ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার সান্তাহার রেলওয়ে ষ্টেশন এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে রেলওয়ে ভূসম্পত্তি বিভাগ । সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সান্তাহার শহরের বিভিন্ন এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযান চলে । অভিযানে সান্তাহার রেলক্রসিং এলাকাসহ অন্য এলাকায় আনুমানিক দুই শতাধিক অবৈধ স্থাপনা এবং বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বর্ধিত অংশ ভেঙে ফেলা হয় । উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন রেলওয়ের পাকশী বিভাগের বিভাগীয় ভূসম্পত্তি অফিসার (ডিইও) আরিফুল ইসলাম । তাকে সহযোগীতা করেন, বগুড়া জেলার সহকারি কমিশনার পাসওয়ার তানজামুল ইসলাম,সান্তাহার ষ্টেশনের ষ্টেশন মাস্টার খাদিজা বেগম,কানুনগো মনোয়ার হোসেন।
সোমবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এই উচ্ছেদ অভিযানে সেনাবাহিনী, রেলওয়ে থানার পুলিশ,রেলওয়ে নিরাপত্তাবাহিনী, বিদ্যুৎ বিভাগসহ রেলওয়ের বিভিন্ন বিভাগের শতাধিক লোকজন অংশ গ্রহণ করেন । এদিকে উচ্ছেদ নিয়ে শহরের মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে । নাম প্রকাশ না করে শহরের কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, ব্যাপক ঢাকঢোল পিটিয়ে এই উচ্ছেদ অভিযানের আযোজন করা হলেও তা ছিল লোক দেখানো । কারণ রেলক্রসিংয়ের ভিতরে থাকা অবৈধ ব্যবসায়ীরা রোববার রাতেই তাদের সকল স্থাপনা নিজ উদ্যোগে সরিয়ে নিয়েছিল । এ কারণে সেখানে কোন উচ্ছেদ পরিচালনা করতে হয়নি । পাশাপশি শহরের বিভিন্ন জায়গ্য়া অনেক অবৈধ স্থাপনা থাকলেও সেগুলো উচ্ছেদ করা হয় নি ।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
বগুড়ার সান্তাহার রেলওয়ে ষ্টেশন এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে রেলওয়ে ভূসম্পত্তি বিভাগ । সোমবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সান্তাহার শহরের বিভিন্ন এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযান চলে । অভিযানে সান্তাহার রেলক্রসিং এলাকাসহ অন্য এলাকায় আনুমানিক দুই শতাধিক অবৈধ স্থাপনা এবং বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের বর্ধিত অংশ ভেঙে ফেলা হয় । উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন রেলওয়ের পাকশী বিভাগের বিভাগীয় ভূসম্পত্তি অফিসার (ডিইও) আরিফুল ইসলাম । তাকে সহযোগীতা করেন, বগুড়া জেলার সহকারি কমিশনার পাসওয়ার তানজামুল ইসলাম,সান্তাহার ষ্টেশনের ষ্টেশন মাস্টার খাদিজা বেগম,কানুনগো মনোয়ার হোসেন।
সোমবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এই উচ্ছেদ অভিযানে সেনাবাহিনী, রেলওয়ে থানার পুলিশ,রেলওয়ে নিরাপত্তাবাহিনী, বিদ্যুৎ বিভাগসহ রেলওয়ের বিভিন্ন বিভাগের শতাধিক লোকজন অংশ গ্রহণ করেন । এদিকে উচ্ছেদ নিয়ে শহরের মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে । নাম প্রকাশ না করে শহরের কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, ব্যাপক ঢাকঢোল পিটিয়ে এই উচ্ছেদ অভিযানের আযোজন করা হলেও তা ছিল লোক দেখানো । কারণ রেলক্রসিংয়ের ভিতরে থাকা অবৈধ ব্যবসায়ীরা রোববার রাতেই তাদের সকল স্থাপনা নিজ উদ্যোগে সরিয়ে নিয়েছিল । এ কারণে সেখানে কোন উচ্ছেদ পরিচালনা করতে হয়নি । পাশাপশি শহরের বিভিন্ন জায়গ্য়া অনেক অবৈধ স্থাপনা থাকলেও সেগুলো উচ্ছেদ করা হয় নি ।