ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণে দগ্ধ ৯ জনের মধ্যে ৩৪ দিন বয়সী রাইয়ান চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। অপর ৮ জনের অবস্থাও সংকটাপন্ন। গতকাল রোববার ভোররাতে ঢাকার জাতীয় বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তার মৃত্যু হলে মরদেহ বিকালে এলাকায় নিয়ে আসে। এসময় নিহতের স্বজনরা সকলেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তাদের ছাড়াই তার লাশ দাফন করেছে এলাকাবাসী।
জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি পূর্বপাড়া মুড়ি ফ্যাক্টরি গলির টিনশেড বাসায় শর্টসার্কিট থেকে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের শিশু রাইয়ানসহ ৯ জন দগ্ধ হয়। আহতরা সকলেই জাতীয় বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতালে চিকিৎনাধীন রয়েছে। গতকাল রোববার ভোর রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাইয়ানের মৃত্যু হলে বিকালে তার মরদেহ এলাকায় নিয়ে আসলে শথ শত এলাকাবাসী এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমায়। মাগরিবের নামাজের পর একই এলাকার মক্কীনগর মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে নামাজে জানাজার পর মিজমিজি পাইনাদি কেন্দ্রীয় কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়। শিশুটির জানাজা বা দাফনের সময় তার স্বজনরা কেউ ছিলেন না। তারা সবাই দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, টিনশেডের যে বাড়িতে আহতরা বসবাস করত, সেই বাড়ির প্রধান গেটে তালা ঝুলছে। দগ্ধ সালমার খালা মরিয়ম আক্তার জানায়, তাঁর বড় বোন তাহেরা বেগমের মেয়ে সালমা ও আসমা স্বামী-সন্তান নিয়ে এই বাড়িতে বসবাস করতেন। গত শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে বিকট শব্দ শুনে আশপাশের লোকজন বেরিয়ে এসে দগ্ধ ৯ জনকে উদ্ধার করে ঢাকার বার্ন ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়। সেখানে শিশু রাইয়ানের বাবা হাসান গাজী, মা সালমা বেগম, দুই বোন মুনতাহা ও জান্নাতসহ ৮ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আদমজী ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. মিরন মিয়া জানায়, শর্টসার্কিট থেকেই ফ্রিজের কম্প্রসার বিস্ফোরণের এই ঘটনা ঘটেছে এতে আর কোন তদন্তের প্রয়োজন নেই। সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মাদ শাহীনুর আলম জানান, বিস্ফোরণে ৯ জন দগ্ধ হওয়ার ঘটনায় কোনো তদন্ত কমিটি গঠন হয়নি। কিংবা থানায় কেউ কোন অভিযোগ করেননি।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সোমবার, ২৫ আগস্ট ২০২৫
সিদ্ধিরগঞ্জে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণে দগ্ধ ৯ জনের মধ্যে ৩৪ দিন বয়সী রাইয়ান চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছে। অপর ৮ জনের অবস্থাও সংকটাপন্ন। গতকাল রোববার ভোররাতে ঢাকার জাতীয় বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে তার মৃত্যু হলে মরদেহ বিকালে এলাকায় নিয়ে আসে। এসময় নিহতের স্বজনরা সকলেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তাদের ছাড়াই তার লাশ দাফন করেছে এলাকাবাসী।
জানা যায়, সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি পূর্বপাড়া মুড়ি ফ্যাক্টরি গলির টিনশেড বাসায় শর্টসার্কিট থেকে ফ্রিজের কম্প্রেসার বিস্ফোরণের শিশু রাইয়ানসহ ৯ জন দগ্ধ হয়। আহতরা সকলেই জাতীয় বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতালে চিকিৎনাধীন রয়েছে। গতকাল রোববার ভোর রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাইয়ানের মৃত্যু হলে বিকালে তার মরদেহ এলাকায় নিয়ে আসলে শথ শত এলাকাবাসী এক নজর দেখার জন্য ভিড় জমায়। মাগরিবের নামাজের পর একই এলাকার মক্কীনগর মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে নামাজে জানাজার পর মিজমিজি পাইনাদি কেন্দ্রীয় কবরস্থানে লাশ দাফন করা হয়। শিশুটির জানাজা বা দাফনের সময় তার স্বজনরা কেউ ছিলেন না। তারা সবাই দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
সরেজমিনে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা যায়, টিনশেডের যে বাড়িতে আহতরা বসবাস করত, সেই বাড়ির প্রধান গেটে তালা ঝুলছে। দগ্ধ সালমার খালা মরিয়ম আক্তার জানায়, তাঁর বড় বোন তাহেরা বেগমের মেয়ে সালমা ও আসমা স্বামী-সন্তান নিয়ে এই বাড়িতে বসবাস করতেন। গত শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে বিকট শব্দ শুনে আশপাশের লোকজন বেরিয়ে এসে দগ্ধ ৯ জনকে উদ্ধার করে ঢাকার বার্ন ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়। সেখানে শিশু রাইয়ানের বাবা হাসান গাজী, মা সালমা বেগম, দুই বোন মুনতাহা ও জান্নাতসহ ৮ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আদমজী ইপিজেড ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার মো. মিরন মিয়া জানায়, শর্টসার্কিট থেকেই ফ্রিজের কম্প্রসার বিস্ফোরণের এই ঘটনা ঘটেছে এতে আর কোন তদন্তের প্রয়োজন নেই। সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মাদ শাহীনুর আলম জানান, বিস্ফোরণে ৯ জন দগ্ধ হওয়ার ঘটনায় কোনো তদন্ত কমিটি গঠন হয়নি। কিংবা থানায় কেউ কোন অভিযোগ করেননি।