ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
খুলনার ডুমুরিয়ায় যুবদল নেতা এস এম শামীম হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটনে নতুন মোড় এসেছে। গতকাল সোমবার বিকেলে উপজেলার আঠারোমাইল এলাকায় নিহত শামীমের নিজ বাড়ি থেকে পুলিশ ও র্যাব-৬ এর যৌথ অভিযানে তার স্ত্রী ফাতেমা আক্তার বৃষ্টি (৩০) ও শ্যালক ইমন হোসেন বাদল (১৮)কে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর বৃষ্টি স্বীকার করেন, শামীমকে হত্যার সময় ব্যবহৃত ধারালো চাপাতিটি বাড়ির পাশের একটি ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেই চাপাতি উদ্ধার করে। এ সময় খুলনা জেলা পুলিশের এএসপি (সার্কেল) আবির শুভ্রসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গত শুক্রবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার আঠারোমাইল এলাকার নিজ বাসার তিন তলায় নৃশংসভাবে খুন হন যুবদল নেতা শামীম। ঘটনার পর সন্দেহভাজন দুই যুবককে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করলেও পরদিন ছেড়ে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে গত রোববার নিহতের মা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা রশিদা বেগম অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তে নেমে পুলিশ ও র্যাব যৌথভাবে কাজ শুরু করে এবং অবশেষে মূল আসামি হিসেবে শামীমের স্ত্রী ও শ্যালককে শনাক্ত করে। ডুমুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মাসুদ রানা বলেন, শামীম হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে স্ত্রী ও শ্যালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরেই এই হত্যাকান্ডে ঘটেছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
খুলনার ডুমুরিয়ায় যুবদল নেতা এস এম শামীম হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটনে নতুন মোড় এসেছে। গতকাল সোমবার বিকেলে উপজেলার আঠারোমাইল এলাকায় নিহত শামীমের নিজ বাড়ি থেকে পুলিশ ও র্যাব-৬ এর যৌথ অভিযানে তার স্ত্রী ফাতেমা আক্তার বৃষ্টি (৩০) ও শ্যালক ইমন হোসেন বাদল (১৮)কে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারের পর বৃষ্টি স্বীকার করেন, শামীমকে হত্যার সময় ব্যবহৃত ধারালো চাপাতিটি বাড়ির পাশের একটি ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। পরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সেই চাপাতি উদ্ধার করে। এ সময় খুলনা জেলা পুলিশের এএসপি (সার্কেল) আবির শুভ্রসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গত শুক্রবার রাত ১১টার দিকে উপজেলার আঠারোমাইল এলাকার নিজ বাসার তিন তলায় নৃশংসভাবে খুন হন যুবদল নেতা শামীম। ঘটনার পর সন্দেহভাজন দুই যুবককে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করলেও পরদিন ছেড়ে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে গত রোববার নিহতের মা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষিকা রশিদা বেগম অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তে নেমে পুলিশ ও র্যাব যৌথভাবে কাজ শুরু করে এবং অবশেষে মূল আসামি হিসেবে শামীমের স্ত্রী ও শ্যালককে শনাক্ত করে। ডুমুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মাসুদ রানা বলেন, শামীম হত্যাকান্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে স্ত্রী ও শ্যালককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, পারিবারিক কলহের জেরেই এই হত্যাকান্ডে ঘটেছে।