মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) : শ্মশানের জমি দখলের প্রতিবাদে সনাতনীদের বিক্ষোভ ও সাংবাদিক সম্মেলন -সংবাদ
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ পৌর শহরে সেরেস্তাদারবাড়ী এলাকায় শ্মশানের জমি জবরদখল করে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে এলাকার প্রভাবশালী কুবের চন্দ্র হালদারের বিরুদ্ধে। শুক্রবার,(৪ জুলাই ২০২৫) বেলা ১১টায় লিখিত সংবাদ সম্মেলন করেছেন স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বী গ্রামবাসীরা। এ বিষয়ে স্থানীয় কাজল কান্তি সহা সহ গ্রামবাসীরা গণস্বাক্ষরে সহকারি কমিশনার (ভূমি) কর্মকর্তার দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সংবাদ সম্মেলন থেকে ভূক্তভোগীরা অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘ ৬০/৭০ বছর ধরে সেরেস্তাদারবাড়ী এলাকায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মৃতু ব্যক্তির সৎকারের জন্য প্রায় ৩ শতক জমির ওপরে এ শ্মশানের কার্যক্রম চলে আসছে যা পরবর্তীতে সার্বজনীন শ্মশানে রুপান্তিত হয়। সম্প্রতি এলাকার প্রভাবশালী সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের অবসরপ্রাপ্ত করণীক কুবের চন্দ্র হালদার শ্মশানের ওই জমি এবং সরকারি খাস সম্পত্তির ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে দখল নিয়ে সেখানে রাতারাতি ঘর তুলে পরবর্তীতে তা বিক্রি করে দেয়। স্থানীয়দের দাবি বেদখলকৃত শ্মশানের উক্ত জমি উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর বাদী জানান।
প্রতিবাদ সভা ও সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতা করেন সার্বজনীন কেন্দ্রীয় হরিসভা মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক দিপক কর্মকার, শ্মশান কমিটির সাধারণ সম্পাদক অসীম কর্মর্কার, সুমন মালি, সঞ্জিব পোদ্দার, জয়দেব রায়, সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাসিমা বেগম, খোকন শিকদার, আশুতোষ শীলসহ অনেকে।
এ বিষয়ে কুবের চন্দ্র হালদার তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ১৯৯৫ সালে তার স্ত্রী সুনাতা রানী হালদারের নামে ২৬ শতক জমি ক্রয় করে নিজ নামে মিউটেশন ও খাজনা দিয়ে আসছেন। তিনি কোন শ্মশানের জমি দখল করেননি।
এ সর্ম্পকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) বদরুদ্দোজা বলেন, সেরেস্তাদারবাড়ী এলাকার শ্মশানের জমির বিষয়ে স্থানীয়দের অভিযোগ দায়েরের প্রেক্ষিতে সার্ভেয়ারকে নোটিশ প্রদানের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। তদন্ত পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট) : শ্মশানের জমি দখলের প্রতিবাদে সনাতনীদের বিক্ষোভ ও সাংবাদিক সম্মেলন -সংবাদ
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জ পৌর শহরে সেরেস্তাদারবাড়ী এলাকায় শ্মশানের জমি জবরদখল করে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে এলাকার প্রভাবশালী কুবের চন্দ্র হালদারের বিরুদ্ধে। শুক্রবার,(৪ জুলাই ২০২৫) বেলা ১১টায় লিখিত সংবাদ সম্মেলন করেছেন স্থানীয় সনাতন ধর্মাবলম্বী গ্রামবাসীরা। এ বিষয়ে স্থানীয় কাজল কান্তি সহা সহ গ্রামবাসীরা গণস্বাক্ষরে সহকারি কমিশনার (ভূমি) কর্মকর্তার দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সংবাদ সম্মেলন থেকে ভূক্তভোগীরা অভিযোগ করে বলেন, দীর্ঘ ৬০/৭০ বছর ধরে সেরেস্তাদারবাড়ী এলাকায় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের মৃতু ব্যক্তির সৎকারের জন্য প্রায় ৩ শতক জমির ওপরে এ শ্মশানের কার্যক্রম চলে আসছে যা পরবর্তীতে সার্বজনীন শ্মশানে রুপান্তিত হয়। সম্প্রতি এলাকার প্রভাবশালী সাবরেজিষ্ট্রি অফিসের অবসরপ্রাপ্ত করণীক কুবের চন্দ্র হালদার শ্মশানের ওই জমি এবং সরকারি খাস সম্পত্তির ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে দখল নিয়ে সেখানে রাতারাতি ঘর তুলে পরবর্তীতে তা বিক্রি করে দেয়। স্থানীয়দের দাবি বেদখলকৃত শ্মশানের উক্ত জমি উদ্ধারের জন্য প্রশাসনের প্রতি জোর বাদী জানান।
প্রতিবাদ সভা ও সংবাদ সম্মেলনে বক্তৃতা করেন সার্বজনীন কেন্দ্রীয় হরিসভা মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক দিপক কর্মকার, শ্মশান কমিটির সাধারণ সম্পাদক অসীম কর্মর্কার, সুমন মালি, সঞ্জিব পোদ্দার, জয়দেব রায়, সাবেক ওয়ার্ড কাউন্সিলর নাসিমা বেগম, খোকন শিকদার, আশুতোষ শীলসহ অনেকে।
এ বিষয়ে কুবের চন্দ্র হালদার তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ১৯৯৫ সালে তার স্ত্রী সুনাতা রানী হালদারের নামে ২৬ শতক জমি ক্রয় করে নিজ নামে মিউটেশন ও খাজনা দিয়ে আসছেন। তিনি কোন শ্মশানের জমি দখল করেননি।
এ সর্ম্পকে সহকারী কমিশনার (ভূমি) বদরুদ্দোজা বলেন, সেরেস্তাদারবাড়ী এলাকার শ্মশানের জমির বিষয়ে স্থানীয়দের অভিযোগ দায়েরের প্রেক্ষিতে সার্ভেয়ারকে নোটিশ প্রদানের জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। তদন্ত পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।