অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পানিসম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত করা হবে। ইতোমধ্যে মাঠপর্যায়ের সব কাজ শেষ হয়েছে।
মঙ্গলবার(১৫-৭-২০২৫) সকালে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে পৌঁছে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি জানান, তিস্তা মহাপরিকল্পনা মূলত চায়না ও বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় প্রকল্প। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে দুই দেশের সম্মতি প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, এই কয়েক মাসে আমরা বাস্তবায়নের দিক দিয়ে অনেক দূর এগিয়েছি। আগামী ১৭ জুলাই বিশেষজ্ঞদের নিয়ে মূল পাঁচটি বিষয়ে আলোচনা চূড়ান্ত হবে। এরপর প্রস্তাবনাটি সরকারে যাবে, এবং পরে ইআরডির মাধ্যমে চূড়ান্ত অনুমোদন পেলে তা চায়নিজ কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। তাদের বিস্তারিত মতামতের পর শুরু হবে প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এরপর সড়কপথে কুড়িগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক মো. নায়িরুজ্জামান এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর-ই আলম সিদ্দিকী।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পানিসম্পদ এবং পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত করা হবে। ইতোমধ্যে মাঠপর্যায়ের সব কাজ শেষ হয়েছে।
মঙ্গলবার(১৫-৭-২০২৫) সকালে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে পৌঁছে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি জানান, তিস্তা মহাপরিকল্পনা মূলত চায়না ও বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় প্রকল্প। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে দুই দেশের সম্মতি প্রয়োজন।
তিনি আরও বলেন, এই কয়েক মাসে আমরা বাস্তবায়নের দিক দিয়ে অনেক দূর এগিয়েছি। আগামী ১৭ জুলাই বিশেষজ্ঞদের নিয়ে মূল পাঁচটি বিষয়ে আলোচনা চূড়ান্ত হবে। এরপর প্রস্তাবনাটি সরকারে যাবে, এবং পরে ইআরডির মাধ্যমে চূড়ান্ত অনুমোদন পেলে তা চায়নিজ কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। তাদের বিস্তারিত মতামতের পর শুরু হবে প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ।
উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এরপর সড়কপথে কুড়িগ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা দেন। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন নীলফামারী জেলা প্রশাসক মো. নায়িরুজ্জামান এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুর-ই আলম সিদ্দিকী।