মোংলা বন্দরসহ সকল যোগাযোগ বন্ধ
বাগেরহাটের ৪টি নির্বাচনী আসন বহাল রাখার দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বে সর্বদলীয় জোটের ব্যানারে গোটা জেলা জুড়ে চলছে হরতাল ও অবরোধ। মোংলা বন্দরসহ বাগেরহাট জেলার সকল যোগাযোগ রোববার (২৪ আগস্ট ২০২৫) সকাল থেকে বন্ধ রয়েছে।
দোকানপাট- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সব থেকে বিপাকে পড়েছে সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ। হরতাল অবরোধের সমর্থনে রোববার ভোর থেকে বাগেরহাট শহরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালসহ জেলার প্রধান প্রধান সড়কে ও জনবহুল এলাকার রাস্তায় বেঞ্চ ও গাড়ি দিয়ে সকল প্রকার যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়েছে।
এছাড়া বিভিন্ন পয়েন্টে টায়ার জ্বালিয়ে হরতাল পালন করা হয়। এরফলে জেলার অভ্যন্তরে এবং জেলার বাইরের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে খুলনা-বাগেরহাট মহাসড়কের কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ড, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে, খুলনা-মাওয়া মহাসড়কের ফকিরহাটের নওয়াপাড়া, কাটাখালি, কুদির বটতলা, মোল্লাহাট আবুল খায়ের সেতু, বাগেরহাট-পিরোজপুর মহাসড়কের সাইনবোর্ড বাজার, খুলনা-মোংলা মহাসড়কের ফয়লা ও মোংলা বাসস্ট্যান্ডসহ কমপক্ষে ২০টি স্থানে গাড়ি ও বেঞ্চ ফেলে অবরোধ শুরু করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা। একই সঙ্গে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির ডাকে জেলার দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। হরতালের সমর্থনে সড়কে বিএনপি-জামায়াতের নেতাদের অবস্থান করতে দেখা যায়।
বাগেরহাট সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সদস্য সচিব ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি শেখ মোহাম্মদ ইউনুস সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাগেরহাটে ৪টি আসন বহাল রাখার দাবিতে আমরা গেল ৩০ জুলাই তিনটি আসনের প্রস্তাব দেওয়ার পর থেকেই আন্দোলন করে আসছি। কখনো সংবাদ সম্মেলন, কখনো রাজপথ অবরোধ, কখনো নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি ও স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এরপরও নির্বাচন কমিশন তাদের প্রস্তাব থেকে সরে আসেনি। তাই আজকে সর্বত্র অবরোধ ও হরতালের ডাক দেওয়া হয়েছে।
জেলার সর্বস্তরের জনগণ আমাদের দাবির সপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। কোনো দোকানপাট বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলেনি। মোংলা বন্দর এলাকার বশির ভাগ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ রয়েছে। যান চলাচল বন্ধ। আশা করি, নির্বাচন কমিশন আমাদের দাবি মেনে নেবে। না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।
মোংলা বন্দরসহ সকল যোগাযোগ বন্ধ
রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫
বাগেরহাটের ৪টি নির্বাচনী আসন বহাল রাখার দাবিতে বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বে সর্বদলীয় জোটের ব্যানারে গোটা জেলা জুড়ে চলছে হরতাল ও অবরোধ। মোংলা বন্দরসহ বাগেরহাট জেলার সকল যোগাযোগ রোববার (২৪ আগস্ট ২০২৫) সকাল থেকে বন্ধ রয়েছে।
দোকানপাট- ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় সব থেকে বিপাকে পড়েছে সাধারন খেটে খাওয়া মানুষ। হরতাল অবরোধের সমর্থনে রোববার ভোর থেকে বাগেরহাট শহরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালসহ জেলার প্রধান প্রধান সড়কে ও জনবহুল এলাকার রাস্তায় বেঞ্চ ও গাড়ি দিয়ে সকল প্রকার যান চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয়েছে।
এছাড়া বিভিন্ন পয়েন্টে টায়ার জ্বালিয়ে হরতাল পালন করা হয়। এরফলে জেলার অভ্যন্তরে এবং জেলার বাইরের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে খুলনা-বাগেরহাট মহাসড়কের কেন্দ্রীয় বাসস্ট্যান্ড, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে, খুলনা-মাওয়া মহাসড়কের ফকিরহাটের নওয়াপাড়া, কাটাখালি, কুদির বটতলা, মোল্লাহাট আবুল খায়ের সেতু, বাগেরহাট-পিরোজপুর মহাসড়কের সাইনবোর্ড বাজার, খুলনা-মোংলা মহাসড়কের ফয়লা ও মোংলা বাসস্ট্যান্ডসহ কমপক্ষে ২০টি স্থানে গাড়ি ও বেঞ্চ ফেলে অবরোধ শুরু করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা। একই সঙ্গে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির ডাকে জেলার দোকানপাট ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। হরতালের সমর্থনে সড়কে বিএনপি-জামায়াতের নেতাদের অবস্থান করতে দেখা যায়।
বাগেরহাট সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির সদস্য সচিব ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি শেখ মোহাম্মদ ইউনুস সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাগেরহাটে ৪টি আসন বহাল রাখার দাবিতে আমরা গেল ৩০ জুলাই তিনটি আসনের প্রস্তাব দেওয়ার পর থেকেই আন্দোলন করে আসছি। কখনো সংবাদ সম্মেলন, কখনো রাজপথ অবরোধ, কখনো নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি ও স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এরপরও নির্বাচন কমিশন তাদের প্রস্তাব থেকে সরে আসেনি। তাই আজকে সর্বত্র অবরোধ ও হরতালের ডাক দেওয়া হয়েছে।
জেলার সর্বস্তরের জনগণ আমাদের দাবির সপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। কোনো দোকানপাট বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলেনি। মোংলা বন্দর এলাকার বশির ভাগ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ রয়েছে। যান চলাচল বন্ধ। আশা করি, নির্বাচন কমিশন আমাদের দাবি মেনে নেবে। না হলে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে।