নাটোর : বাগাতিপাড়ায় বড়াল নদীতে নতুন পানি আসায় মাছ ধরার উৎসবে মেতে উঠেছে শিকারিরা -সংবাদ
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় দীর্ঘ সময় পানি শুকিয়ে যাওয়ার পর আবারও প্রাণ ফিরেছে বড়াল নদীতে। বর্ষার প্রথম ধাপে নদীতে নতুন পানি আসতেই আনন্দে মেতে উঠেছে এলাকাবাসী। শুরু হয়েছে গ্রামীণ ঐতিহ্যের মাছ ধরার উৎসব।
ইউএনও পার্ক সংলগ্ন রেল ব্রিজের নিচে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত স্থানীয়রা খেওয়া জাল নিয়ে ভিড় করছেন নদীর তীরে। কেউ হাঁটু পানিতে নেমে, কেউ কোমর সমান পানিতে—জাল ফেলছেন মাছের খোঁজে। স্থানীয় এক যুবক মমিন বলেন, বড়াল নদীতে প্রায় সারা বছরই পানি কম থাকে। বর্ষা এলেই নদীতে নতুন পানি আসে, তখন আমরা সবাই নেমে পড়ি মাছ ধরতে। এটা শুধু মাছ ধরার নয়, আনন্দ ভাগাভাগির একটা সময়।
আরেকজন প্রবীণ মাছ শিকারি সফির বলেন, ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি এই নদীতে বর্ষা এলে এমন উৎসব হয়। আগে যেমন মানুষ নৌকা নিয়ে আসতো, এখন সবাই খেওয়া জাল নিয়ে আসে। মাছ যেমন ধরি, তেমনি পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে যায়। নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে অনেকেই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন, কেউবা শুধুই দেখছেন মাছ ধরার দৃশ্য। শিশু-কিশোরদের মাঝেও ছিলো বেশ আগ্রহ।
এই মাছ ধরার আয়োজন যেন শুধু শিকারের আনন্দ নয়, বরং প্রকৃতি ও মানুষের এক অনন্য মিলনের সময়। শুকনো বড়াল আবারও প্রাণ ফিরে পেয়ে দিয়েছে উৎসবের উপলক্ষ।
নাটোর : বাগাতিপাড়ায় বড়াল নদীতে নতুন পানি আসায় মাছ ধরার উৎসবে মেতে উঠেছে শিকারিরা -সংবাদ
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
নাটোরের বাগাতিপাড়ায় দীর্ঘ সময় পানি শুকিয়ে যাওয়ার পর আবারও প্রাণ ফিরেছে বড়াল নদীতে। বর্ষার প্রথম ধাপে নদীতে নতুন পানি আসতেই আনন্দে মেতে উঠেছে এলাকাবাসী। শুরু হয়েছে গ্রামীণ ঐতিহ্যের মাছ ধরার উৎসব।
ইউএনও পার্ক সংলগ্ন রেল ব্রিজের নিচে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত স্থানীয়রা খেওয়া জাল নিয়ে ভিড় করছেন নদীর তীরে। কেউ হাঁটু পানিতে নেমে, কেউ কোমর সমান পানিতে—জাল ফেলছেন মাছের খোঁজে। স্থানীয় এক যুবক মমিন বলেন, বড়াল নদীতে প্রায় সারা বছরই পানি কম থাকে। বর্ষা এলেই নদীতে নতুন পানি আসে, তখন আমরা সবাই নেমে পড়ি মাছ ধরতে। এটা শুধু মাছ ধরার নয়, আনন্দ ভাগাভাগির একটা সময়।
আরেকজন প্রবীণ মাছ শিকারি সফির বলেন, ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি এই নদীতে বর্ষা এলে এমন উৎসব হয়। আগে যেমন মানুষ নৌকা নিয়ে আসতো, এখন সবাই খেওয়া জাল নিয়ে আসে। মাছ যেমন ধরি, তেমনি পুরনো দিনের কথা মনে পড়ে যায়। নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে অনেকেই পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন, কেউবা শুধুই দেখছেন মাছ ধরার দৃশ্য। শিশু-কিশোরদের মাঝেও ছিলো বেশ আগ্রহ।
এই মাছ ধরার আয়োজন যেন শুধু শিকারের আনন্দ নয়, বরং প্রকৃতি ও মানুষের এক অনন্য মিলনের সময়। শুকনো বড়াল আবারও প্রাণ ফিরে পেয়ে দিয়েছে উৎসবের উপলক্ষ।