নির্যাতনের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার ৮ নং খাগউড়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামে পূর্বের বিরোধের জের ধরে চুরির অভিযোগ এনে ফজর উদ্দিন (২৭) নামে এক যুবককে গাছে বেধে অমানবিক নির্যাতনের করা হয়। পাশাপাশি নির্যাতনের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল করা অভিযোগ উঠেছে।
কয়েকজন সহযোগীসহ একই গ্রামের আব্দুর রশিদ মিয়ার ছেলে আফজল মিয়া লেবু মিয়ার ছেলে লোকমান মিয়া ও আব্দুল লতিফ মিয়ার ছেলে মুক্তার মিয়া এই ঘটনায় জড়িত বলে অভিযোগ করছেভুক্তভোগী।
ঘটনাটি ঘটে গত ৩০ জুন সকাল ৭টার দিকে। ভুক্তভোগী বলেন, আমি প্রতিদিনের মতো মাছ ধরার জন্য তাজপুর বিলের দিকে রওনা দেই। হঠাৎ পথিমধ্যে লোকমান মিয়া গংরা আমাকে জোর করে তাদের বাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। বাড়িতে নেয়ার পর রশি দিয়ে আমার হাত পা বেঁধে ফেলে এবং আমাকে বেধর মারপিট করে এবং মারপিটের চিত্র মোবাইলে ধারণ করে সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল করে।
ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, লোকমান মিয়া গংরা তাদের হাতে থাকা লাঠি দিয়ে ভুক্তভোগীকে পা থেকে শুরু করে মাথা পর্যন্ত একাধারে আঘাত করছে।
এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এই অমানবিক নির্যাতনে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এলাকার সচেতন মহল।
ফজর উদ্দিন মিয়া জানান অভিযুক্ত লোকমান মিয়া গংয়ের সঙ্গে দীর্ঘদিন যাবত তাদের বিরোধ চলে আসছিল।
প্রশাসনের কাছে এর বিচার দাবি করেন ভুক্তভোগী ও তার পরিবার। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত আফজল মিয়া বলেন, গত সোমবার ভোরে ফজর উদ্দিন আমার ঘরে প্রবেশ করে একটি মোবাইল চুরি করে নিয়ে যাওয়ার সময় আটক করে গাছে বেধে মোবাইল উদ্ধার করি।
এ ব্যাপারে বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। এখন আপনার মাধ্যমে জানতে পারছি। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছি।
নির্যাতনের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলার ৮ নং খাগউড়া ইউনিয়নের তাজপুর গ্রামে পূর্বের বিরোধের জের ধরে চুরির অভিযোগ এনে ফজর উদ্দিন (২৭) নামে এক যুবককে গাছে বেধে অমানবিক নির্যাতনের করা হয়। পাশাপাশি নির্যাতনের ভিডিও মোবাইলে ধারণ করে সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল করা অভিযোগ উঠেছে।
কয়েকজন সহযোগীসহ একই গ্রামের আব্দুর রশিদ মিয়ার ছেলে আফজল মিয়া লেবু মিয়ার ছেলে লোকমান মিয়া ও আব্দুল লতিফ মিয়ার ছেলে মুক্তার মিয়া এই ঘটনায় জড়িত বলে অভিযোগ করছেভুক্তভোগী।
ঘটনাটি ঘটে গত ৩০ জুন সকাল ৭টার দিকে। ভুক্তভোগী বলেন, আমি প্রতিদিনের মতো মাছ ধরার জন্য তাজপুর বিলের দিকে রওনা দেই। হঠাৎ পথিমধ্যে লোকমান মিয়া গংরা আমাকে জোর করে তাদের বাড়িতে তুলে নিয়ে যায়। বাড়িতে নেয়ার পর রশি দিয়ে আমার হাত পা বেঁধে ফেলে এবং আমাকে বেধর মারপিট করে এবং মারপিটের চিত্র মোবাইলে ধারণ করে সোশ্যাল মিডিয়া ভাইরাল করে।
ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, লোকমান মিয়া গংরা তাদের হাতে থাকা লাঠি দিয়ে ভুক্তভোগীকে পা থেকে শুরু করে মাথা পর্যন্ত একাধারে আঘাত করছে।
এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। এই অমানবিক নির্যাতনে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এলাকার সচেতন মহল।
ফজর উদ্দিন মিয়া জানান অভিযুক্ত লোকমান মিয়া গংয়ের সঙ্গে দীর্ঘদিন যাবত তাদের বিরোধ চলে আসছিল।
প্রশাসনের কাছে এর বিচার দাবি করেন ভুক্তভোগী ও তার পরিবার। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত আফজল মিয়া বলেন, গত সোমবার ভোরে ফজর উদ্দিন আমার ঘরে প্রবেশ করে একটি মোবাইল চুরি করে নিয়ে যাওয়ার সময় আটক করে গাছে বেধে মোবাইল উদ্ধার করি।
এ ব্যাপারে বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। এখন আপনার মাধ্যমে জানতে পারছি। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখছি।