টাঙ্গাইলের মধুপুর দূরপাল্লার যান বাহন ও স্থানীয় ছোট বড় বাহনের চাপ অনেকাই বেশি। উত্তর বঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন জেলার যান বাহন চলাচল করে এ শহরের উপর দিয়ে। আনারস চত্বর থেকে টাঙ্গাইল, জামালপুর ও ময়মনসিংহ জেলার দুরত্ব প্রায়। তিন জেলার মিলন মোহনা হওয়ায় রাতে একটু কম হলেও সকাল থেকেই যান বাহনের চাপ বাড়তে থাকে। যান চলাচল কোন কারণে একটু থেমে গেলে যানজটের সৃষ্টি হয়। শহরের টাঙ্গাইল সড়কের মালাউড়ি থেকে ময়মনসিংহ সড়কের কল্লোল সিনেমা পর্যন্ত এবং জামালপুর সড়কের নয়াপাড়া হাসপাতাল পর্যন্ত যানজটের সৃষ্টি হতে যেন সময় লাগে না বলে স্থানীয়রা জানান। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এ সড়কগুলোর দুপাশে ড্রেনগুলো দিয়ে পায়ে হেঁটে পথচারিরা চলাচল করে থাকে। আশপাশের কযেক উপজেলার মানুষেরা তাদের কেনাকাটাসহ ব্যবসা বাণিজ্য চিকিৎসার মতো তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে মধুপুর যাতায়াত করে থাকে। ফলে উপজেলা শহরেটি একটি ব্যস্ত শহরে পরিনত হচ্ছে বলে জানিয়েছে। প্রশাসন যানজট নিরসন করতে চেষ্টা ও ফুটপাতের অবৈধ দখল রোধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার ফুটপাত দখল বন্ধে মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে। ফুটপাত দখল করে জনগণের চলার পথে দোকান বসিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার অভিযোগ দুই ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার করে মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
স্থানীয়রা জানালেন, আনারসের চত্বরের আশপাশের এলাকা, মার্কেট এরিয়া, সাথীর মোড়, দৈনিক বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে যানজট যেন হরহামেশাই লেগে যায়। ভোগান্তি পোহাতে হয় স্থানীয় থেকে দূরপাল্লার যান বাহনের যাত্রীদেরও। প্রশাসনে নির্বিঘ্নে পথচারীদের চলাচল সুবিধা করতে মাইকিংসহ নানা ধরনের প্রচারনা অব্যাহত রেখেছে।
কয়েকজন পথচারি জানালেন,ফুটপাতের পাশে গড়ে উঠা অস্থায়ী ভাসমান দোকানের চা পান ও খোলা খাবারের দোকানের কারণে মানুষের চলাচলে অসুবিধা সৃষ্টি হচ্ছে।
মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন জানিয়েছে, ফুটপাত দখল করে জনগণের চলার পথে দোকান বসিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার অভিযোগ দুই ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার করে মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। কিছু ব্যবসায়ী ফুটপাতের টাইলস নষ্ট করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করর কথাও জানান।
তিনি বলেন, গত কিছু দিন আগে মাইকিং এর মাধ্যমে প্রচারণা করা হয়েছিল মধুপুর পৌরসভায় যেন ফুটপাত দখল করে জনগণের চলার পথে দোকান বসিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করা হয়।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
টাঙ্গাইলের মধুপুর দূরপাল্লার যান বাহন ও স্থানীয় ছোট বড় বাহনের চাপ অনেকাই বেশি। উত্তর বঙ্গসহ দেশের বিভিন্ন জেলার যান বাহন চলাচল করে এ শহরের উপর দিয়ে। আনারস চত্বর থেকে টাঙ্গাইল, জামালপুর ও ময়মনসিংহ জেলার দুরত্ব প্রায়। তিন জেলার মিলন মোহনা হওয়ায় রাতে একটু কম হলেও সকাল থেকেই যান বাহনের চাপ বাড়তে থাকে। যান চলাচল কোন কারণে একটু থেমে গেলে যানজটের সৃষ্টি হয়। শহরের টাঙ্গাইল সড়কের মালাউড়ি থেকে ময়মনসিংহ সড়কের কল্লোল সিনেমা পর্যন্ত এবং জামালপুর সড়কের নয়াপাড়া হাসপাতাল পর্যন্ত যানজটের সৃষ্টি হতে যেন সময় লাগে না বলে স্থানীয়রা জানান। স্থানীয়দের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এ সড়কগুলোর দুপাশে ড্রেনগুলো দিয়ে পায়ে হেঁটে পথচারিরা চলাচল করে থাকে। আশপাশের কযেক উপজেলার মানুষেরা তাদের কেনাকাটাসহ ব্যবসা বাণিজ্য চিকিৎসার মতো তাদের নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে মধুপুর যাতায়াত করে থাকে। ফলে উপজেলা শহরেটি একটি ব্যস্ত শহরে পরিনত হচ্ছে বলে জানিয়েছে। প্রশাসন যানজট নিরসন করতে চেষ্টা ও ফুটপাতের অবৈধ দখল রোধে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল সোমবার ফুটপাত দখল বন্ধে মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে। ফুটপাত দখল করে জনগণের চলার পথে দোকান বসিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার অভিযোগ দুই ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার করে মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
স্থানীয়রা জানালেন, আনারসের চত্বরের আশপাশের এলাকা, মার্কেট এরিয়া, সাথীর মোড়, দৈনিক বাজারসহ বিভিন্ন স্থানে যানজট যেন হরহামেশাই লেগে যায়। ভোগান্তি পোহাতে হয় স্থানীয় থেকে দূরপাল্লার যান বাহনের যাত্রীদেরও। প্রশাসনে নির্বিঘ্নে পথচারীদের চলাচল সুবিধা করতে মাইকিংসহ নানা ধরনের প্রচারনা অব্যাহত রেখেছে।
কয়েকজন পথচারি জানালেন,ফুটপাতের পাশে গড়ে উঠা অস্থায়ী ভাসমান দোকানের চা পান ও খোলা খাবারের দোকানের কারণে মানুষের চলাচলে অসুবিধা সৃষ্টি হচ্ছে।
মধুপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন জানিয়েছে, ফুটপাত দখল করে জনগণের চলার পথে দোকান বসিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করার অভিযোগ দুই ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার করে মোট ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জনস্বার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। কিছু ব্যবসায়ী ফুটপাতের টাইলস নষ্ট করছে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করর কথাও জানান।
তিনি বলেন, গত কিছু দিন আগে মাইকিং এর মাধ্যমে প্রচারণা করা হয়েছিল মধুপুর পৌরসভায় যেন ফুটপাত দখল করে জনগণের চলার পথে দোকান বসিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি না করা হয়।