চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িতের নিয়ন্ত্রণে পুলিশের অভিযান অব্যাহত। ৩২ জনের পর এবার আরেক অভিযানে আটক হয়েছে ২২জন। এর মধ্যে একজনকে আটক রাখা হয়েছে। বাকী ২১ জনকে মুচলেকা রেখে অভিভাবকের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়। মঙ্গলবার(১৫-৭-২০২৫) সকালে এসব তথ্য জানান চাঁদপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বাহার মিয়া।
কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটকরা হলেন-আদীব (২০), মো. ফাহিম মিয়া (২০), ইয়াছিন মিজি (১৮), শাহাদাত হোসেন (২০), জুনায়েত তালুকদার (২০), ইয়াছিন আরাফাত (২০), মোঃ জিহাদ গাজী (১৭), মো. জুয়েল (১৭), মো. আব্দুস সালাম (১৬), সাইফ ইসলাম (১৬), রাশেদুল ইসলাম (১৬), মোহাইমিনুল ইসলাম (১৮), নাহিদুল ইসলাম (১৬), আল-আমিন (১৮), মাইনুর মিয়া (১৭), মো. রাব্বি (১৮), আলিফ বিন আজিজ (২৫), মজিব মাহাবুব জ্যোতি (২৩), আল-আমিন(২৩), আব্দুর রহমান(২৫) ও মোকতাদির আহাম্মেদ(২৩)।
ওসি বাহার মিয়া বলেন, গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সন্ধা সাড়ে ৭টা হতে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত কিশোর অপরাধের জড়িত সন্দেহে চাঁদপুর সদরের ছায়াবানী মোড়, মিশন রোডের মোড়, লেংটা বাড়ি সিএনজি স্টেশন, হাসান আলী মাঠ ও কালিবাড়ি প্লাটফর্ম সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অভিযান চালিয়ে ২২ জন কিশোরকে কিশোর অপরাধী সন্দেহে আটক করা হয়।
পরবর্তীতে তাদের যাচাই বাছাই করে প্রকৃত অভিভাবকের নিকট কিশোর অপরাধের বিষয়ে কাউন্সেলিং করে ২১ জনকে মুচলেকা এবং অভিভাকের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়। বাকি একজনকে থানা হাজতে আটক রয়েছে।
কিশোর অপরাধে জড়িতের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। অভিভাবকদের আরো সচেতন হওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করবো। এর আগে ১৩ জুলাই রোববার দিনগত রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে মডেল থানা পুলিশ ৩২ জনকে আটক করে। তাদেরকেও কাউন্সেলিং করে অভিভাবকের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িতের নিয়ন্ত্রণে পুলিশের অভিযান অব্যাহত। ৩২ জনের পর এবার আরেক অভিযানে আটক হয়েছে ২২জন। এর মধ্যে একজনকে আটক রাখা হয়েছে। বাকী ২১ জনকে মুচলেকা রেখে অভিভাবকের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়। মঙ্গলবার(১৫-৭-২০২৫) সকালে এসব তথ্য জানান চাঁদপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. বাহার মিয়া।
কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটকরা হলেন-আদীব (২০), মো. ফাহিম মিয়া (২০), ইয়াছিন মিজি (১৮), শাহাদাত হোসেন (২০), জুনায়েত তালুকদার (২০), ইয়াছিন আরাফাত (২০), মোঃ জিহাদ গাজী (১৭), মো. জুয়েল (১৭), মো. আব্দুস সালাম (১৬), সাইফ ইসলাম (১৬), রাশেদুল ইসলাম (১৬), মোহাইমিনুল ইসলাম (১৮), নাহিদুল ইসলাম (১৬), আল-আমিন (১৮), মাইনুর মিয়া (১৭), মো. রাব্বি (১৮), আলিফ বিন আজিজ (২৫), মজিব মাহাবুব জ্যোতি (২৩), আল-আমিন(২৩), আব্দুর রহমান(২৫) ও মোকতাদির আহাম্মেদ(২৩)।
ওসি বাহার মিয়া বলেন, গতকাল সোমবার সন্ধ্যা সন্ধা সাড়ে ৭টা হতে রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত কিশোর অপরাধের জড়িত সন্দেহে চাঁদপুর সদরের ছায়াবানী মোড়, মিশন রোডের মোড়, লেংটা বাড়ি সিএনজি স্টেশন, হাসান আলী মাঠ ও কালিবাড়ি প্লাটফর্ম সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানে অভিযান চালিয়ে ২২ জন কিশোরকে কিশোর অপরাধী সন্দেহে আটক করা হয়।
পরবর্তীতে তাদের যাচাই বাছাই করে প্রকৃত অভিভাবকের নিকট কিশোর অপরাধের বিষয়ে কাউন্সেলিং করে ২১ জনকে মুচলেকা এবং অভিভাকের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়। বাকি একজনকে থানা হাজতে আটক রয়েছে।
কিশোর অপরাধে জড়িতের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে। অভিভাবকদের আরো সচেতন হওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করবো। এর আগে ১৩ জুলাই রোববার দিনগত রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে মডেল থানা পুলিশ ৩২ জনকে আটক করে। তাদেরকেও কাউন্সেলিং করে অভিভাবকের জিম্মায় ছেড়ে দেয়া হয়।