ঝালকাঠি : সড়কগুলো খানাখন্দ ও গর্তে চলাচল কষ্টকর ও ঝুঁকিপূর্ণ -সংবাদ
ঝালকাঠি শহরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সড়ক দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারবিহীন পড়ে আছে। বর্ষার সময় সামান্য বৃষ্টিতেই সড়কগুলো চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। দেখা দেয় জলাবদ্ধতা, তৈরি হয় বড় বড় খানাখন্দ। এতে প্রতিদিন দুর্ভোগে পড়ছেন হাজারো পথচারী ও যানবাহনযাত্রীরা।
সমস্যার কথা স্বীকার করে পৌর প্রশাসক বলছেন, সড়কগুলো মেরামতের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। বরাদ্দ এলে কাজ শুরু হবে।
ঝালকাঠি শহরের কাঁঠালতলা, টিএনটি, রূপনগর, বসুন্ধরা ও বাঁশপট্টি এই সড়কগুলোসহ অন্তত ১১টি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বছরের পর বছর ধরে সংস্কারবিহীন অবস্থায় পড়ে আছে। বর্ষা এলে সামান্য বৃষ্টিতেই এসব রাস্তায় তৈরি হয়, জলাবদ্ধতা, দেখা দেয় খানাখন্দ ও বড় বড় গর্ত। ফলে এসব রাস্তায় চলাচল হয়ে পড়ে কষ্টকর ও ঝুঁকিপূর্ণ। এসব সড়ক দিয়ে চলাচলে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স কিংবা জরুরী যানবাহন চলাচলেও দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে চালকদের। স্থানীয়দের অভিযোগ, সড়কগুলোর এই দুরবস্থার কথা বারবার পৌর কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
এভাবে দিনের পর দিন চলতে থাকা দুর্ভোগে শহরবাসী র্ধৈয হারাচ্ছেন । ভাঙা রাস্তায় প্রতিদিন চলতে গিয়ে যেভাবে তারা ভোগান্তি পোহাচ্ছেন, তাতে দ্রুত সংস্কার না হলে এই ক্ষোভ আরও বাড়বে। জলাবদ্ধতা আর গর্তে ভরা রাস্তা এখন এই শহরের পরিচিত দৃশ্য। প্রতিদিন এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে হাজারো মানুষকে, কিন্তু সমাধানে নেই দৃশ্যমান কোন অগ্রগতি।
ঝালকাঠি : সড়কগুলো খানাখন্দ ও গর্তে চলাচল কষ্টকর ও ঝুঁকিপূর্ণ -সংবাদ
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
ঝালকাঠি শহরের একাধিক গুরুত্বপূর্ণ সড়ক দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারবিহীন পড়ে আছে। বর্ষার সময় সামান্য বৃষ্টিতেই সড়কগুলো চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। দেখা দেয় জলাবদ্ধতা, তৈরি হয় বড় বড় খানাখন্দ। এতে প্রতিদিন দুর্ভোগে পড়ছেন হাজারো পথচারী ও যানবাহনযাত্রীরা।
সমস্যার কথা স্বীকার করে পৌর প্রশাসক বলছেন, সড়কগুলো মেরামতের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। বরাদ্দ এলে কাজ শুরু হবে।
ঝালকাঠি শহরের কাঁঠালতলা, টিএনটি, রূপনগর, বসুন্ধরা ও বাঁশপট্টি এই সড়কগুলোসহ অন্তত ১১টি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বছরের পর বছর ধরে সংস্কারবিহীন অবস্থায় পড়ে আছে। বর্ষা এলে সামান্য বৃষ্টিতেই এসব রাস্তায় তৈরি হয়, জলাবদ্ধতা, দেখা দেয় খানাখন্দ ও বড় বড় গর্ত। ফলে এসব রাস্তায় চলাচল হয়ে পড়ে কষ্টকর ও ঝুঁকিপূর্ণ। এসব সড়ক দিয়ে চলাচলে সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়ছে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা। রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্স কিংবা জরুরী যানবাহন চলাচলেও দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে চালকদের। স্থানীয়দের অভিযোগ, সড়কগুলোর এই দুরবস্থার কথা বারবার পৌর কর্তৃপক্ষকে জানানো হলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি।
এভাবে দিনের পর দিন চলতে থাকা দুর্ভোগে শহরবাসী র্ধৈয হারাচ্ছেন । ভাঙা রাস্তায় প্রতিদিন চলতে গিয়ে যেভাবে তারা ভোগান্তি পোহাচ্ছেন, তাতে দ্রুত সংস্কার না হলে এই ক্ষোভ আরও বাড়বে। জলাবদ্ধতা আর গর্তে ভরা রাস্তা এখন এই শহরের পরিচিত দৃশ্য। প্রতিদিন এই দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে হাজারো মানুষকে, কিন্তু সমাধানে নেই দৃশ্যমান কোন অগ্রগতি।