ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের ঘটনায় নারী ও শিশুসহ একই পরিবারের ৯ জন দগ্ধ হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদি মুড়ি ফ্যাক্টরির গলি জাকির খন্দকারের টিনশেড বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। বিদ্যুতের শর্ট সার্কিটের কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে পুলিশ ধারণা করছে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে কাঁচপুর ও ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বিষ্ফোরণের আগুনে তানজিল ইসলাম (৪০), তার স্ত্রী আসমা বেগম (৩৫), তাদের সন্তান তিশা (১৭) ও আরাফাত (১৫), হাসান (৩৫), তার স্ত্রী সালমা বেগম (৩২), তাদের সসন্তান মুনতাহা (১১), জান্নাত (৪) ও ইমাম উদ্দিন (১ মাস) দগ্ধ হয়েছেন। এসময় তাদের সাথে থাকা আসমা ও সালমার মা তাহেরা খাতুনও (৬০) দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন এবং প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের সকলের বাড়ি কুমিল্লার দেবিদ্বার থানা এলাকায়।
জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদি মুড়ি ফ্যাক্টরির গলি জাকির খন্দকারের টিনশেড বাড়িতে তানজিল ইসলাম স্বপরিবারে বসবাস করে আসছে। সাথে ছিল আসমা ও সালমার মা তাহেরা বেগম। গতকাল শুক্রবার রাতে হঠাৎ বিকট শব্দে বিষ্ফোরণ হয়ে ঘরের মেঝেতে আগুন ধরে যায়। এসময় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়লে আগুনে ঘরে থাকা ৯ জনই দগ্ধ হয়। আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন এবং প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করে। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ঘরের আসবাবপত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। শতাধাকি এলাকাবাসী ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. মামুন বলেন, অগ্নিদগ্ধ হাসানের শ্বশুর আব্দুর রশিদ এই বাড়ির কেয়ারটেকার ছিল। কিছুদিন আগে সে মারা যান। তার তিন মেয়ে, জামাই ও নাতি নাতনি তিনটি কক্ষে ভাড়া থাকতো। এর মধ্য দুটি কক্ষের সবাই অগ্নিদগ্ধ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমরা ধারণা করছি বিদ্যুতের শর্ট সার্কিটের কারণে ফ্রিজের কম্প্রেসারের বিস্ফোরণ হলে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
আদমজী ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. মীরন মিয়া বলেন, বিদ্যুতের শর্ট সার্কিটের কারণে ফ্রিজের কমপ্রেসার বিস্ফোরণের কারণে এ ঘটনা ঘটেছে।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহীনুর আলম বলেন, বিস্ফোরণের ঘটনা কি কারণে ঘটেছে তা তদন্ত না করে বিস্তারিত কিছুই বলা যাচ্ছে না। আমরা খোঁজ খরব রাখছি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
শনিবার, ২৩ আগস্ট ২০২৫
সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের ঘটনায় নারী ও শিশুসহ একই পরিবারের ৯ জন দগ্ধ হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৩টার দিকে সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদি মুড়ি ফ্যাক্টরির গলি জাকির খন্দকারের টিনশেড বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। বিদ্যুতের শর্ট সার্কিটের কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে পুলিশ ধারণা করছে। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে কাঁচপুর ও ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বিষ্ফোরণের আগুনে তানজিল ইসলাম (৪০), তার স্ত্রী আসমা বেগম (৩৫), তাদের সন্তান তিশা (১৭) ও আরাফাত (১৫), হাসান (৩৫), তার স্ত্রী সালমা বেগম (৩২), তাদের সসন্তান মুনতাহা (১১), জান্নাত (৪) ও ইমাম উদ্দিন (১ মাস) দগ্ধ হয়েছেন। এসময় তাদের সাথে থাকা আসমা ও সালমার মা তাহেরা খাতুনও (৬০) দগ্ধ হয়েছেন। তাদেরকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন এবং প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের সকলের বাড়ি কুমিল্লার দেবিদ্বার থানা এলাকায়।
জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জের পাইনাদি মুড়ি ফ্যাক্টরির গলি জাকির খন্দকারের টিনশেড বাড়িতে তানজিল ইসলাম স্বপরিবারে বসবাস করে আসছে। সাথে ছিল আসমা ও সালমার মা তাহেরা বেগম। গতকাল শুক্রবার রাতে হঠাৎ বিকট শব্দে বিষ্ফোরণ হয়ে ঘরের মেঝেতে আগুন ধরে যায়। এসময় দ্রুত আগুন ছড়িয়ে পড়লে আগুনে ঘরে থাকা ৯ জনই দগ্ধ হয়। আশপাশের লোকজন ঘটনাস্থলে এসে আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন এবং প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করে। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, ঘরের আসবাবপত্র ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে। শতাধাকি এলাকাবাসী ঘটনাস্থল ঘিরে রেখেছে।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. মামুন বলেন, অগ্নিদগ্ধ হাসানের শ্বশুর আব্দুর রশিদ এই বাড়ির কেয়ারটেকার ছিল। কিছুদিন আগে সে মারা যান। তার তিন মেয়ে, জামাই ও নাতি নাতনি তিনটি কক্ষে ভাড়া থাকতো। এর মধ্য দুটি কক্ষের সবাই অগ্নিদগ্ধ হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আমরা ধারণা করছি বিদ্যুতের শর্ট সার্কিটের কারণে ফ্রিজের কম্প্রেসারের বিস্ফোরণ হলে এ ঘটনা ঘটে থাকতে পারে।
আদমজী ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. মীরন মিয়া বলেন, বিদ্যুতের শর্ট সার্কিটের কারণে ফ্রিজের কমপ্রেসার বিস্ফোরণের কারণে এ ঘটনা ঘটেছে।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহীনুর আলম বলেন, বিস্ফোরণের ঘটনা কি কারণে ঘটেছে তা তদন্ত না করে বিস্তারিত কিছুই বলা যাচ্ছে না। আমরা খোঁজ খরব রাখছি।