ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
দখল ও দূষণে বটিয়াঘাটা উপজেলা সদরের বুক চিরে বয়ে যাওয়া বটিয়াঘাট খালটি বর্তমানে জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে দাড়িয়েছে। ৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই খাল দিয়ে এক সময লঞ্চ চলতো। ৭১, দেশ স্বাধীনের পর ওয়াপদা এর দুমুখে বাঁধ দেওয়ায় বদ্ধ জলাশয়ে পরিণত হয়। সেখান থেকে এ পর্যন্ত বার মাসই খালটিতে কচুরী পানায় ভরপুর থাকে। কেউ কচুরী পানা পরিষ্কারে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। ফলে দীর্ঘ দিন ধরে এ অবস্থায় পড়ে থাকতে থাকতে দু পারের বাসিন্দারা খালের পাড় ঘেষে কাঁচা পাকা স্থাপনা গড়ে তুলে দখল করে রেখেছে। সেই সঙ্গে তাদের বাড়ীর ময়লা আর্বজনা প্রতিনিয়ত খালে ফেলায় পানি পচে দুর্গন্ধময় হয়ে পড়েছে। এরই মাঝে সাপ বাসা বেধে ঘরে উঠে আসছে। এ বাপারে কেউ কোন ব্যবস্থা না নেওয়া পরিবেশ জন স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বটিয়াঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসনে আরা তান্নীকে অবহিত করা হয়েছে
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫
দখল ও দূষণে বটিয়াঘাটা উপজেলা সদরের বুক চিরে বয়ে যাওয়া বটিয়াঘাট খালটি বর্তমানে জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে দাড়িয়েছে। ৬ কিলোমিটার দীর্ঘ এই খাল দিয়ে এক সময লঞ্চ চলতো। ৭১, দেশ স্বাধীনের পর ওয়াপদা এর দুমুখে বাঁধ দেওয়ায় বদ্ধ জলাশয়ে পরিণত হয়। সেখান থেকে এ পর্যন্ত বার মাসই খালটিতে কচুরী পানায় ভরপুর থাকে। কেউ কচুরী পানা পরিষ্কারে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। ফলে দীর্ঘ দিন ধরে এ অবস্থায় পড়ে থাকতে থাকতে দু পারের বাসিন্দারা খালের পাড় ঘেষে কাঁচা পাকা স্থাপনা গড়ে তুলে দখল করে রেখেছে। সেই সঙ্গে তাদের বাড়ীর ময়লা আর্বজনা প্রতিনিয়ত খালে ফেলায় পানি পচে দুর্গন্ধময় হয়ে পড়েছে। এরই মাঝে সাপ বাসা বেধে ঘরে উঠে আসছে। এ বাপারে কেউ কোন ব্যবস্থা না নেওয়া পরিবেশ জন স্বাস্থ্যের জন্য হুমকি হয়ে দেখা দিয়েছে। বিষয়টি বটিয়াঘাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসনে আরা তান্নীকে অবহিত করা হয়েছে