ঘোষণার ১৩ বছর পর সাজা
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় ১৩ বছর আগের একটি হত্যা মামলায় সাত জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
রোববার দুপুরে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক কানিজ ফাতেমা এ রায় ঘোষণা করেন বলে জানান আদালতের অতিরিক্ত পিপি গোলাম সরওয়ার খান।
যাবজ্জীবনপ্রাপ্তরা হলেন— উপজেলার পোতাজিয়া গ্রামের মোকছেদ আলীর তিন ছেলে ওয়াজ আলী, আব্দুল হামিদ ও আরশেদ আলী, তাদের আত্মীয় মোকবেল সেখের ছেলে আব্দুস সামাদ, এলাহী বক্সের দুই ছেলে মো. কুনু ও ইদ্রিস আলী এবং ওয়াজ আলীর ছেলে সেলিম রেজা।
সাজার পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট গোলাম সরওয়ার খান মামলার বরাতে জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে পোতাজিয়া গ্রামের ওসমান গণির সঙ্গে আসামিদের দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্ব ছিল। এর জেরে ২০১২ সালের ২৩ অগাস্ট সকালে আসামিরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ওসমান ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালায়।
সে সময় ওসমানের ছেলে সাব্বির হোসেনসহ কয়েকজন গুরুতর আহত হন। পরে বগুড়ায় নেওয়ার পথে সাব্বির মারা যান।
ঘটনার পর ওসমান বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ ১৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
মামলার অন্য আট আসামির মধ্যে রাউতারা গ্রামের আব্দুর রহিমকে দুই বছরের কারাদণ্ড এবং পোতাজিয়া গ্রামের নাজমুল, আব্দুল করিম, ফরিদ, ফখরুল, শফিক, রফিজ ও শুকুর আলীকে ছয় মাস করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
ঘোষণার ১৩ বছর পর সাজা
রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলায় ১৩ বছর আগের একটি হত্যা মামলায় সাত জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
রোববার দুপুরে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক কানিজ ফাতেমা এ রায় ঘোষণা করেন বলে জানান আদালতের অতিরিক্ত পিপি গোলাম সরওয়ার খান।
যাবজ্জীবনপ্রাপ্তরা হলেন— উপজেলার পোতাজিয়া গ্রামের মোকছেদ আলীর তিন ছেলে ওয়াজ আলী, আব্দুল হামিদ ও আরশেদ আলী, তাদের আত্মীয় মোকবেল সেখের ছেলে আব্দুস সামাদ, এলাহী বক্সের দুই ছেলে মো. কুনু ও ইদ্রিস আলী এবং ওয়াজ আলীর ছেলে সেলিম রেজা।
সাজার পাশাপাশি তাদের প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও দুই মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে।
অতিরিক্ত পিপি অ্যাডভোকেট গোলাম সরওয়ার খান মামলার বরাতে জানান, জমি সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে পোতাজিয়া গ্রামের ওসমান গণির সঙ্গে আসামিদের দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্ব ছিল। এর জেরে ২০১২ সালের ২৩ অগাস্ট সকালে আসামিরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ওসমান ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলা চালায়।
সে সময় ওসমানের ছেলে সাব্বির হোসেনসহ কয়েকজন গুরুতর আহত হন। পরে বগুড়ায় নেওয়ার পথে সাব্বির মারা যান।
ঘটনার পর ওসমান বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ ১৫ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
মামলার অন্য আট আসামির মধ্যে রাউতারা গ্রামের আব্দুর রহিমকে দুই বছরের কারাদণ্ড এবং পোতাজিয়া গ্রামের নাজমুল, আব্দুল করিম, ফরিদ, ফখরুল, শফিক, রফিজ ও শুকুর আলীকে ছয় মাস করে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।