কাজের সন্ধানে অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে গিয়ে আটক হওয়া ১৪ বাংলাদেশি নাগরিক কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিকেল সাড়ে ৩টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে তারা দেশে ফেরেন।
ফেরত আসা বাংলাদেশিদের বাড়ি ফেনী, নারায়ণগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, নড়াইল, চাঁদপুর, খুলনা, নেত্রকোণা ও সুনামগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায়। এরা হলেন—মো. ইসমাইল, হারুন মজুমদার, পাপিয়া আক্তার, লিজা খানম, লিজা খাতুন, আশা মণি, মফিজুল ইসলাম, তাহিয়াতুন নেসা, আখি ইসলাম, সঞ্জয় সরকার, স্বপন সরকার, যিশু কান্তি দাস, বিপুল দাস ও সুশেন দাস।
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সহায়তা এবং বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের মাইগ্রেশন বিভাগের মধ্যস্থতায় তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। পরে আখাউড়া স্থলবন্দরের শূন্যরেখায় স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয় এই ১৪ জনকে।
ব্র্যাকের মাইগ্রেশন বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার শায়লা শারমিন জানান, “ফেরত আসা নাগরিকদের প্রাথমিকভাবে আর্থিক প্রণোদনা ও জরুরি খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে তাদের পুনর্বাসনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এ বিষয়ে আগরতলাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের কনস্যুলার অ্যাসিস্ট্যান্ট ওমর শরীফ বলেন, “কাজের সন্ধানে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের দায়ে ১৪ বাংলাদেশিকে আটক করে আদালতের আদেশে কারাভোগ করানো হয়। এরপর তাদের দেশে ফেরাতে উদ্যোগ নেয় হাইকমিশন।”
তিনি আরও জানান, আগরতলার বিভিন্ন ক্ষণস্থায়ী কারাগারে আটক থাকা আরও ৩৩ জন বাংলাদেশিকে পর্যায়ক্রমে পুশব্যাকের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
---
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
কাজের সন্ধানে অবৈধভাবে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে গিয়ে আটক হওয়া ১৪ বাংলাদেশি নাগরিক কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিকেল সাড়ে ৩টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে তারা দেশে ফেরেন।
ফেরত আসা বাংলাদেশিদের বাড়ি ফেনী, নারায়ণগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, নড়াইল, চাঁদপুর, খুলনা, নেত্রকোণা ও সুনামগঞ্জ জেলার বিভিন্ন এলাকায়। এরা হলেন—মো. ইসমাইল, হারুন মজুমদার, পাপিয়া আক্তার, লিজা খানম, লিজা খাতুন, আশা মণি, মফিজুল ইসলাম, তাহিয়াতুন নেসা, আখি ইসলাম, সঞ্জয় সরকার, স্বপন সরকার, যিশু কান্তি দাস, বিপুল দাস ও সুশেন দাস।
ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সহায়তা এবং বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের মাইগ্রেশন বিভাগের মধ্যস্থতায় তাদের দেশে ফিরিয়ে আনা হয়। পরে আখাউড়া স্থলবন্দরের শূন্যরেখায় স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয় এই ১৪ জনকে।
ব্র্যাকের মাইগ্রেশন বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার শায়লা শারমিন জানান, “ফেরত আসা নাগরিকদের প্রাথমিকভাবে আর্থিক প্রণোদনা ও জরুরি খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে তাদের পুনর্বাসনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
এ বিষয়ে আগরতলাস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের কনস্যুলার অ্যাসিস্ট্যান্ট ওমর শরীফ বলেন, “কাজের সন্ধানে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের দায়ে ১৪ বাংলাদেশিকে আটক করে আদালতের আদেশে কারাভোগ করানো হয়। এরপর তাদের দেশে ফেরাতে উদ্যোগ নেয় হাইকমিশন।”
তিনি আরও জানান, আগরতলার বিভিন্ন ক্ষণস্থায়ী কারাগারে আটক থাকা আরও ৩৩ জন বাংলাদেশিকে পর্যায়ক্রমে পুশব্যাকের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
---