ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
জলাবদ্ধতা দূরীকরণে নোয়াখালীর ছাতারপাইয়াসহ বিভিন্ন বাজার এলাকায় খালের ওপর গড়ে তোলা দেড়শতাধিক অবৈধ স্থাপনায় উচ্ছেদ করা হয়েছে যার বাজার মূল্য প্রায় দেড় শতাধিক কোটি টাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী সেনবাগ, সোনাইমুড়ী ও বেগমগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন সমন্বিতভাবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় ছাতারপাইয়া-মানিক মুড়া খাল, ছাতারপাইয়া-কাশিপুর খাল, ছাতারপাইয়া-কানকিরহাট ও ছাতারপাইয়া-বসন্তপুর খাল দখল করে গড়ে তোলা দোকানপাটসহ দেড়শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
অভিযানে সেনাবগের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাহিদুল ইসলাম, সোনাইমুড়ী, সহকারী কমিশনার (ভূমি) দ্বীন আল জান্নাত, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোসাম্মৎ কাউসারী আক্তার ও সেনাবাহিনীর সেনবাগ ক্যাম্প ইনচার্জ পারভেজ মোশাররফসহ দুই প্লাটুন সেনাবাহিনী সদস্য, একদল পুলিশ সদস্য অংশগ্রহণ করেন।
অভিযানে বিষয়ে সেনবাগের সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদুর ইসলাম, দীর্ঘদিন থেকে ছাতারপাইয়া বাজারের পাশে অবস্থিত ছাতারপাইয়া-মানিক মুড়া খাল, ছাতারপাইয়া-কাশিপুর খাল, ছাতারপাইয়া-কানকিরহাট ও ছাতারপাইয়া-বসন্তপুর এ চারটি খাল দখল করে দোকানপাটসহ বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলা হয়। যার কারণে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে সেনবাগ, সোনাইমুড়ী ও বেগমগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে দীর্ঘস্থায়ী জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এতে প্রকৃতি ও জনজীবনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
তিনি আরও বলেন, আজকের এ অভিযানে আমরা খালের ওপর থেকে দেড়শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছি যার ফলে শতাধিক কোটি টাকার সরকারি জমিন উদ্ধার হয়েছে। অভিযানের আগে তালিকা করে অবৈধ দখলদারদেরকে নিজ দায়িত্বে তাদের স্থাপনাগুলো সরিয়ে নিতে বলা হয়েছিল কিন্তু কেউ কেউ শুনলেও অধিকাংশ কথা শোনেনি । অভিযানের পর আর যেন কেউ খাল দখল করে পানি প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করতে না পারে আমরা সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখবো এবং জনগণকে এ বিষয়ে সচেষ্ট থাকতে আহবান জানাচ্ছি। জেলার বিভিন্ন খাল এবং সরকারি জমিন উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ দৃঢতার সাথে জানান।
সেনাবাহিনীর সেনবাগ ক্যাম্পের ইনচার্জ ক্যাপটেন পারভেজ মোশাররফ বলেন, মানুষকে জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে ও সরকারি সম্পওি উদ্ধার করতে জেলা, উপজেলা প্রশাসনের সাথে সেনাবাহিনী সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের এ সহোযোগিতা চলমান থাকবে। অবৈধ দখলদার ও জলের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের মধ্য দিয়ে খালে পানি নিষ্কাশনের পথ সুগম করার উদ্যোগে সন্তোষ প্রকাশ করে স্থানীয় বাসিন্দারা।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
জলাবদ্ধতা দূরীকরণে নোয়াখালীর ছাতারপাইয়াসহ বিভিন্ন বাজার এলাকায় খালের ওপর গড়ে তোলা দেড়শতাধিক অবৈধ স্থাপনায় উচ্ছেদ করা হয়েছে যার বাজার মূল্য প্রায় দেড় শতাধিক কোটি টাকা।
গতকাল বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী সেনবাগ, সোনাইমুড়ী ও বেগমগঞ্জ উপজেলা প্রশাসন সমন্বিতভাবে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
এ সময় ছাতারপাইয়া-মানিক মুড়া খাল, ছাতারপাইয়া-কাশিপুর খাল, ছাতারপাইয়া-কানকিরহাট ও ছাতারপাইয়া-বসন্তপুর খাল দখল করে গড়ে তোলা দোকানপাটসহ দেড়শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
অভিযানে সেনাবগের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. জাহিদুল ইসলাম, সোনাইমুড়ী, সহকারী কমিশনার (ভূমি) দ্বীন আল জান্নাত, জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোসাম্মৎ কাউসারী আক্তার ও সেনাবাহিনীর সেনবাগ ক্যাম্প ইনচার্জ পারভেজ মোশাররফসহ দুই প্লাটুন সেনাবাহিনী সদস্য, একদল পুলিশ সদস্য অংশগ্রহণ করেন।
অভিযানে বিষয়ে সেনবাগের সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাহিদুর ইসলাম, দীর্ঘদিন থেকে ছাতারপাইয়া বাজারের পাশে অবস্থিত ছাতারপাইয়া-মানিক মুড়া খাল, ছাতারপাইয়া-কাশিপুর খাল, ছাতারপাইয়া-কানকিরহাট ও ছাতারপাইয়া-বসন্তপুর এ চারটি খাল দখল করে দোকানপাটসহ বিভিন্ন অবৈধ স্থাপনা গড়ে তোলা হয়। যার কারণে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে সেনবাগ, সোনাইমুড়ী ও বেগমগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে দীর্ঘস্থায়ী জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। এতে প্রকৃতি ও জনজীবনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়।
তিনি আরও বলেন, আজকের এ অভিযানে আমরা খালের ওপর থেকে দেড়শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছি যার ফলে শতাধিক কোটি টাকার সরকারি জমিন উদ্ধার হয়েছে। অভিযানের আগে তালিকা করে অবৈধ দখলদারদেরকে নিজ দায়িত্বে তাদের স্থাপনাগুলো সরিয়ে নিতে বলা হয়েছিল কিন্তু কেউ কেউ শুনলেও অধিকাংশ কথা শোনেনি । অভিযানের পর আর যেন কেউ খাল দখল করে পানি প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করতে না পারে আমরা সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখবো এবং জনগণকে এ বিষয়ে সচেষ্ট থাকতে আহবান জানাচ্ছি। জেলার বিভিন্ন খাল এবং সরকারি জমিন উদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জেলা প্রশাসক খন্দকার ইশতিয়াক আহমেদ দৃঢতার সাথে জানান।
সেনাবাহিনীর সেনবাগ ক্যাম্পের ইনচার্জ ক্যাপটেন পারভেজ মোশাররফ বলেন, মানুষকে জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে ও সরকারি সম্পওি উদ্ধার করতে জেলা, উপজেলা প্রশাসনের সাথে সেনাবাহিনী সদস্যরা কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের এ সহোযোগিতা চলমান থাকবে। অবৈধ দখলদার ও জলের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের মধ্য দিয়ে খালে পানি নিষ্কাশনের পথ সুগম করার উদ্যোগে সন্তোষ প্রকাশ করে স্থানীয় বাসিন্দারা।