ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঠাকুরগাঁওয়ে ঔষধ কিনতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী। এ ঘটনায় জড়িত প্রধান আসামি হামিদুর ও সহযোগী ইসরাত জাহাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে জাহেরুল নামের আরেক আসামি এখনও পলাতক রয়েছে।
ভুক্তভোগীর পরিবারটি গত শুক্রবার সন্ধায় ভুল্লী থানায় অভিযোগ দায়ের করলে শুক্রবার রাত আনুমানিক ১১ টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন সদর উপজেলার বড়গাঁও ইউনিয়নের উত্তর সেনপাড়া এলাকার মৃত জামাল উদ্দীনের ছেলে হামিদুর রহমান (৫২), বালিয়া ইউনিয়নের কলেজপাড়া এলাকার নাসির উদ্দীনের মেয়ে ইসরাত জাহান নাসরিন (২৩)। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বড়গাঁও ইউনিয়নের সেনপাড়া এলাকার রজব উদ্দীনের ছেলে জাহেরুল ইসলাম (৪৮) পলাতক রয়েছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ আগস্ট সকালে ভুক্তভোগী নারী ঔষধ কিনতে ভূলল্লী বাজারে যান। সেখানে তার সঙ্গে দেখা হয় প্রতিবেশী মুরগি ব্যবসায়ী হামিদুর রহমান ও জাহেরুল ইসলামের। বিভিন্ন কৌশলে তারা নারীটিকে অটোরিকশায় করে প্রথমে খোশবাজার, পরে জ্বীনের মসজিদ এলাকায় নিয়ে যায়। এরপর তাকে ভূল্লী কলেজপাড়া এলাকার ইসরাত জাহান নাসরিনের বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে একটি কক্ষে আটকে রেখে তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে হামিদুর ও জাহেরুল। পরে ভুক্তভোগীকে ফেলে রেখে সহযোগী নাসরিনকে কিছু টাকা দিয়ে পালিয়ে যায় তারা। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে ভুক্তভোগী নারী নিজ বাসায় গিয়ে চুপচাপ থাকে এবং দুদিন পরে তার পরিবারকে বিষয়টি জানায়। পরিবার বিষয়টি জানার পর তাৎক্ষণিক থানায় অভিযোগ করে।
ভুল্লী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল সরকার জানান, ভুক্তভোগী পরিবারটি শুক্রবার রাত ৯ টার দিকে তিনজনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগ করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে এ পর্যন্ত দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাদের দুজনকে শনিবার সকালে কোর্টে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া অপর আসামিকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান আছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
রোববার, ২৪ আগস্ট ২০২৫
ঠাকুরগাঁওয়ে ঔষধ কিনতে গিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক নারী। এ ঘটনায় জড়িত প্রধান আসামি হামিদুর ও সহযোগী ইসরাত জাহাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তবে জাহেরুল নামের আরেক আসামি এখনও পলাতক রয়েছে।
ভুক্তভোগীর পরিবারটি গত শুক্রবার সন্ধায় ভুল্লী থানায় অভিযোগ দায়ের করলে শুক্রবার রাত আনুমানিক ১১ টার দিকে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন সদর উপজেলার বড়গাঁও ইউনিয়নের উত্তর সেনপাড়া এলাকার মৃত জামাল উদ্দীনের ছেলে হামিদুর রহমান (৫২), বালিয়া ইউনিয়নের কলেজপাড়া এলাকার নাসির উদ্দীনের মেয়ে ইসরাত জাহান নাসরিন (২৩)। এ ঘটনায় অভিযুক্ত বড়গাঁও ইউনিয়নের সেনপাড়া এলাকার রজব উদ্দীনের ছেলে জাহেরুল ইসলাম (৪৮) পলাতক রয়েছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ আগস্ট সকালে ভুক্তভোগী নারী ঔষধ কিনতে ভূলল্লী বাজারে যান। সেখানে তার সঙ্গে দেখা হয় প্রতিবেশী মুরগি ব্যবসায়ী হামিদুর রহমান ও জাহেরুল ইসলামের। বিভিন্ন কৌশলে তারা নারীটিকে অটোরিকশায় করে প্রথমে খোশবাজার, পরে জ্বীনের মসজিদ এলাকায় নিয়ে যায়। এরপর তাকে ভূল্লী কলেজপাড়া এলাকার ইসরাত জাহান নাসরিনের বাড়িতে নিয়ে যায়। সেখানে একটি কক্ষে আটকে রেখে তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে হামিদুর ও জাহেরুল। পরে ভুক্তভোগীকে ফেলে রেখে সহযোগী নাসরিনকে কিছু টাকা দিয়ে পালিয়ে যায় তারা। সেখান থেকে বেরিয়ে এসে ভুক্তভোগী নারী নিজ বাসায় গিয়ে চুপচাপ থাকে এবং দুদিন পরে তার পরিবারকে বিষয়টি জানায়। পরিবার বিষয়টি জানার পর তাৎক্ষণিক থানায় অভিযোগ করে।
ভুল্লী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল সরকার জানান, ভুক্তভোগী পরিবারটি শুক্রবার রাত ৯ টার দিকে তিনজনের নাম উল্লেখ করে অভিযোগ করেন। অভিযোগের প্রেক্ষিতে এ পর্যন্ত দুইজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
তাদের দুজনকে শনিবার সকালে কোর্টে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া অপর আসামিকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলমান আছে।