অস্টেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বিশ্বের ১৪টি দেশে রফতানি হচ্ছে এমকেএস স্পোর্টস তৈরি ক্রিকেট ব্যাট। ৬০ জন কর্মী নিয়ে দিনভর কর্মব্যস্ত থাকছে কারখানাটি। রাজশাহী নগরীর মথুরডাঙ্গা এলাকার এমকেএস স্পোর্টসের কারখানায় গিয়ে শ্রমিকদের ব্যস্ততার চিত্র দেখা গেছে।
জানা গেছে, রাজশাহীর এমকেএস স্পোর্টস তৈরি করছে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট ব্যাট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) ক্রিকেট ব্যাট তৈরির অনুমোদন দিয়েছে এমকেএস স্পোর্টসকে। শুরুটা হুসাইন মোহাম্মদ আফতাব শাহীনের নিজ বাড়িতে হলেও পরবর্তিতে গড়ে তোলা হয় কারখানা। প্রথম কারখানা ছিল রাজশাহী নগরীর বারো রাস্তার মোড় এলাকায়। পরবর্তিতে মথুরডাঙ্গা এলাকায় বিকেল আকারের কারখানা করে এমকেএস স্পোর্টস।
২০০৪ সাল থেকে ক্রিকেট ব্যাটের প্রকৌশল নিয়ে কাজ করছেন রাজশাহীর ছেলে হুসাইন মোহাম্মদ আফতাব শাহীন। পরবর্তী সময়ে তার সঙ্গে যুক্ত হন ইমরুল কায়েস ও মেহেদী হাসান মিরাজ। দেশ-বিদেশের ক্রিকেটারদের হাতে এই প্রতিষ্ঠানের ব্যাট শোভা পাচ্ছে। এই প্রতিষ্ঠানে ৬০ জনের বেশি কর্মী কাজ করছেন। ১৪টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে এখনকার ব্যাট।
২০২৪ সালে এমকেএস স্পোর্টসের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। ‘ব্যাট-ডক্টর’ হিসেবে শাহীনের অভিজ্ঞতা রয়েছে টেন্ডুলকার-বিরাট কোহলির মতো তারকাদের ব্যাট নিয়েও কাজ করার। ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেখা ব্যাট নিয়ে এখন বাংলাদেশের ক্রিকেটারসহ বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটাররা মাঠে নামছেন।
এ বিষয়ে হুসাইন মোহাম্মদ আফতাব শাহীন বলেন, এখানে অনেক বড় পরিসরে কারখানা করা হয়েছে। নিয়ে আসা হয়েছে শ্রীলঙ্কা থেকে মেশিন। এ ছাড়া ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কা থেকে কাঠ কিনে নিয়ে আসা হচ্ছে। সেগুলো দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বিশ্বমানের ক্রিকেট ব্যাট। বিশ্বের ১৪টি দেশের ক্রিকেট খোলোয়াড়রা এমকেএস স্পোর্টসে তৈরি ব্যাট দিয়ে খেলছে।
এখানে টেনিস থেকে শুরু করে গেম ব্যাট তৈরি করা হচ্ছে। দেশে-বিদেশে চাহিদা ভালো। প্রতিদিন ১০০ পিস ক্রিকেট ব্যাট তৈরি করা হচ্ছে।
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
অস্টেলিয়া, ইংল্যান্ডসহ বিশ্বের ১৪টি দেশে রফতানি হচ্ছে এমকেএস স্পোর্টস তৈরি ক্রিকেট ব্যাট। ৬০ জন কর্মী নিয়ে দিনভর কর্মব্যস্ত থাকছে কারখানাটি। রাজশাহী নগরীর মথুরডাঙ্গা এলাকার এমকেএস স্পোর্টসের কারখানায় গিয়ে শ্রমিকদের ব্যস্ততার চিত্র দেখা গেছে।
জানা গেছে, রাজশাহীর এমকেএস স্পোর্টস তৈরি করছে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট ব্যাট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) ক্রিকেট ব্যাট তৈরির অনুমোদন দিয়েছে এমকেএস স্পোর্টসকে। শুরুটা হুসাইন মোহাম্মদ আফতাব শাহীনের নিজ বাড়িতে হলেও পরবর্তিতে গড়ে তোলা হয় কারখানা। প্রথম কারখানা ছিল রাজশাহী নগরীর বারো রাস্তার মোড় এলাকায়। পরবর্তিতে মথুরডাঙ্গা এলাকায় বিকেল আকারের কারখানা করে এমকেএস স্পোর্টস।
২০০৪ সাল থেকে ক্রিকেট ব্যাটের প্রকৌশল নিয়ে কাজ করছেন রাজশাহীর ছেলে হুসাইন মোহাম্মদ আফতাব শাহীন। পরবর্তী সময়ে তার সঙ্গে যুক্ত হন ইমরুল কায়েস ও মেহেদী হাসান মিরাজ। দেশ-বিদেশের ক্রিকেটারদের হাতে এই প্রতিষ্ঠানের ব্যাট শোভা পাচ্ছে। এই প্রতিষ্ঠানে ৬০ জনের বেশি কর্মী কাজ করছেন। ১৪টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে এখনকার ব্যাট।
২০২৪ সালে এমকেএস স্পোর্টসের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়। ‘ব্যাট-ডক্টর’ হিসেবে শাহীনের অভিজ্ঞতা রয়েছে টেন্ডুলকার-বিরাট কোহলির মতো তারকাদের ব্যাট নিয়েও কাজ করার। ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ লেখা ব্যাট নিয়ে এখন বাংলাদেশের ক্রিকেটারসহ বিভিন্ন দেশের ক্রিকেটাররা মাঠে নামছেন।
এ বিষয়ে হুসাইন মোহাম্মদ আফতাব শাহীন বলেন, এখানে অনেক বড় পরিসরে কারখানা করা হয়েছে। নিয়ে আসা হয়েছে শ্রীলঙ্কা থেকে মেশিন। এ ছাড়া ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কা থেকে কাঠ কিনে নিয়ে আসা হচ্ছে। সেগুলো দিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বিশ্বমানের ক্রিকেট ব্যাট। বিশ্বের ১৪টি দেশের ক্রিকেট খোলোয়াড়রা এমকেএস স্পোর্টসে তৈরি ব্যাট দিয়ে খেলছে।
এখানে টেনিস থেকে শুরু করে গেম ব্যাট তৈরি করা হচ্ছে। দেশে-বিদেশে চাহিদা ভালো। প্রতিদিন ১০০ পিস ক্রিকেট ব্যাট তৈরি করা হচ্ছে।