পাঁচশ’ টাকা চাইছে, দিয়েছি। কি কারণে চাইছে, জানিনা। সবাই দিলো তাই আমিও দিলাম। এমনটাই বলেন- দেওয়ানগঞ্জের চুকাইবাড়ী ইউনিয়নের ভিডব্লিউবি (ভালনারেবল উইমেন বেনিফিট) কার্ডধারী খুশি আক্তার। গত কয়েকদিন ধরে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ভিডব্লিউবি কার্ডধারীদের কাছ থেকে পাঁচশ করে টাকা নিচ্ছেন ওই ইউনিয়নের সচিব ফাতেমা খাতুন।
অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ভিডব্লিউবি কার্ডধারীরা শেষ ছয় মাসের চাল পায়নি। চলতি মাসেই বকেয়া চালগুলো একসাথে বিতরণ করা হবে। শেষবার চাল বিতরণের সময় মেম্বররা কার্ডগুলো জমা নিয়েছিল। সেই কার্ড নিতে এখন কার্ডধারীদের গুণতে হচ্ছে পাঁচশত করে টাকা।
কী কারণে পাঁচশ টাকা ইউপি সচিবকে দিচ্ছেন? এ প্রশ্ন রাখা হয় ওই ইউনিয়নের ভিডব্লিউবি কার্ডধারী রুমানা আফরোজ, আখি আক্তার, খুশি আক্তার, খালেদা আক্তার, রোজিনা বেগমসহ অনেকের কাছে। তাদের উত্তর- পাঁচশ টাকা চাইছে, দিয়েছি। কি কারণে চাইছে, জানি না।
কী কারণে পাঁচশ টাকা আদায় করা হচ্ছে এ প্রশ্নের জবাবে ইউপি সচিব ফাতেমা খাতুন দৈনিক সংবাদকে বলেন, আদায়কৃত পাঁচশ টাকা ট্যাক্স নেওয়া হচ্ছে। রশিদ দেওয়া হচ্ছে। তাদের অনেক বাকি আছে। তবে পাঁচশ করেই নিচ্ছি। পরে মিল করবো। কিন্তু রশিদে কোন তারিখ নেই এবং কোন অর্থবছরের ট্যাক্স আদায় করা হচ্ছে তার উল্লেখ নেই কেন ? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের অনেক খরচ। বিদ্যুৎ বিল বাকি আছে ২৫ হাজার টাকা। আগে এসব খরচ চেয়ারম্যান দিতো। এখন চেয়ারম্যান ইউনিয়ন পরিষদে আসেন না। এসব আমাদের দেখতে হয়। পাঁচশ টাকা আদায়ের বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতাউর রহমান বলেন, এসব বিষয়ে কিছুই জানি না। এ বিষয়ে সচিবকে ডেকে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
পাঁচশ’ টাকা চাইছে, দিয়েছি। কি কারণে চাইছে, জানিনা। সবাই দিলো তাই আমিও দিলাম। এমনটাই বলেন- দেওয়ানগঞ্জের চুকাইবাড়ী ইউনিয়নের ভিডব্লিউবি (ভালনারেবল উইমেন বেনিফিট) কার্ডধারী খুশি আক্তার। গত কয়েকদিন ধরে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ভিডব্লিউবি কার্ডধারীদের কাছ থেকে পাঁচশ করে টাকা নিচ্ছেন ওই ইউনিয়নের সচিব ফাতেমা খাতুন।
অনুসন্ধানে বেড়িয়ে আসে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের ভিডব্লিউবি কার্ডধারীরা শেষ ছয় মাসের চাল পায়নি। চলতি মাসেই বকেয়া চালগুলো একসাথে বিতরণ করা হবে। শেষবার চাল বিতরণের সময় মেম্বররা কার্ডগুলো জমা নিয়েছিল। সেই কার্ড নিতে এখন কার্ডধারীদের গুণতে হচ্ছে পাঁচশত করে টাকা।
কী কারণে পাঁচশ টাকা ইউপি সচিবকে দিচ্ছেন? এ প্রশ্ন রাখা হয় ওই ইউনিয়নের ভিডব্লিউবি কার্ডধারী রুমানা আফরোজ, আখি আক্তার, খুশি আক্তার, খালেদা আক্তার, রোজিনা বেগমসহ অনেকের কাছে। তাদের উত্তর- পাঁচশ টাকা চাইছে, দিয়েছি। কি কারণে চাইছে, জানি না।
কী কারণে পাঁচশ টাকা আদায় করা হচ্ছে এ প্রশ্নের জবাবে ইউপি সচিব ফাতেমা খাতুন দৈনিক সংবাদকে বলেন, আদায়কৃত পাঁচশ টাকা ট্যাক্স নেওয়া হচ্ছে। রশিদ দেওয়া হচ্ছে। তাদের অনেক বাকি আছে। তবে পাঁচশ করেই নিচ্ছি। পরে মিল করবো। কিন্তু রশিদে কোন তারিখ নেই এবং কোন অর্থবছরের ট্যাক্স আদায় করা হচ্ছে তার উল্লেখ নেই কেন ? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের অনেক খরচ। বিদ্যুৎ বিল বাকি আছে ২৫ হাজার টাকা। আগে এসব খরচ চেয়ারম্যান দিতো। এখন চেয়ারম্যান ইউনিয়ন পরিষদে আসেন না। এসব আমাদের দেখতে হয়। পাঁচশ টাকা আদায়ের বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আতাউর রহমান বলেন, এসব বিষয়ে কিছুই জানি না। এ বিষয়ে সচিবকে ডেকে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।