ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঝালকাঠির কাঠালিয়ার চিংড়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনাসহ নানা অনিয়মের বিচার দাবিতে অভিভাবক ও এলাকাবাসী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে।
মঙ্গলবার, (২৬ আগস্ট ২০২৫) সকাল ১০টায় উপজেলার ৪০নং চিংড়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও এলাকাবাসী অংশ নেন। মানববন্ধনে বক্তারা জানান, চিংড়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহানাজ পারভীনের অবহেলা ও খামখেয়ালির জন্য আমাদের ৮২ জন শিক্ষার্থী উপবৃত্তির টাকা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। পাশাপাশি সকল স্কুলে উপবৃত্তির টাকা পেলেও আমাদের শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তির টাকা পাচ্ছেনা। এছাড়া তিনি ছোট ছোট বাচ্চাদের দিয়ে বিদ্যালয়ের টয়লেট পরিস্কার, ক্লাসরুম ঝাড়ু–, পানি টানানোসহ বিভিন্ন কাজ করান। বাচ্চারা কাজ করতে না চাইলে তাদেরকে মারধর ও বকাবকি করেন। ফলে অনেক শিক্ষার্থী স্কুলে আসতে চায় না। এছাড়া প্রধান শিক্ষক শাহানাজ পারভীন অভিভাবকদের সাথে দুর্ব্যবহার করেন। তিনি বিলম্বে স্কুলে আসেন এবং দুপুর ১টার মধ্যে চলে যান। অফিসের কাজের অজুহাতে প্রায়ই বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকেন। বিদ্যালয়টিতে সমাবেশের কোন ব্যবস্থা নেই। এসব অনিয়মের কোন অভিভাবক প্রতিবাদ করলে তাকে নানা হুমকি দামকি দেওয়া হয় এবং শাসানো হয়। এমনকি তার স্বামী আখতার হোসেন শানু বিভিন্ন অভিভাবদের দেখে নেওয়ার হুমকি দেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
ঝালকাঠির কাঠালিয়ার চিংড়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি, অব্যবস্থাপনাসহ নানা অনিয়মের বিচার দাবিতে অভিভাবক ও এলাকাবাসী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে।
মঙ্গলবার, (২৬ আগস্ট ২০২৫) সকাল ১০টায় উপজেলার ৪০নং চিংড়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনের সড়কে এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও এলাকাবাসী অংশ নেন। মানববন্ধনে বক্তারা জানান, চিংড়াখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহানাজ পারভীনের অবহেলা ও খামখেয়ালির জন্য আমাদের ৮২ জন শিক্ষার্থী উপবৃত্তির টাকা থেকে বঞ্চিত হয়েছে। পাশাপাশি সকল স্কুলে উপবৃত্তির টাকা পেলেও আমাদের শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তির টাকা পাচ্ছেনা। এছাড়া তিনি ছোট ছোট বাচ্চাদের দিয়ে বিদ্যালয়ের টয়লেট পরিস্কার, ক্লাসরুম ঝাড়ু–, পানি টানানোসহ বিভিন্ন কাজ করান। বাচ্চারা কাজ করতে না চাইলে তাদেরকে মারধর ও বকাবকি করেন। ফলে অনেক শিক্ষার্থী স্কুলে আসতে চায় না। এছাড়া প্রধান শিক্ষক শাহানাজ পারভীন অভিভাবকদের সাথে দুর্ব্যবহার করেন। তিনি বিলম্বে স্কুলে আসেন এবং দুপুর ১টার মধ্যে চলে যান। অফিসের কাজের অজুহাতে প্রায়ই বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত থাকেন। বিদ্যালয়টিতে সমাবেশের কোন ব্যবস্থা নেই। এসব অনিয়মের কোন অভিভাবক প্রতিবাদ করলে তাকে নানা হুমকি দামকি দেওয়া হয় এবং শাসানো হয়। এমনকি তার স্বামী আখতার হোসেন শানু বিভিন্ন অভিভাবদের দেখে নেওয়ার হুমকি দেন।