হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের বরুড়া গ্রামে পুকুরে ডুবে একসঙ্গে দুই শিশুর করুণ মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলো- একরাম মিয়া (৭) ও তামান্না আক্তার (৭)। একরাম মাধবপুর উপজেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ সুরমা গ্রামের আনাম মিয়ার ছেলে। সে নানা আইয়ুব আলীর বাড়িতে বরুড়া গ্রামে থাকত। তামান্না বরুড়া গ্রামের সুলেমান মিয়ার মেয়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার একরাম ও তামান্না খেলতে খেলতে বাড়ির পাশের একটি পুকুরে ডুবে যায়। দীর্ঘক্ষণ তাদের দেখতে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে স্থানীয়রা পুকুরে পানিতে তল্লাশি চালিয়ে শিশু দুটিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেন। একরামের মা মর্জিনা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার মানিক ধন এভাবে চলে যাবে, ভাবতেই পারিনি। এখন আমি কী নিয়ে বাঁচব।’
মাধবপুর থানার ওসি শহিদ উল্লাহ ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
স্বজনদের আহাজারি আর কান্নায় ভারি হয়ে ওঠে পরিবেশ।
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার চৌমুহনী ইউনিয়নের বরুড়া গ্রামে পুকুরে ডুবে একসঙ্গে দুই শিশুর করুণ মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলো- একরাম মিয়া (৭) ও তামান্না আক্তার (৭)। একরাম মাধবপুর উপজেলার শাহজাহানপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ সুরমা গ্রামের আনাম মিয়ার ছেলে। সে নানা আইয়ুব আলীর বাড়িতে বরুড়া গ্রামে থাকত। তামান্না বরুড়া গ্রামের সুলেমান মিয়ার মেয়ে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল বৃহস্পতিবার একরাম ও তামান্না খেলতে খেলতে বাড়ির পাশের একটি পুকুরে ডুবে যায়। দীর্ঘক্ষণ তাদের দেখতে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে স্থানীয়রা পুকুরে পানিতে তল্লাশি চালিয়ে শিশু দুটিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেন। একরামের মা মর্জিনা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমার মানিক ধন এভাবে চলে যাবে, ভাবতেই পারিনি। এখন আমি কী নিয়ে বাঁচব।’
মাধবপুর থানার ওসি শহিদ উল্লাহ ঘটনাটির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। দুই শিশুর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে পুরো এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।
স্বজনদের আহাজারি আর কান্নায় ভারি হয়ে ওঠে পরিবেশ।