ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালীতে চোরাই গাছভর্তি গাড়ি আটকের জেরে জড়িত চোরাকারবারি চক্রের হামলার শিকার হয়েছেন বনকর্মীরা। এসময় গাছ চোরদের বেপরোয়া পিটুনিতে বন কর্মকর্তাসহ পাঁচ কর্মী আহত হয়েছেন। রোববার রাতে কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের ফুলছড়ি রেঞ্জের চকরিয়ার খুটাখালী বনবিটের সেগুনবাগিচা এলাকায় ঘটেছে এ হামলার ঘটনা।
আহতরা হলেন চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী বিট কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম (২৯), বনপ্রহরী মো. আয়াত উল্লাহ মজুমদার (৪২), মো. ওয়ালিউল ইসলাম (৩০), হাসান আলী (৩১) ও মো. হাসান (৩৮)। তাঁদেরকে গুরুতর আহত অবস্থায় চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
খুটাখালী বনবিট কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, খুটাখালী বনবিটের সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে রোববার ২৪ আগস্ট রাত সাড়ে ৯টার দিকে কতিপয় চোরাকারবারি চক্রের লোকজন একটি টমটম গাড়িতে করে গাছ পাচার করছিল। গোপনে বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে বিট কর্মকর্তা নাজমুল ইসলামের নেতৃত্বে বনকর্মীরা অভিযান চালিয়ে গাছবোঝাই গাড়িটি জব্দ করে। বনকর্মীরা জানিয়েছে, স্থানীয় ফারুক নামের এক গাছ পাচারকারীর নেতৃত্বে ২০ থেকে ২৫ জন দুর্বৃত্ত জড়ো হয়ে তাৎক্ষণিক বনকর্মীদের ওপর হামলা করে। একপর্যায়ে তাঁরা জব্দকৃত গাছ ভর্তি গাড়িটি ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায় তারা। খুটাখালী বন বিট কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, আমরা পাচারকালে ‘অভিযান চালিয়ে ১৪-১৫ টুকরা গাছভর্তি একটি ইজিবাইক জব্দ করি। এ সময় চোরাকারবারী চক্রের লোকজন হামলা চালিয়ে গাড়িটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এসময় তাঁরা আমাকে
মাটিতে পুঁতে হত্যার হুমকি। তিনি বলেন, হামলাকারী
গাছ চোরদের পরিচয় সনাক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক বন মামলা রয়েছে।’ এ ব্যাপারে কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বনকর্মকর্তা (ডিএফও) মোহাম্মদ মারুফ হোসেন বলেন, খুটাখালীতে গাছ চোরাকারবারি চক্রের হামলায় বনবিট কর্মকর্তাসহ পাঁচ বনকর্মী আহত হয়েছেন। হামলায় জড়িত চোরদের পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিতে বনকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার খুটাখালীতে চোরাই গাছভর্তি গাড়ি আটকের জেরে জড়িত চোরাকারবারি চক্রের হামলার শিকার হয়েছেন বনকর্মীরা। এসময় গাছ চোরদের বেপরোয়া পিটুনিতে বন কর্মকর্তাসহ পাঁচ কর্মী আহত হয়েছেন। রোববার রাতে কক্সবাজার উত্তর বনবিভাগের ফুলছড়ি রেঞ্জের চকরিয়ার খুটাখালী বনবিটের সেগুনবাগিচা এলাকায় ঘটেছে এ হামলার ঘটনা।
আহতরা হলেন চকরিয়া উপজেলার খুটাখালী বিট কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম (২৯), বনপ্রহরী মো. আয়াত উল্লাহ মজুমদার (৪২), মো. ওয়ালিউল ইসলাম (৩০), হাসান আলী (৩১) ও মো. হাসান (৩৮)। তাঁদেরকে গুরুতর আহত অবস্থায় চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
খুটাখালী বনবিট কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, খুটাখালী বনবিটের সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে রোববার ২৪ আগস্ট রাত সাড়ে ৯টার দিকে কতিপয় চোরাকারবারি চক্রের লোকজন একটি টমটম গাড়িতে করে গাছ পাচার করছিল। গোপনে বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে বিট কর্মকর্তা নাজমুল ইসলামের নেতৃত্বে বনকর্মীরা অভিযান চালিয়ে গাছবোঝাই গাড়িটি জব্দ করে। বনকর্মীরা জানিয়েছে, স্থানীয় ফারুক নামের এক গাছ পাচারকারীর নেতৃত্বে ২০ থেকে ২৫ জন দুর্বৃত্ত জড়ো হয়ে তাৎক্ষণিক বনকর্মীদের ওপর হামলা করে। একপর্যায়ে তাঁরা জব্দকৃত গাছ ভর্তি গাড়িটি ছিনিয়ে নিয়ে পালিয়ে যায় তারা। খুটাখালী বন বিট কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম বলেন, আমরা পাচারকালে ‘অভিযান চালিয়ে ১৪-১৫ টুকরা গাছভর্তি একটি ইজিবাইক জব্দ করি। এ সময় চোরাকারবারী চক্রের লোকজন হামলা চালিয়ে গাড়িটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়। এসময় তাঁরা আমাকে
মাটিতে পুঁতে হত্যার হুমকি। তিনি বলেন, হামলাকারী
গাছ চোরদের পরিচয় সনাক্ত করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে একাধিক বন মামলা রয়েছে।’ এ ব্যাপারে কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের বিভাগীয় বনকর্মকর্তা (ডিএফও) মোহাম্মদ মারুফ হোসেন বলেন, খুটাখালীতে গাছ চোরাকারবারি চক্রের হামলায় বনবিট কর্মকর্তাসহ পাঁচ বনকর্মী আহত হয়েছেন। হামলায় জড়িত চোরদের পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নিতে বনকর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।