বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার শেষে ফেরার পথে আবারও রক্তচক্ষু দেখাল মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। তাদের ধাওয়ায় নাফ নদের মোহনায় ডুবে গেল একটি মাছ ধরার ট্রলার। তবে প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন সাত জেলে—সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হন তারা। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার (২৫ আগস্ট) দুপুর দেড়টার দিকে, কক্সবাজারের টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপের বদরমোকামের গরা পয়েন্টে।
ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম জানান, ডুবে যাওয়া ট্রলারে থাকা সাত জেলে—সুলতান আহমদ, নুর কবির, কবির আহমদ, আলী হোসেন, সোনা মিয়া, গফুর আলম ও মাঝি আব্দুল আমিনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
ট্রলার মালিক মোহাম্মদ হাশেম বলেন, বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার শেষে ফেরা ট্রলারটি আরাকান আর্মির ধাওয়ায় ঢেউয়ের কবলে পড়ে ডুবে যায়। এতে কয়েক লাখ টাকার মাছ, জাল ও মালামাল ভেসে গেছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,
আরাকান আর্মির তাণ্ডবে এবারও জেলেদের ট্রলার ডুবির শিকার হলো।
এদিকে জেলেদের দাবি, গত ২০ দিনেই অন্তত ৩৩ জন জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। পরিসংখ্যান বলছে, গত ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে ২৪৪ জন বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে সশস্ত্র এই গোষ্ঠী।
সোমবার, ২৫ আগস্ট ২০২৫
বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার শেষে ফেরার পথে আবারও রক্তচক্ষু দেখাল মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। তাদের ধাওয়ায় নাফ নদের মোহনায় ডুবে গেল একটি মাছ ধরার ট্রলার। তবে প্রাণে রক্ষা পেয়েছেন সাত জেলে—সাঁতরে তীরে উঠতে সক্ষম হন তারা। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার (২৫ আগস্ট) দুপুর দেড়টার দিকে, কক্সবাজারের টেকনাফ শাহপরীর দ্বীপের বদরমোকামের গরা পয়েন্টে।
ট্রলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম জানান, ডুবে যাওয়া ট্রলারে থাকা সাত জেলে—সুলতান আহমদ, নুর কবির, কবির আহমদ, আলী হোসেন, সোনা মিয়া, গফুর আলম ও মাঝি আব্দুল আমিনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে।
ট্রলার মালিক মোহাম্মদ হাশেম বলেন, বঙ্গোপসাগরে মাছ শিকার শেষে ফেরা ট্রলারটি আরাকান আর্মির ধাওয়ায় ঢেউয়ের কবলে পড়ে ডুবে যায়। এতে কয়েক লাখ টাকার মাছ, জাল ও মালামাল ভেসে গেছে।
টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহসান উদ্দিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন,
আরাকান আর্মির তাণ্ডবে এবারও জেলেদের ট্রলার ডুবির শিকার হলো।
এদিকে জেলেদের দাবি, গত ২০ দিনেই অন্তত ৩৩ জন জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি। পরিসংখ্যান বলছে, গত ডিসেম্বর থেকে এ পর্যন্ত নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে ২৪৪ জন বাংলাদেশি জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে সশস্ত্র এই গোষ্ঠী।