ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
যশোর-৬ সংসদীয় আসনের সীমানা অপরিবর্তীত রাখার দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে কেশবপুর প্রেসক্লাবের উদ্যোগে এ মানববন্ধন ও সামবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, কেশবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আশরাফ-উজ-জামান খান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়দেব চক্রবর্ত্তী প্রমুখ। সমাবেশে যশোর-৬ সংসদীয় আসন অপরিবর্তীত রাখার দাবি জানানো হয়। দাবি আদায় না হলে পরবর্তীতে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেয়া হয়। এছাড়াও, কেশবপুর প্রেসক্লাবের পক্ষে আগামী রোববার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
মূলত, যশোর-৬ আসনের সীমানা পুর্নগঠনের জন্য গত ৬ আগস্ট প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির সভাপতি সুকৃতি কুমার মন্ডল। প্রস্তাবিত ৯০ নম্বর নির্বাচনী এলাকা যশোর-৬ আসনে অভয়নগর উপজেলা, মনিরামপুর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন- ঢাকুরিয়া, হরিদাসকাটি, কুলটিয়া, দূর্বাডাঙ্গা, নেহালপুর ও মনোহরপুর এবং কেশপুরের ৩টি ইউনিয়ন পাঁজিয়া, সুফলাকাটি ও গৌরীঘোনাকে অন্তর্ভূক্তির আবেদন করেছেন। বক্তরা বলেন, ভবদহের সাথে কেশবপুরের সুফলাকাটি, পাঁজিয়া ও গৌরীঘোনা ইউনিয়নের জনগণের কোনো সংযোগ নেই। তাছাড়া, কেশবপুর থেকে অভয়নগর উপজেলার দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার। ২০০১ সালে কেশবপুর ও অভয়নগর উপজেলাকে নিয়ে যে সংসদীয় আসন হয়েছিল, সেই নির্বাচনে অভয়নগর থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। এতে কেশবপুর উপজেলা উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত হয়।
একারণে অভয়নগরের সুকৃতি মন্ডলের নির্বাচন কামিশনে দায়ের করা অভিযোগটি অযৌতিক ও ভিত্তিহীন। মানববন্ধনে কেশবপুর প্রেসক্লাবের সকল জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫
যশোর-৬ সংসদীয় আসনের সীমানা অপরিবর্তীত রাখার দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে কেশবপুর প্রেসক্লাবের উদ্যোগে এ মানববন্ধন ও সামবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, কেশবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আশরাফ-উজ-জামান খান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক জয়দেব চক্রবর্ত্তী প্রমুখ। সমাবেশে যশোর-৬ সংসদীয় আসন অপরিবর্তীত রাখার দাবি জানানো হয়। দাবি আদায় না হলে পরবর্তীতে কঠোর আন্দোলনের ঘোষণা দেয়া হয়। এছাড়াও, কেশবপুর প্রেসক্লাবের পক্ষে আগামী রোববার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে স্মারকলিপি প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
মূলত, যশোর-৬ আসনের সীমানা পুর্নগঠনের জন্য গত ৬ আগস্ট প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর লিখিত আবেদন করেছেন, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির সভাপতি সুকৃতি কুমার মন্ডল। প্রস্তাবিত ৯০ নম্বর নির্বাচনী এলাকা যশোর-৬ আসনে অভয়নগর উপজেলা, মনিরামপুর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন- ঢাকুরিয়া, হরিদাসকাটি, কুলটিয়া, দূর্বাডাঙ্গা, নেহালপুর ও মনোহরপুর এবং কেশপুরের ৩টি ইউনিয়ন পাঁজিয়া, সুফলাকাটি ও গৌরীঘোনাকে অন্তর্ভূক্তির আবেদন করেছেন। বক্তরা বলেন, ভবদহের সাথে কেশবপুরের সুফলাকাটি, পাঁজিয়া ও গৌরীঘোনা ইউনিয়নের জনগণের কোনো সংযোগ নেই। তাছাড়া, কেশবপুর থেকে অভয়নগর উপজেলার দূরত্ব প্রায় ৩০ কিলোমিটার। ২০০১ সালে কেশবপুর ও অভয়নগর উপজেলাকে নিয়ে যে সংসদীয় আসন হয়েছিল, সেই নির্বাচনে অভয়নগর থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। এতে কেশবপুর উপজেলা উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত হয়।
একারণে অভয়নগরের সুকৃতি মন্ডলের নির্বাচন কামিশনে দায়ের করা অভিযোগটি অযৌতিক ও ভিত্তিহীন। মানববন্ধনে কেশবপুর প্রেসক্লাবের সকল জাতীয় ও আঞ্চলিক পত্রিকার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।