কেশবপুরে সংঘবদ্ধ হনুমানের কামড়ে নারী-শিশুসহ ৪ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার আহতরা কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিলেও ভ্যাকসিনের বরাদ্দ না থাকায় তারা তা দিতে ব্যর্থ হয়। উপজেলার জাহানপুর গ্রামের এক মহল্লায় গত বুধবার রাতে একদল দলছুট হনুমান হানা দেয়। হনুমানরা পর্যায়ক্রমে সাব্বির হোসেনের স্ত্রী সুমা বেগম (২১), মমিনুল ইসলামের ছেলে আবু সাঈদ (১১), নেছার আলীর স্ত্রী শুকুরজান বেগম (৪৫) ও লাবনী আক্তারকে (৩৫) কামড়িয়ে আহত করে। আহতদের স্বজন মমিনুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, হনুমানদের জন্যে সরকারিভাবে খাদ্যের বরাদ্দ থাকলেও তার এলাকায় কখনো খাদ্য দেয়া হয় না। হাসপাতালে ভ্যাকসিনেরও কোনো বরাদ্দ না থাকায় তারা বঞ্চিত হয়েছেন। কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত ডাক্তার তরিকুল ইসলাম জানান, হনুমানের কামড়ে আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। তাদের প্রত্যেককে ভ্যাকসিন দিতে হবে। কিন্তু হাসপাতালে কোনো ভ্যাকসিন নেই
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
কেশবপুরে সংঘবদ্ধ হনুমানের কামড়ে নারী-শিশুসহ ৪ জন আহত হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার আহতরা কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিলেও ভ্যাকসিনের বরাদ্দ না থাকায় তারা তা দিতে ব্যর্থ হয়। উপজেলার জাহানপুর গ্রামের এক মহল্লায় গত বুধবার রাতে একদল দলছুট হনুমান হানা দেয়। হনুমানরা পর্যায়ক্রমে সাব্বির হোসেনের স্ত্রী সুমা বেগম (২১), মমিনুল ইসলামের ছেলে আবু সাঈদ (১১), নেছার আলীর স্ত্রী শুকুরজান বেগম (৪৫) ও লাবনী আক্তারকে (৩৫) কামড়িয়ে আহত করে। আহতদের স্বজন মমিনুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, হনুমানদের জন্যে সরকারিভাবে খাদ্যের বরাদ্দ থাকলেও তার এলাকায় কখনো খাদ্য দেয়া হয় না। হাসপাতালে ভ্যাকসিনেরও কোনো বরাদ্দ না থাকায় তারা বঞ্চিত হয়েছেন। কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত ডাক্তার তরিকুল ইসলাম জানান, হনুমানের কামড়ে আহতদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। তাদের প্রত্যেককে ভ্যাকসিন দিতে হবে। কিন্তু হাসপাতালে কোনো ভ্যাকসিন নেই