যশোরের ঝিকরগাছায় বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখান করায় একই পরিবারের তিনজনের উপর এসিড নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার আনুমানিক রাত সাড়ে ৯টার সময় ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতরা হলেন, মঠবাড়ি গ্রামের মোছা. রাহেলা বেগম (৪৮), তার মেয়ে রিপা খাতুন (২৬) ও শিশু ইয়ানূর (৮)। তারা সবাই মঠবাড়ি গ্রামের জামাত হোসেনের পরিবারের সদস্য।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মঠবাড়ি গ্রামের ফজলুর রহমানের বাড়ির কর্মচারী জসিম (৩৫) দীর্ঘদিন রিপাকে উত্যক্ত করে আসছিল এবং বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে চাপ প্রয়োগ করছিল। বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায়, রাতে জামাত হোসেনের বাড়ির জানালা দিয়ে এসিড নিক্ষেপ করে। এসিডে সবচেয়ে বেশি দগ্ধ হয় শিশু ইয়ানূর। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এলাকাবাসীরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে দোষী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
আহত রিপা খাতুন জানান, আমি তাকে বুঝিয়েছি আমি তার প্রস্তাবে রাজি নই। সে হুমকি দিত এবং মানসিকভাবে নির্যাতন করত।
ঝিকরগাছা থানার তদন্ত কর্মকর্তা আবু সাঈদ বলেন, এসিড নিক্ষেপের এত জঘন্য ঘটনা আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছি। এখন পর্যন্ত ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি। অভিযুক্ত জসিমকে শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। খুব শিগগিরই তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫
যশোরের ঝিকরগাছায় বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখান করায় একই পরিবারের তিনজনের উপর এসিড নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার আনুমানিক রাত সাড়ে ৯টার সময় ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালী ইউনিয়নের মঠবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাদের যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতরা হলেন, মঠবাড়ি গ্রামের মোছা. রাহেলা বেগম (৪৮), তার মেয়ে রিপা খাতুন (২৬) ও শিশু ইয়ানূর (৮)। তারা সবাই মঠবাড়ি গ্রামের জামাত হোসেনের পরিবারের সদস্য।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মঠবাড়ি গ্রামের ফজলুর রহমানের বাড়ির কর্মচারী জসিম (৩৫) দীর্ঘদিন রিপাকে উত্যক্ত করে আসছিল এবং বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে চাপ প্রয়োগ করছিল। বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায়, রাতে জামাত হোসেনের বাড়ির জানালা দিয়ে এসিড নিক্ষেপ করে। এসিডে সবচেয়ে বেশি দগ্ধ হয় শিশু ইয়ানূর। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এলাকাবাসীরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে দোষী ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
আহত রিপা খাতুন জানান, আমি তাকে বুঝিয়েছি আমি তার প্রস্তাবে রাজি নই। সে হুমকি দিত এবং মানসিকভাবে নির্যাতন করত।
ঝিকরগাছা থানার তদন্ত কর্মকর্তা আবু সাঈদ বলেন, এসিড নিক্ষেপের এত জঘন্য ঘটনা আমরা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছি। এখন পর্যন্ত ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় কোনো লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি। অভিযুক্ত জসিমকে শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। খুব শিগগিরই তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।