ধর্ম-কর্ম, শিক্ষা-দীক্ষা, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান এবং গণমানুষের সেবার এক অনন্য প্রতিষ্ঠান হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স । স্থানীয়দের গর্ব করে বলে থাকেন, ‘চাঁদপুর ধন্য-হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদের জন্য।’ শতাব্দীকাল থেকেই আহমাদ আলী পাটওয়ারী ওয়াকফ এস্টেট নানামুখী সেবা-উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সম্পন্ন করছে ।
জানা যায়, হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদে প্রতিদিন কয়েক হাজার ধর্মপ্রাণ মানুষজন হৃদয়ের টানে এখানে এসে নামাজ আদায় করে প্রশান্তি অনুভব করেন। এ মসজিদে প্রতি বছর লাখ লাখ মুসল্লির নামাজ ও নামাজের প্রাসঙ্গিক সেবা সার্বিক ব্যবস্থাপনাসহ সাধ্যের মধ্যে সর্বোত্তম সেবা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।
ধর্মীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ দিবস হিসেবে প্রতি বছর পবিত্র মিলাদুন্নবী (সাঃ)। পবিত্র সীরাতুন্নবী (সা.), পবিত্র শবেমেরাজ, পবিত্র শবেবরাত, পবিত্র শবেকদর, পবিত্র আশুরাসহ বিভিন্ন সময়ে ওয়াজ মাহফিলের এ দ্বীনি আমলের শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করা হয়।
বয়স্ক যারা সহিহ করে কোরআন শরীফ পড়তে জানেন না। ছোট বেলায় শিখলেও চর্চার অভাবে ভুলে গেছেন। তাদের জন্য এ এস্টেটে শুদ্ধরূপে পবিত্র কোরআন শরীফ শিক্ষা, পবিত্র নামাজ আদায় সংক্রান্ত শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের দ্বীনি এলেম শিক্ষার সুযোগ তুলনামূলকভাবে কম। সেই বিবেচনায় মহিলাগণকে সহি-শুদ্ধভাবে দ্বীনি শিক্ষা প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতি ইংরেজী মাসের প্রথম মঙ্গলবার, মসজিদে মহিলাদের জন্য নির্ধারিত নামাজের স্থানেই মহিলাদের উদ্দেশ্যে ধর্মীয় বিষয়ে বয়ান পেশ করে সহিহ শুদ্ধরূপে দ্বীন পালনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তা ছাড়া যে সকল শিক্ষার্থী মাদ্রাসায় পড়া-শুনা না করে কেবলমাত্র স্কুলে লেখাপড়া করছে, তাদের ভবিষ্যৎ কর্মজীবনে নামাজসহ প্রাসঙ্গিক দ্বীনদারীর বিষয় চিন্তা করে তাদের জন্য নূরানী পদ্ধতিতে কোরআন শরীফ শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পবিত্র রমজানের ব্যবস্থাপনা : পবিত্র রমজান মাসে সেহরী ও ইফতারের সময়সূচি সর্বসাধারণের জন্য বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। রমজান মাসে রোজাদারগণের ইফতার ও সেহরী খাওয়ার সুবিধার্থে স্মরণাতীত কাল থেকে সাইরেন বাজানোর ব্যবস্থা চালু রাখা হয়েছে। রমজানের শেষ দশকে প্রায় কয়েকশত এতেকাফকারীর সার্বিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কার্যক্রমে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করা হয়। রমজান মাসে ইফতারের সময় আগত পথচারী ও সর্বসাধারণের জন্য ইফতারের উন্মুক্ত ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা প্রদান করা হয়। প্রতি বছর বিভিন্ন ব্যক্তি ও মসজিদে বিনামূল্যে পবিত্র কোরআন শরীফ বিতরণ করা হয়। পবিত্র কোরবানীর ফাজায়েল ও মাসায়েলের উপর হ্যান্ডবিল বিতরণ করে শুদ্ধরূপে পবিত্র কোরবানীর কার্যসম্পাদনে কোরবানী দাতাগনকে অভিজ্ঞ করে তোলা হয়। মসজিদ-মাদ্রাসার গরিব স্টাফ-কর্মচারীদের মধ্যে কোরবানীর গোস্ত প্রদান করা হয়। এক সময়ে পাক ভারত উপমহাদেশের মধ্যে হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ অনন্য বৃহত্তম জুমআতুল বিদা নামাজের জামাত উদযাপনের প্রতিষ্ঠান হিসেবে খ্যাত ছিল। ঐতিহ্যের সে ধারাবাহিকতায় পবিত্র রমজান মাসে রোজা রেখে দূর-দূরান্ত থেকে অনেক কষ্ট করে লক্ষাধিক রোজাদার মুসল্লি জুমআর জামাতে সমবেত হন। এতে অসংখ্য আলেমে দ্বীন, অলি-বুজর্গ, হাজীসাহেবান, দুস্ত-এতিম, অসহায় তথা সর্বস্তরের রোজাদার আল্লাহভীরু নবীপ্রেমিক মানুষ এবাদত বন্দেগী করেন।
সাধারণত মুসলমানদের জীবনে শেষ ইচ্ছা থাকে মসজিদের পাশে শায়িত হওয়া। সে লক্ষ্যে হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদের পাশে সর্বসাধারণের জন্য আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) পারিবারিক কবরস্থানকে সর্বসাধারনের জন্য উন্মুক্ত করে রেখেছেন। কোনো ব্যক্তির ইচ্ছার প্রেক্ষিতে কবরস্ত করার জন্য সাধ্যমত ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এখানে অলি, বুজুর্গ ও আল্লাহভীরু নেকবান্দাদের সাথে দুস্ত, গরিব ও অসহায় মানুষও শায়িত আছেন। এটি সকলের জন্য উন্মুক্ত। কবর স্থানের জায়গা সম্প্রসারণ অতীব জরুরি।
স্থাপিত মক্তবকে পর্যায়ক্রমে ‘ইসলামীয়া মাদ্রাসা’ হিসাবে গড়ে তোলের লক্ষ্যে আরবী, ফার্সী, উর্দু, বাংলা, ইংরেজী পড়াশুনার উদ্দেশ্যে জামাতে ছুয়াম পর্যন্ত উন্নীত করে ১৯৪৩ সনে দলিল সম্পাদন করেন। পর্যায়ক্রমে মাদ্রাসাটি স্থানান্তরপূর্বক মসজিদের সম্মুখস্ত পূর্ব উত্তর সীমানায় দারুল উলুম সিনিয়র মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। এ সময়ে মাদ্রাসার দায়িত্ব পালন করেন হাটিলা নিবাসী হযরত মাওলানা মুহাম্মদ খলিলুর রহমান (রহ.)। এলাকার ধর্মীয় স্বার্থ বিবেচনায় কামিল মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত। কামিল পর্যায়ে উন্নীত করার এই কার্যক্রমে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবদুর রব কাফী, ইমাম রফিক আহমেদ অনন্য অসাধারণ ভূমিকা রেখে স্মরণীয় এবং বরণীয় হয়ে আছেন। মাদ্রাসাটি এমপিও ভূক্ত । মাদ্রাসা শিক্ষার গুনগতমান ও ফলাফলে জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি লাভে সক্ষম হয়েছে। এখানে ভবিষ্যতে অন্যান্য বিভাগ ও শাখা খোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
জানা যায়, ড. আলমগীর কবির পাটওয়ারী যুগের সাথে তাল মিলিয়ে গড়ে তোলেন জরাজীর্ণ দোকানঘরের পরিবর্তে বহুতলবিশিষ্ট কাওমী মাদ্রাসা মার্কেট, হাজীগঞ্জ প্লাজা মার্কেট, হাজীগঞ্জ টাওয়ার মার্কেট, রজনীগদ্ধা মার্কেট এবং নির্মাণাধীন ‘বিজনেস পাক, মকিমউদ্দিন শপিং সেন্টার’। যা কয়েক হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করতে সক্ষম। এখান থেকে দরিদ্র ও অসহায়দের সাধ্যমত সহযোগিতা প্রদান করা হয়।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
ধর্ম-কর্ম, শিক্ষা-দীক্ষা, বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান এবং গণমানুষের সেবার এক অনন্য প্রতিষ্ঠান হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ কমপ্লেক্স । স্থানীয়দের গর্ব করে বলে থাকেন, ‘চাঁদপুর ধন্য-হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদের জন্য।’ শতাব্দীকাল থেকেই আহমাদ আলী পাটওয়ারী ওয়াকফ এস্টেট নানামুখী সেবা-উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সম্পন্ন করছে ।
জানা যায়, হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদে প্রতিদিন কয়েক হাজার ধর্মপ্রাণ মানুষজন হৃদয়ের টানে এখানে এসে নামাজ আদায় করে প্রশান্তি অনুভব করেন। এ মসজিদে প্রতি বছর লাখ লাখ মুসল্লির নামাজ ও নামাজের প্রাসঙ্গিক সেবা সার্বিক ব্যবস্থাপনাসহ সাধ্যের মধ্যে সর্বোত্তম সেবা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে।
ধর্মীয়ভাবে গুরুত্বপূর্ণ দিবস হিসেবে প্রতি বছর পবিত্র মিলাদুন্নবী (সাঃ)। পবিত্র সীরাতুন্নবী (সা.), পবিত্র শবেমেরাজ, পবিত্র শবেবরাত, পবিত্র শবেকদর, পবিত্র আশুরাসহ বিভিন্ন সময়ে ওয়াজ মাহফিলের এ দ্বীনি আমলের শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তুলতে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করা হয়।
বয়স্ক যারা সহিহ করে কোরআন শরীফ পড়তে জানেন না। ছোট বেলায় শিখলেও চর্চার অভাবে ভুলে গেছেন। তাদের জন্য এ এস্টেটে শুদ্ধরূপে পবিত্র কোরআন শরীফ শিক্ষা, পবিত্র নামাজ আদায় সংক্রান্ত শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের দ্বীনি এলেম শিক্ষার সুযোগ তুলনামূলকভাবে কম। সেই বিবেচনায় মহিলাগণকে সহি-শুদ্ধভাবে দ্বীনি শিক্ষা প্রদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রতি ইংরেজী মাসের প্রথম মঙ্গলবার, মসজিদে মহিলাদের জন্য নির্ধারিত নামাজের স্থানেই মহিলাদের উদ্দেশ্যে ধর্মীয় বিষয়ে বয়ান পেশ করে সহিহ শুদ্ধরূপে দ্বীন পালনে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়। তা ছাড়া যে সকল শিক্ষার্থী মাদ্রাসায় পড়া-শুনা না করে কেবলমাত্র স্কুলে লেখাপড়া করছে, তাদের ভবিষ্যৎ কর্মজীবনে নামাজসহ প্রাসঙ্গিক দ্বীনদারীর বিষয় চিন্তা করে তাদের জন্য নূরানী পদ্ধতিতে কোরআন শরীফ শিক্ষাদানের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
পবিত্র রমজানের ব্যবস্থাপনা : পবিত্র রমজান মাসে সেহরী ও ইফতারের সময়সূচি সর্বসাধারণের জন্য বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়। রমজান মাসে রোজাদারগণের ইফতার ও সেহরী খাওয়ার সুবিধার্থে স্মরণাতীত কাল থেকে সাইরেন বাজানোর ব্যবস্থা চালু রাখা হয়েছে। রমজানের শেষ দশকে প্রায় কয়েকশত এতেকাফকারীর সার্বিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত কার্যক্রমে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করা হয়। রমজান মাসে ইফতারের সময় আগত পথচারী ও সর্বসাধারণের জন্য ইফতারের উন্মুক্ত ব্যবস্থাপনায় সহযোগিতা প্রদান করা হয়। প্রতি বছর বিভিন্ন ব্যক্তি ও মসজিদে বিনামূল্যে পবিত্র কোরআন শরীফ বিতরণ করা হয়। পবিত্র কোরবানীর ফাজায়েল ও মাসায়েলের উপর হ্যান্ডবিল বিতরণ করে শুদ্ধরূপে পবিত্র কোরবানীর কার্যসম্পাদনে কোরবানী দাতাগনকে অভিজ্ঞ করে তোলা হয়। মসজিদ-মাদ্রাসার গরিব স্টাফ-কর্মচারীদের মধ্যে কোরবানীর গোস্ত প্রদান করা হয়। এক সময়ে পাক ভারত উপমহাদেশের মধ্যে হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদ অনন্য বৃহত্তম জুমআতুল বিদা নামাজের জামাত উদযাপনের প্রতিষ্ঠান হিসেবে খ্যাত ছিল। ঐতিহ্যের সে ধারাবাহিকতায় পবিত্র রমজান মাসে রোজা রেখে দূর-দূরান্ত থেকে অনেক কষ্ট করে লক্ষাধিক রোজাদার মুসল্লি জুমআর জামাতে সমবেত হন। এতে অসংখ্য আলেমে দ্বীন, অলি-বুজর্গ, হাজীসাহেবান, দুস্ত-এতিম, অসহায় তথা সর্বস্তরের রোজাদার আল্লাহভীরু নবীপ্রেমিক মানুষ এবাদত বন্দেগী করেন।
সাধারণত মুসলমানদের জীবনে শেষ ইচ্ছা থাকে মসজিদের পাশে শায়িত হওয়া। সে লক্ষ্যে হাজীগঞ্জ ঐতিহাসিক বড় মসজিদের পাশে সর্বসাধারণের জন্য আহমাদ আলী পাটওয়ারী (রহ.) পারিবারিক কবরস্থানকে সর্বসাধারনের জন্য উন্মুক্ত করে রেখেছেন। কোনো ব্যক্তির ইচ্ছার প্রেক্ষিতে কবরস্ত করার জন্য সাধ্যমত ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এখানে অলি, বুজুর্গ ও আল্লাহভীরু নেকবান্দাদের সাথে দুস্ত, গরিব ও অসহায় মানুষও শায়িত আছেন। এটি সকলের জন্য উন্মুক্ত। কবর স্থানের জায়গা সম্প্রসারণ অতীব জরুরি।
স্থাপিত মক্তবকে পর্যায়ক্রমে ‘ইসলামীয়া মাদ্রাসা’ হিসাবে গড়ে তোলের লক্ষ্যে আরবী, ফার্সী, উর্দু, বাংলা, ইংরেজী পড়াশুনার উদ্দেশ্যে জামাতে ছুয়াম পর্যন্ত উন্নীত করে ১৯৪৩ সনে দলিল সম্পাদন করেন। পর্যায়ক্রমে মাদ্রাসাটি স্থানান্তরপূর্বক মসজিদের সম্মুখস্ত পূর্ব উত্তর সীমানায় দারুল উলুম সিনিয়র মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। এ সময়ে মাদ্রাসার দায়িত্ব পালন করেন হাটিলা নিবাসী হযরত মাওলানা মুহাম্মদ খলিলুর রহমান (রহ.)। এলাকার ধর্মীয় স্বার্থ বিবেচনায় কামিল মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত। কামিল পর্যায়ে উন্নীত করার এই কার্যক্রমে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আবদুর রব কাফী, ইমাম রফিক আহমেদ অনন্য অসাধারণ ভূমিকা রেখে স্মরণীয় এবং বরণীয় হয়ে আছেন। মাদ্রাসাটি এমপিও ভূক্ত । মাদ্রাসা শিক্ষার গুনগতমান ও ফলাফলে জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি লাভে সক্ষম হয়েছে। এখানে ভবিষ্যতে অন্যান্য বিভাগ ও শাখা খোলার পরিকল্পনা রয়েছে।
জানা যায়, ড. আলমগীর কবির পাটওয়ারী যুগের সাথে তাল মিলিয়ে গড়ে তোলেন জরাজীর্ণ দোকানঘরের পরিবর্তে বহুতলবিশিষ্ট কাওমী মাদ্রাসা মার্কেট, হাজীগঞ্জ প্লাজা মার্কেট, হাজীগঞ্জ টাওয়ার মার্কেট, রজনীগদ্ধা মার্কেট এবং নির্মাণাধীন ‘বিজনেস পাক, মকিমউদ্দিন শপিং সেন্টার’। যা কয়েক হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ করতে সক্ষম। এখান থেকে দরিদ্র ও অসহায়দের সাধ্যমত সহযোগিতা প্রদান করা হয়।