গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) : পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী জলাবদ্ধতার কারণে দুর্ভোগের শিকার পৌরবাসী -সংবাদ
গোবিন্দগঞ্জে পানি নিস্কাষন ব্যবস্থা বন্ধ হওয়ায় স্থায়ী ভাবে জলাবন্ধতার শিকার হয়েছেন পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড়সহ আশপাশের ৪টি মহল্লার বাসিন্দারা। দির্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতার কারণে প্রায় ৩শ’ বিঘা জমির ফসল চাষা-আবাদ বন্ধ হয়ে গেছে। এখন একটু বৃষ্টিতেই রাস্তাঘাট ও বাসাবাড়িতে পানি ওঠায় চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন বাসিন্দরা। প্রথম শ্রেণীর পৌরসভা হলেও অধুনিক পানি নিস্কাশন ব্যবস্থাপনা না থাকায় এমন দুরদশা তাদের। তার উপর স্থানীয় কলেজ রোডের কাল্লাকাটা কার্লভাটের মুখে বাড়ি নির্মাণ করায় পনি প্রবাহ বন্ধ হয়ে জলাবন্ধ হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
সরেজমিনে গেলে স্থানীয়রা জানান প্রায় তিন চার বছর ধরে জলাবন্ধতার শিকার হচ্ছেন গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ডের শিল্পপাড়া, মন্ডলপাড়া, বর্ধনকুঠি, সোনারপাড়া ও প্রধানপাড়ার পূর্ব আংশের বাসিন্দরা। পানি নিস্কাষন ব্যবস্থা না থাকায় বর্ষা মৌসুমে একটু বৃষ্টিতেই রাস্তাঘাট ও বাসাবাড়িতে পানি ওঠায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে মহল্লাবাসীকে। দির্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতার কারণে প্রায় ৩শ’ বিঘা জমির ফসল আবাদ করতে পারছেনা কৃষক।
এ ছাড়াও এই এলাকায় ডাস্টবিন না থাকায় ময়লা আবর্জনা বর্জ্য যত্রতত্র ফেলায় পানি সাথে তা বাসাবাড়ী ছড়িয়ে ছিটিয়ে চরম ভাবে দূষিত করছে পরিবেশ, বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন জলাবদ্ধতার কারণে দুর্ভোগ আর দুর্দশায় জীবন পার হচ্ছে তাদের। এমনিতেই জরাজির্ণ রাস্তা তার উপর পানিতে ডুবে থাকায় চলাচলে পদে পদে ভোগান্তির পোহাতে হচ্ছেনা তাদের।পৌর বাসিন্দা হাফিজার রহমান বলেন প্রথম শ্রেণীর পৌর সভা হলেও নাগরিক সুবিধা সেই তৃতীয় শ্রেণির মত। তেমন কোন নাগরিক সুযোগ সুবিধা নেই।
তার ওপর পৌরসভা মোড় থেকে কলেজ রোড সড়কের কাল্লাকাটা কার্লভাটের মুখের দুপাশে বাড়ি নির্মান ও মাটি কেটে পানি প্রবাহ বন্ধ করায় জলাবদ্ধতার শিকার হতে হচ্ছে। তিনি স্থায়ী জলাবদ্ধতা নিরাসনে আধুনিক পানি নিস্কাসনের দাবি বাসিন্দাদের।
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়জুল ইসলাম বলেন পৌর সভার ৯নং ওয়ার্ডবাসীর জলাবদ্ধতার বিষয়টি অবগত হয়েছি অবস্থা নিরসনে দ্রুত প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা) : পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী জলাবদ্ধতার কারণে দুর্ভোগের শিকার পৌরবাসী -সংবাদ
রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫
গোবিন্দগঞ্জে পানি নিস্কাষন ব্যবস্থা বন্ধ হওয়ায় স্থায়ী ভাবে জলাবন্ধতার শিকার হয়েছেন পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড়সহ আশপাশের ৪টি মহল্লার বাসিন্দারা। দির্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতার কারণে প্রায় ৩শ’ বিঘা জমির ফসল চাষা-আবাদ বন্ধ হয়ে গেছে। এখন একটু বৃষ্টিতেই রাস্তাঘাট ও বাসাবাড়িতে পানি ওঠায় চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন বাসিন্দরা। প্রথম শ্রেণীর পৌরসভা হলেও অধুনিক পানি নিস্কাশন ব্যবস্থাপনা না থাকায় এমন দুরদশা তাদের। তার উপর স্থানীয় কলেজ রোডের কাল্লাকাটা কার্লভাটের মুখে বাড়ি নির্মাণ করায় পনি প্রবাহ বন্ধ হয়ে জলাবন্ধ হচ্ছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
সরেজমিনে গেলে স্থানীয়রা জানান প্রায় তিন চার বছর ধরে জলাবন্ধতার শিকার হচ্ছেন গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ডের শিল্পপাড়া, মন্ডলপাড়া, বর্ধনকুঠি, সোনারপাড়া ও প্রধানপাড়ার পূর্ব আংশের বাসিন্দরা। পানি নিস্কাষন ব্যবস্থা না থাকায় বর্ষা মৌসুমে একটু বৃষ্টিতেই রাস্তাঘাট ও বাসাবাড়িতে পানি ওঠায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে মহল্লাবাসীকে। দির্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতার কারণে প্রায় ৩শ’ বিঘা জমির ফসল আবাদ করতে পারছেনা কৃষক।
এ ছাড়াও এই এলাকায় ডাস্টবিন না থাকায় ময়লা আবর্জনা বর্জ্য যত্রতত্র ফেলায় পানি সাথে তা বাসাবাড়ী ছড়িয়ে ছিটিয়ে চরম ভাবে দূষিত করছে পরিবেশ, বাড়ছে স্বাস্থ্য ঝুঁকি। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন জলাবদ্ধতার কারণে দুর্ভোগ আর দুর্দশায় জীবন পার হচ্ছে তাদের। এমনিতেই জরাজির্ণ রাস্তা তার উপর পানিতে ডুবে থাকায় চলাচলে পদে পদে ভোগান্তির পোহাতে হচ্ছেনা তাদের।পৌর বাসিন্দা হাফিজার রহমান বলেন প্রথম শ্রেণীর পৌর সভা হলেও নাগরিক সুবিধা সেই তৃতীয় শ্রেণির মত। তেমন কোন নাগরিক সুযোগ সুবিধা নেই।
তার ওপর পৌরসভা মোড় থেকে কলেজ রোড সড়কের কাল্লাকাটা কার্লভাটের মুখের দুপাশে বাড়ি নির্মান ও মাটি কেটে পানি প্রবাহ বন্ধ করায় জলাবদ্ধতার শিকার হতে হচ্ছে। তিনি স্থায়ী জলাবদ্ধতা নিরাসনে আধুনিক পানি নিস্কাসনের দাবি বাসিন্দাদের।
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী ফয়জুল ইসলাম বলেন পৌর সভার ৯নং ওয়ার্ডবাসীর জলাবদ্ধতার বিষয়টি অবগত হয়েছি অবস্থা নিরসনে দ্রুত প্রয়োজনিয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।