জাল কোর্ট ফি’তে ছেঁয়ে গেছে মহেশপুর উপজেলা আদালত চত্ত্বর। সিনিয়র সরকারী জজ ও ম্যাজিস্ট্রেট আদালতকে ঘিরে একটি অসাধু সিন্ডিকেট জাল কোর্ট ফির রমরমা ব্যবসা শুরু করেছে। এতে করে অসাধু ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও সরকার হারাচ্ছে লাখ লাখ টাকার রাজস্ব। উপজেলা চত্ত্বরে ব্যবসা করা স্ট্যাম্প ভেন্ডার ও ফটোকপির দোকানগুলোতে হর হামেশা পাওয়া যাচ্ছে এসব জাল কোর্ট ফি। পাঁচ ও দশ টাকার কোর্ট ফির তুলনায় বিশ টাকার কোর্ট ফিতে বেশি জাল ধরা পড়ছে। এ ঘটনায় মহেশপুর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামীদের নামে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, সহকারী জজ আদালতের জমিজমা সংক্রান্ত দেওয়ানী মামলার আরজিতে সরকারি কোর্ট ফি ব্যবহার করা হয়। মামলার আরজিতে লাগানো কোর্ট ফি জাল সন্দেহ হলে সহকারী জজ আদালতের বিচারক মেশিনের সাহায্যে পরীক্ষা করার নির্দেশ দেন। গত ৮ জুলাই পরীক্ষা করে মামলার আরজিতে লাগানো বেশি ভাগ কোর্ট ফি জাল প্রমানিত হয়। ওই সব জাল কোর্ট ফিতে কোন সরকারী চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরে গত ১০ জুলাই বৃহস্পতিবার অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মহেশপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আইনজীবীদের সহকারীরা জানান, আদালত চত্ত্বরের পাশে ব্যবসা করা স্ট্যাম্প ভেন্ডার ও ফটোকপির দোকানগুলো থেকে আমরা কোর্ট ফি কিনে থাকি। আমাদের কাছে মেশিন না থাকায় পরীক্ষা করে নেওয়ার সুযোগ থাকে না। স্ট্যাম্প ব্যবসায়ী বাবর আলী বলেন, এখন পর্যন্ত আমার দোকানের কোন কোর্ট ফি জাল প্রমানিত হয়নি। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অতিরিক্ত লাভের আশায় এসব অপকর্ম করে থাকেন। এখানে ব্যবসা করা অনেক স্ট্যাম্প ভেন্ডার এসব কোর্ট ফি বিক্রি করেন। সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার আবু সাঈদ বলেন, সন্দেহ হলে বিচারকের নির্দেশে মেশিনের সাহায্যে আরজিতের লাগানো কোর্ট ফি পরীক্ষ করা হয়। এতে বেশি ভাগ কোর্ট ফি নকল ও জাল পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
জাল কোর্ট ফি’তে ছেঁয়ে গেছে মহেশপুর উপজেলা আদালত চত্ত্বর। সিনিয়র সরকারী জজ ও ম্যাজিস্ট্রেট আদালতকে ঘিরে একটি অসাধু সিন্ডিকেট জাল কোর্ট ফির রমরমা ব্যবসা শুরু করেছে। এতে করে অসাধু ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও সরকার হারাচ্ছে লাখ লাখ টাকার রাজস্ব। উপজেলা চত্ত্বরে ব্যবসা করা স্ট্যাম্প ভেন্ডার ও ফটোকপির দোকানগুলোতে হর হামেশা পাওয়া যাচ্ছে এসব জাল কোর্ট ফি। পাঁচ ও দশ টাকার কোর্ট ফির তুলনায় বিশ টাকার কোর্ট ফিতে বেশি জাল ধরা পড়ছে। এ ঘটনায় মহেশপুর সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামীদের নামে মামলা দায়ের করেছেন।
মামলায় উল্লেখ করা হয়েছে, সহকারী জজ আদালতের জমিজমা সংক্রান্ত দেওয়ানী মামলার আরজিতে সরকারি কোর্ট ফি ব্যবহার করা হয়। মামলার আরজিতে লাগানো কোর্ট ফি জাল সন্দেহ হলে সহকারী জজ আদালতের বিচারক মেশিনের সাহায্যে পরীক্ষা করার নির্দেশ দেন। গত ৮ জুলাই পরীক্ষা করে মামলার আরজিতে লাগানো বেশি ভাগ কোর্ট ফি জাল প্রমানিত হয়। ওই সব জাল কোর্ট ফিতে কোন সরকারী চিহ্ন পাওয়া যায়নি। পরে গত ১০ জুলাই বৃহস্পতিবার অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মহেশপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। আইনজীবীদের সহকারীরা জানান, আদালত চত্ত্বরের পাশে ব্যবসা করা স্ট্যাম্প ভেন্ডার ও ফটোকপির দোকানগুলো থেকে আমরা কোর্ট ফি কিনে থাকি। আমাদের কাছে মেশিন না থাকায় পরীক্ষা করে নেওয়ার সুযোগ থাকে না। স্ট্যাম্প ব্যবসায়ী বাবর আলী বলেন, এখন পর্যন্ত আমার দোকানের কোন কোর্ট ফি জাল প্রমানিত হয়নি। কিন্তু কিছু অসাধু ব্যবসায়ী অতিরিক্ত লাভের আশায় এসব অপকর্ম করে থাকেন। এখানে ব্যবসা করা অনেক স্ট্যাম্প ভেন্ডার এসব কোর্ট ফি বিক্রি করেন। সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের সেরেস্তাদার আবু সাঈদ বলেন, সন্দেহ হলে বিচারকের নির্দেশে মেশিনের সাহায্যে আরজিতের লাগানো কোর্ট ফি পরীক্ষ করা হয়। এতে বেশি ভাগ কোর্ট ফি নকল ও জাল পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।