নীলফামারীর সৈয়দপুরে সদ্য এসএসসি পাস করা ইয়াসিন (১৯) ছাত্রের হত্যার বিচারের দাবিতে সৈয়দপুর-পার্বতীপুর সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন নিহত ইয়াসিনের পরিবার ও এলাকাবাসী।
গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টায় শুরু হয় এ কর্মসূচি। উপজেলার লক্ষণপুর পাঠান পাড়া থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে প্রায় এক ঘণ্টা সৈয়দপুর-পার্বতীপুর মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তারা। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের একটি দল এসে বিচারের আশ্বাস দিলে অবরোধকারীরা রাস্তা ছেড়ে সরে দাঁড়ান। এতে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ সময় বক্তব্য দেন নিহত ইয়াসিনের মা মেনহারুল, বোন মিনা, এলাকাবাসী আযহার ও রহমত খান।
বক্তারা বলেন, গত বুধবার রাতে নিহত ইয়াসিন সৈয়দপুর ক্ষুদ্র কুটির শিল্প মেলায় রাত ১১টা পর্যন্তের সহপাঠীদের সঙ্গে ছিলেন পরে কে বা কাহারা উপজেলার সাইলার মোড় নামক স্থানে ডেকে নিয়ে যায়। তার পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী খোঁজাখুজির পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে শহরের বগুড়া তিস্তা ক্যানেলের সেলফির মোড় নামক স্থানে আকাশমনি গাছের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান।
বক্তাদের দাবি, একই এলাকার এক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক থাকায় মেয়ের পরিবার রাতে ইয়াসিনকে হত্যা করে আকাশমনি গাছে ঝুলিয়ে রাখে মরদেহ। নিহত মা ও বোন এবং সহপাঠীরা অভিযোগ করে বলেন, ওই মেয়ের পরিবার তাদেরকে হুমকি প্রদান করে যাতে বিষয়টা নিয়ে যাতে বাড়াবাড়ি না করি। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তারা বিচারের আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। সেনাবাহিনী প্রথমে যানযট নিয়ন্ত্রণ করেন। তারপর নিহতর পরিবার ও এলাকাবাসীর কাছে বিষয়টি শোনেন এবং সঠিক বিচারের আশ্বাস দেন।
শনিবার, ০২ আগস্ট ২০২৫
নীলফামারীর সৈয়দপুরে সদ্য এসএসসি পাস করা ইয়াসিন (১৯) ছাত্রের হত্যার বিচারের দাবিতে সৈয়দপুর-পার্বতীপুর সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছেন নিহত ইয়াসিনের পরিবার ও এলাকাবাসী।
গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টায় শুরু হয় এ কর্মসূচি। উপজেলার লক্ষণপুর পাঠান পাড়া থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের সামনে প্রায় এক ঘণ্টা সৈয়দপুর-পার্বতীপুর মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন তারা। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশের একটি দল এসে বিচারের আশ্বাস দিলে অবরোধকারীরা রাস্তা ছেড়ে সরে দাঁড়ান। এতে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এ সময় বক্তব্য দেন নিহত ইয়াসিনের মা মেনহারুল, বোন মিনা, এলাকাবাসী আযহার ও রহমত খান।
বক্তারা বলেন, গত বুধবার রাতে নিহত ইয়াসিন সৈয়দপুর ক্ষুদ্র কুটির শিল্প মেলায় রাত ১১টা পর্যন্তের সহপাঠীদের সঙ্গে ছিলেন পরে কে বা কাহারা উপজেলার সাইলার মোড় নামক স্থানে ডেকে নিয়ে যায়। তার পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী খোঁজাখুজির পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে শহরের বগুড়া তিস্তা ক্যানেলের সেলফির মোড় নামক স্থানে আকাশমনি গাছের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান।
বক্তাদের দাবি, একই এলাকার এক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক থাকায় মেয়ের পরিবার রাতে ইয়াসিনকে হত্যা করে আকাশমনি গাছে ঝুলিয়ে রাখে মরদেহ। নিহত মা ও বোন এবং সহপাঠীরা অভিযোগ করে বলেন, ওই মেয়ের পরিবার তাদেরকে হুমকি প্রদান করে যাতে বিষয়টা নিয়ে যাতে বাড়াবাড়ি না করি। খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। তারা বিচারের আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। সেনাবাহিনী প্রথমে যানযট নিয়ন্ত্রণ করেন। তারপর নিহতর পরিবার ও এলাকাবাসীর কাছে বিষয়টি শোনেন এবং সঠিক বিচারের আশ্বাস দেন।