।
লাকসাম থানার ওসি নাজনীন সুলতানা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পুলিশ জানায়, গত ৮ জুন ভুক্তভোগী তরুণী তার প্রেমিককে খুঁজতে লাকসাম বাজারে যান। এ সময় এনায়েত রহমান সাক্কু নামে এক অটোচালকের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। পরে ওই তরুণী সাক্কুকে সঙ্গে নিয়ে প্রেমিককে খুঁজতে শুরু করেন। এক পর্যায়ে না পেয়ে রাত ১০টার দিকে লাকসাম রেলস্টেশনের দক্ষিণ পাশে প্ল্যাটফর্মের সিঁড়িতে বসেন দু’জন। এ সময় তিন যুবক তাদের উত্ত্যক্ত করলে সাক্কু নিজেকে ওই তরুণীর স্বামী হিসেবে পরিচয় দেন। এরপর যুবকরা সাক্কু ও তরুণীকে ভোর সাড়ে ৪টা পর্যন্ত রেলস্টেশনে বসিয়ে রাখে।
এক পর্যায়ে সাক্কু ওই যুবকদের
জানান, তিনি ওই তরুণীর কেউ নন। পরে সাক্কুসহ তিন যুবক তরুণীকে সেখান থেকে রেললাইনের পূর্বপাশে একটি পরিত্যক্ত টিনের ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করেন। পরে বিষয়টি তরুণী পুলিশকে অবগত করেন। খবর পেয়ে পুলিশ তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর মামাতো ভাই বাদী হয়ে গতকাল সোমবার (১৬ জুন) রাতে ৪ জনকে আসামি করে লাকসাম থানায় মামলা করলে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সাক্কু, সাগর ও স্বপনকে গ্রেপ্তার করে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায়।
লাকসাম থানার ওসি নাজনীন সুলতানা বলেন, ধর্ষণে অভিযুক্ত তিনজনকে দুপুরে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। অপর আসামি খোরশেদকে (২৬) গ্রেপ্তারে পুলিশ অভিযান অব্যাহত রেখেছে।