চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা সীমান্ত থেকে বিজিবি মঙ্গলবার সকালে আটটি সোনার বারসহ দুইজনকে আটক করেছে। সোনার বারগুলো ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে বহন করা হচ্ছিল বলে জানিয়েছে সীমান্তরক্ষা বাহিনী।
চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক হায়দার আলী জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার রাতে বিজিবির একটি দল সীমান্তের ছয়ঘরিয়া এলাকায় অবস্থান নেয়। সকাল ৮টার দিকে একটি মোটরসাইকেলে সন্দেহভাজন দুইজনকে দেখে বিজিবি সদস্যরা চ্যালেঞ্জ করেন।
মোটরসাইকেলসহ দুইজন পালানোর চেষ্টা করলে ধাওয়া দিয়ে তাদের আটক করা হয়। আটকরা হলেন দর্শনা থানার নাস্তিপুর গ্রামের মো. আশরাফ আলীর ছেলে আব্দুল মোমিন (৪৯) এবং একই গ্রামের খোদা বকসের ছেলে আবুল কালাম আজাদ (৪৭)।
হায়দার আলী জানান, মোমিনের শরীর তল্লাশি করে এক কেজি ১৬২ গ্রাম ওজনের আটটি সোনার বার পাওয়া যায়, যার আনুমানিক বাজার মূল্য এক কোটি ৭২ লাখ টাকা। তিনি বলেন, আটকরা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে সোনার বারগুলো বহন করছিলেন।
এই ঘটনায় বিজিবির হাবিলদার মিজানুর রহমান বাদী হয়ে দর্শনা থানায় মামলা করেছেন।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলা সীমান্ত থেকে বিজিবি মঙ্গলবার সকালে আটটি সোনার বারসহ দুইজনকে আটক করেছে। সোনার বারগুলো ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে বহন করা হচ্ছিল বলে জানিয়েছে সীমান্তরক্ষা বাহিনী।
চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সহকারী পরিচালক হায়দার আলী জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সোমবার রাতে বিজিবির একটি দল সীমান্তের ছয়ঘরিয়া এলাকায় অবস্থান নেয়। সকাল ৮টার দিকে একটি মোটরসাইকেলে সন্দেহভাজন দুইজনকে দেখে বিজিবি সদস্যরা চ্যালেঞ্জ করেন।
মোটরসাইকেলসহ দুইজন পালানোর চেষ্টা করলে ধাওয়া দিয়ে তাদের আটক করা হয়। আটকরা হলেন দর্শনা থানার নাস্তিপুর গ্রামের মো. আশরাফ আলীর ছেলে আব্দুল মোমিন (৪৯) এবং একই গ্রামের খোদা বকসের ছেলে আবুল কালাম আজাদ (৪৭)।
হায়দার আলী জানান, মোমিনের শরীর তল্লাশি করে এক কেজি ১৬২ গ্রাম ওজনের আটটি সোনার বার পাওয়া যায়, যার আনুমানিক বাজার মূল্য এক কোটি ৭২ লাখ টাকা। তিনি বলেন, আটকরা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে সোনার বারগুলো বহন করছিলেন।
এই ঘটনায় বিজিবির হাবিলদার মিজানুর রহমান বাদী হয়ে দর্শনা থানায় মামলা করেছেন।