গাজীপুরে পাঁচ দিন আগে নিখোঁজ হওয়া ছয় বছরের এক শিশুর মরদেহ বস্তাবন্দি অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যায় গাজীপুর নগরীর ধীরাশ্রম এলাকার একটি বাড়ির পেছনে পড়ে থাকা একটি বস্তা থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানান গাজীপুর সদর থানার ওসি মেহেদী হাসান।
নিহত শিশুর নাম নাবিলা কানিজ নাবা। সে মালয়েশিয়া প্রবাসী নাসির মিয়া ও খাদিজা বেগম দম্পতির বড় মেয়ে।
স্থানীয়দের বরাতে জানা যায়, গত ৯ জুলাই বিকেলে পাশের বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বেরিয়েছিল নাবিলা। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। মেয়ের সন্ধানে পরিবার মাইকিং করাসহ পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়েও কোনো সাড়া পায়নি।
পাঁচ দিন পর সোমবার বিকেলে শিশুটির চাচা কুদ্দুস মিয়া বাড়ির পাশে পড়ে থাকা একটি বস্তায় সন্দেহজনক কিছু দেখতে পান। বস্তা খুলে তিনি দেখতে পান, হাত-মুখ বাঁধা অবস্থায় পড়ে আছে ভাতিজি নাবিলার মরদেহ।
শিশুটির মা খাদিজা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, “আমার মেয়ের সন্ধানে সব করেছিলাম, কিন্তু কেউ কোনো সাহায্য করেনি। আজ ওর মরদেহ পেলাম এই অবস্থায়। আমাদের ধারণা, পাশের বাড়ির কেউ এই জঘন্য কাজ করেছে।”
পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
ওসি মেহেদী হাসান বলেন, “শিশুটিকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের মা খাদিজা বেগম বাদী হয়ে গাজীপুর সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।”
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
গাজীপুরে পাঁচ দিন আগে নিখোঁজ হওয়া ছয় বছরের এক শিশুর মরদেহ বস্তাবন্দি অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৪ জুলাই) সন্ধ্যায় গাজীপুর নগরীর ধীরাশ্রম এলাকার একটি বাড়ির পেছনে পড়ে থাকা একটি বস্তা থেকে শিশুটির মরদেহ উদ্ধার করা হয় বলে জানান গাজীপুর সদর থানার ওসি মেহেদী হাসান।
নিহত শিশুর নাম নাবিলা কানিজ নাবা। সে মালয়েশিয়া প্রবাসী নাসির মিয়া ও খাদিজা বেগম দম্পতির বড় মেয়ে।
স্থানীয়দের বরাতে জানা যায়, গত ৯ জুলাই বিকেলে পাশের বাড়িতে যাওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বেরিয়েছিল নাবিলা। এরপর থেকেই সে নিখোঁজ ছিল। মেয়ের সন্ধানে পরিবার মাইকিং করাসহ পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিয়েও কোনো সাড়া পায়নি।
পাঁচ দিন পর সোমবার বিকেলে শিশুটির চাচা কুদ্দুস মিয়া বাড়ির পাশে পড়ে থাকা একটি বস্তায় সন্দেহজনক কিছু দেখতে পান। বস্তা খুলে তিনি দেখতে পান, হাত-মুখ বাঁধা অবস্থায় পড়ে আছে ভাতিজি নাবিলার মরদেহ।
শিশুটির মা খাদিজা বেগম কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, “আমার মেয়ের সন্ধানে সব করেছিলাম, কিন্তু কেউ কোনো সাহায্য করেনি। আজ ওর মরদেহ পেলাম এই অবস্থায়। আমাদের ধারণা, পাশের বাড়ির কেউ এই জঘন্য কাজ করেছে।”
পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
ওসি মেহেদী হাসান বলেন, “শিশুটিকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের মা খাদিজা বেগম বাদী হয়ে গাজীপুর সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।”