বরগুনা-বেতাগী-বাকেরগঞ্জ মহাসড়কে খানাখন্দে বেহাল দশা পরিনত হয়েছে। বেতাগী উপজেলার মোকামিয়া থেকে নিয়ামতি পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটারে এলাকাজুড়ে সড়কে রয়েছে শতাধিক খানাখন্দ। ভারি বর্ষণে খানাখন্দে পানি জমে বেহাল দশায় পরিনত হয়েছে। গত এক সপ্তাহ যাবত ভারি পথযাত্রীসহ যান চলাচলে মানুষের ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
জানা গেছে, বরগুনা বেতাগী বাকেরগঞ্জ ৮৮ কিলোমিটার সড়কে প্রতিদিন শতাধিক বাস, ঢাকাগামী পরিবহন, পন্যবাহী ট্রাক, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, অটো রিকশা, ভ্যান, নসিমন, মাহিন্দ্রা, সিএনজি চলাচল করছে। সড়ক সংস্কারে নিম্নমানের কাজ করায় বেতাগী উপজেলার মোকামিয়া থেকে নিয়ামতি পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটারে সড়কে ভাঙাচোরা, গর্ত ও কার্পেটিং উঠে শতাধিক খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। বৃষ্টি হলেই সড়কে এসব খানাখন্দে পানিজমে দুর্ভোগে সৃৃষ্টি হয়। ফলে যান চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বেতাগী স্থাানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি সড়কটির অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় ৩২ কোটি টাকার দরপত্র আহ্বায়ন করেন। এই সময় চান্দখালী বাইপাস থেকে নিয়ামতি ও বরিশাল জেলা বাকেরগঞ্জ উপজেলার বাংলা বাজার পর্যন্ত ৬টি গ্রুপে প্রায় ২৮ কিলোমিটার রাস্তার দুপাশ বর্ধিতকরণ ও পুনর্নিমাণ কাজ করেন। এতে ৬টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করেন। জানা গেছে, এসব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো ২০১৫ সালের ৩১ মে কাজ সম্পন্ন করেন। এরপর সড়ক সংস্কারে বরগুনা-বেতাগী-বাকেরগঞ্জ সড়কে এলজিইডি বিভাগে কোনো অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়নি। বেতাগী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা গোলাম হোসেন বলেন, ‘যান চলাচলে দুর্ভোগে লাগবে সড়কটি নতুন করে সংস্কার প্রয়োজন।’
এই সড়কে নিয়মিত মাহিন্দ্রা চালক মো. নাসির উদ্দিন বলেন, বৃষ্টি হলেই খানাখন্দে পানি জমে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। মাঝে মাঝে এসব খানাখন্দে অটো, মাহিন্দ্র, নসিমন ও রিকশা উল্টে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। বেতাগী উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী শেখ তৌফিক আজিজ বলেন, সড়ক সংস্কারের চাহিদাপত্র প্রেরণ করা হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ হলে দরপত্র আহ্বান করে কাজ শুরু করা হবে।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
বরগুনা-বেতাগী-বাকেরগঞ্জ মহাসড়কে খানাখন্দে বেহাল দশা পরিনত হয়েছে। বেতাগী উপজেলার মোকামিয়া থেকে নিয়ামতি পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটারে এলাকাজুড়ে সড়কে রয়েছে শতাধিক খানাখন্দ। ভারি বর্ষণে খানাখন্দে পানি জমে বেহাল দশায় পরিনত হয়েছে। গত এক সপ্তাহ যাবত ভারি পথযাত্রীসহ যান চলাচলে মানুষের ভোগান্তির শিকার হচ্ছে।
জানা গেছে, বরগুনা বেতাগী বাকেরগঞ্জ ৮৮ কিলোমিটার সড়কে প্রতিদিন শতাধিক বাস, ঢাকাগামী পরিবহন, পন্যবাহী ট্রাক, মিনিবাস, মাইক্রোবাস, অটো রিকশা, ভ্যান, নসিমন, মাহিন্দ্রা, সিএনজি চলাচল করছে। সড়ক সংস্কারে নিম্নমানের কাজ করায় বেতাগী উপজেলার মোকামিয়া থেকে নিয়ামতি পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটারে সড়কে ভাঙাচোরা, গর্ত ও কার্পেটিং উঠে শতাধিক খানাখন্দে পরিণত হয়েছে। বৃষ্টি হলেই সড়কে এসব খানাখন্দে পানিজমে দুর্ভোগে সৃৃষ্টি হয়। ফলে যান চলাচলে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বেতাগী স্থাানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সর্বশেষ ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি সড়কটির অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় ৩২ কোটি টাকার দরপত্র আহ্বায়ন করেন। এই সময় চান্দখালী বাইপাস থেকে নিয়ামতি ও বরিশাল জেলা বাকেরগঞ্জ উপজেলার বাংলা বাজার পর্যন্ত ৬টি গ্রুপে প্রায় ২৮ কিলোমিটার রাস্তার দুপাশ বর্ধিতকরণ ও পুনর্নিমাণ কাজ করেন। এতে ৬টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ করেন। জানা গেছে, এসব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো ২০১৫ সালের ৩১ মে কাজ সম্পন্ন করেন। এরপর সড়ক সংস্কারে বরগুনা-বেতাগী-বাকেরগঞ্জ সড়কে এলজিইডি বিভাগে কোনো অর্থ বরাদ্দ দেয়া হয়নি। বেতাগী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা গোলাম হোসেন বলেন, ‘যান চলাচলে দুর্ভোগে লাগবে সড়কটি নতুন করে সংস্কার প্রয়োজন।’
এই সড়কে নিয়মিত মাহিন্দ্রা চালক মো. নাসির উদ্দিন বলেন, বৃষ্টি হলেই খানাখন্দে পানি জমে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। মাঝে মাঝে এসব খানাখন্দে অটো, মাহিন্দ্র, নসিমন ও রিকশা উল্টে পড়ে দুর্ঘটনা ঘটছে। বেতাগী উপজেলা স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী শেখ তৌফিক আজিজ বলেন, সড়ক সংস্কারের চাহিদাপত্র প্রেরণ করা হয়েছে। অর্থ বরাদ্দ হলে দরপত্র আহ্বান করে কাজ শুরু করা হবে।