ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
নিজ বসত ঘরে লুকোচুরি খেলছে মামা আবু নাঈম (৭) ও ভাগিনা আয়ান (৪)। ভাগিনাকে ফাঁকি দিতে খাটের নিচে লুকোয় মামা নাঈম। উপুড় হয়ে লুকানো অবস্থায় ছোট গর্তের মুখে হাত পড়ে নাঈমের। হাতের তালুতে কিসে যেন কামড় দিছে এমনটা বুঝতে পেরে খাটের নিচ থেকে বেরিয়ে আসে সে।
তখনই কামড়ের বিষয়টি মা ও বোনকে জানায় । তার হাতের তালুতে ছোট একটি ছিদ্র ও তা থেকে হালকা রক্ত বের হচ্ছে দেখে তাৎক্ষণিক মা ও বোন নাঈমের হাতে রশি দিয়ে গিঁঠ দিয়ে পাশের এক কবিরাজের কাছে নিয়ে যান। এর ঘন্টা খানেক পরে তাকে নেয়া হয় ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে। সেখান ভর্তির কয়েক ঘন্টার মধ্যে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে নাঈম। গত শনিবার দিনগত রাতে ঘটনাটি ঘটে হাজীগঞ্জের বাকিলা ইউনিয়নের উত্তর শ্রীপুর হাজী বাড়িতে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
নিজ বসত ঘরে লুকোচুরি খেলছে মামা আবু নাঈম (৭) ও ভাগিনা আয়ান (৪)। ভাগিনাকে ফাঁকি দিতে খাটের নিচে লুকোয় মামা নাঈম। উপুড় হয়ে লুকানো অবস্থায় ছোট গর্তের মুখে হাত পড়ে নাঈমের। হাতের তালুতে কিসে যেন কামড় দিছে এমনটা বুঝতে পেরে খাটের নিচ থেকে বেরিয়ে আসে সে।
তখনই কামড়ের বিষয়টি মা ও বোনকে জানায় । তার হাতের তালুতে ছোট একটি ছিদ্র ও তা থেকে হালকা রক্ত বের হচ্ছে দেখে তাৎক্ষণিক মা ও বোন নাঈমের হাতে রশি দিয়ে গিঁঠ দিয়ে পাশের এক কবিরাজের কাছে নিয়ে যান। এর ঘন্টা খানেক পরে তাকে নেয়া হয় ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট চাঁদপুর জেনারেল হাসপাতালে। সেখান ভর্তির কয়েক ঘন্টার মধ্যে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে নাঈম। গত শনিবার দিনগত রাতে ঘটনাটি ঘটে হাজীগঞ্জের বাকিলা ইউনিয়নের উত্তর শ্রীপুর হাজী বাড়িতে।