বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার পৌর শহর থেকে ইমন প্রামাণিক নামের এক যুবককে অপহরণ করা হয়েছে। গত রোববার রাতে অপহরণকারীরা তাকে অপহরণ করেছে বলে তার পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে। ইমন প্রামাণিক সান্তাহার পৌর শহরের হাউজিং কলোনি এলাকার বিকাশ চন্দ্রের ছেলে। এ ঘটনায় ইমনের বাবা বিকাশ চন্দ্র সোমবার বিকেলে আদমদীঘি থানায় একটি জিডি দায়ের করেছেন।
ইমনের বাবা বিকাশ চন্দ্র জানান, ইমন গত রোববার সন্ধায় নওগাঁ শহরের নওজোয়ান মাঠে এক বন্ধুর কাছে থেকে পাওনা টাকা নিতে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর ইমন রাতে আর বাড়ি ফিরে আসেনি এবং ইমনের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। পরে অনেক জায়গাই সন্ধান করে ইমনের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। বিকাশ চন্দ্রের মোবাইল ফোনে একটি অঞ্জাত নম্বর থেকে ফোন আসে। ওই ফোনে এক ব্যক্তি ইমনকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য ১৫ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। ওই ব্যক্তি আরও বলেন, যদি বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয় তাহলে ইমনকে মেরে ফেলা হবে। ফোনের কথা অনুযায়ী ওই ব্যক্তির দেয়া বিকাশ নম্বরে ১৫ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেন বাবা বিকাশ চন্দ্র। পরে আবারো ইমনের ফোন ব্যবহার করে আরও ১০ হাজার টাকা দাবি করেন অপহরণকারী। এরপর থেকে ইমনের ও অপহরণকারীর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় ইমনের বাবা বিকাশ চন্দ্র গতকাল সোমবার বিকেলে আদমদীঘি থানায় একটি জিডি দায়ের করেছেন।
আদমদীঘি থানার ওসি এস এম মোস্তাফিজুর রহমান জিডি দায়েরের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, অপহরণের বিষয়টি ঘটেছে নওগাঁ শহরে। কারণে আদমদীঘি থানা ও নওগাঁ পুলিশ বিষয়টি নিয়ে তৎপরতা শুরু করেছে। এদিকে সন্তান অপহরনের পর বিকাশ চন্দ্রের পরিবার চরম শংকায় রয়েছেন। বিকাশ চন্দ্র সান্তাহার পৌরসভার একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহার পৌর শহর থেকে ইমন প্রামাণিক নামের এক যুবককে অপহরণ করা হয়েছে। গত রোববার রাতে অপহরণকারীরা তাকে অপহরণ করেছে বলে তার পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে। ইমন প্রামাণিক সান্তাহার পৌর শহরের হাউজিং কলোনি এলাকার বিকাশ চন্দ্রের ছেলে। এ ঘটনায় ইমনের বাবা বিকাশ চন্দ্র সোমবার বিকেলে আদমদীঘি থানায় একটি জিডি দায়ের করেছেন।
ইমনের বাবা বিকাশ চন্দ্র জানান, ইমন গত রোববার সন্ধায় নওগাঁ শহরের নওজোয়ান মাঠে এক বন্ধুর কাছে থেকে পাওনা টাকা নিতে বাসা থেকে বেরিয়ে যায়। এরপর ইমন রাতে আর বাড়ি ফিরে আসেনি এবং ইমনের মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়। পরে অনেক জায়গাই সন্ধান করে ইমনের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। বিকাশ চন্দ্রের মোবাইল ফোনে একটি অঞ্জাত নম্বর থেকে ফোন আসে। ওই ফোনে এক ব্যক্তি ইমনকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য ১৫ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। ওই ব্যক্তি আরও বলেন, যদি বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয় তাহলে ইমনকে মেরে ফেলা হবে। ফোনের কথা অনুযায়ী ওই ব্যক্তির দেয়া বিকাশ নম্বরে ১৫ হাজার টাকা পাঠিয়ে দেন বাবা বিকাশ চন্দ্র। পরে আবারো ইমনের ফোন ব্যবহার করে আরও ১০ হাজার টাকা দাবি করেন অপহরণকারী। এরপর থেকে ইমনের ও অপহরণকারীর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। এ ঘটনায় ইমনের বাবা বিকাশ চন্দ্র গতকাল সোমবার বিকেলে আদমদীঘি থানায় একটি জিডি দায়ের করেছেন।
আদমদীঘি থানার ওসি এস এম মোস্তাফিজুর রহমান জিডি দায়েরের বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, অপহরণের বিষয়টি ঘটেছে নওগাঁ শহরে। কারণে আদমদীঘি থানা ও নওগাঁ পুলিশ বিষয়টি নিয়ে তৎপরতা শুরু করেছে। এদিকে সন্তান অপহরনের পর বিকাশ চন্দ্রের পরিবার চরম শংকায় রয়েছেন। বিকাশ চন্দ্র সান্তাহার পৌরসভার একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী।