ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিরাজগঞ্জের স্ত্রী হত্যার দায়ে মানিক মিয়া নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকালে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক বেগম সালমা খাতুন এ রায় ঘোষণা করেন। দ-প্রাপ্ত মানিক মিয়া তাড়াশ উপজেলার গাবরগাড়ী গ্রামের ছহির উদ্দিন মির্জার ছেলে। বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান জানান, মামলার অপর দুই আসামি হেনা খাতুন ও হানিফ মিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ২০১৪ সালের ২০ সেপ্টেম্বর তাড়াশ উপজেলার দবির সরকারের মেয়ে রেখা খাতুনের সঙ্গে মানিক মিয়ার বিয়ে হয়। বিয়েতে নগদ টাকা, উপহারসহ ৮০ হাজার টাকা দেওয়া হলেও পরে মানিক আরও ৫০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করেন। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ চলতে থাকে। একপর্যায়ে ২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর রাতে রেখাকে হত্যা করা হয়।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
সিরাজগঞ্জের স্ত্রী হত্যার দায়ে মানিক মিয়া নামের এক ব্যক্তিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। গতকাল সোমবার বিকালে সিরাজগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক বেগম সালমা খাতুন এ রায় ঘোষণা করেন। দ-প্রাপ্ত মানিক মিয়া তাড়াশ উপজেলার গাবরগাড়ী গ্রামের ছহির উদ্দিন মির্জার ছেলে। বর্তমানে তিনি পলাতক রয়েছেন।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান জানান, মামলার অপর দুই আসামি হেনা খাতুন ও হানিফ মিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ২০১৪ সালের ২০ সেপ্টেম্বর তাড়াশ উপজেলার দবির সরকারের মেয়ে রেখা খাতুনের সঙ্গে মানিক মিয়ার বিয়ে হয়। বিয়েতে নগদ টাকা, উপহারসহ ৮০ হাজার টাকা দেওয়া হলেও পরে মানিক আরও ৫০ হাজার টাকা যৌতুক দাবি করেন। এ নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলহ চলতে থাকে। একপর্যায়ে ২০১৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর রাতে রেখাকে হত্যা করা হয়।