ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মাতৃদুগ্ধের কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করে মায়ের দুধকে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত সব চেয়ে বড় নেয়ামত বলে মন্তব্য করেছেন রাজশাহী সিভিল সার্জন ডা. এস, আই, এম রাজিউল করিম। বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে গতকাল সোমবার সকালে রাজশাহী সিভিল সার্জন কার্যালয় কর্তৃক কার্যালয়টির সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সিভিল সার্জন বলেন, একজন মাকে মাতৃদুগ্ধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে অনেক রকম জটিলতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। সেক্ষেত্রে মানসিক প্রস্তুতি হলো সব থেকে বড় বিষয়। বাচ্চা গর্ভধারণের সময়ই মাকে স্থির করে নিতে হবে যে, সে বাচ্চাকে পুরো দু’বছর বাচ্চার যতদিন প্রয়োজন ততোদিন মায়ের দুধ খাওয়াবে। এই মানসিকতা যদি শুরুতেই তৈরি হয় তাহলে আর জটিলতা থাকবেনা।
প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারির ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ডেলিভারি যদি সরকারি প্রতিষ্ঠানে হয় তাহলে শিশুকে দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম জানা সহজ হয়। কেননা সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ নার্স রয়েছে। তারা এ বিষয়ে সার্বিক সহযোগিতা করতে পারে। প্রতিটি মায়ের গর্ভকালীন চিকিৎসা ভালো প্রতিষ্ঠানে হওয়া দরকার উল্লেখ করে এ সময় তিনি সকল সচেতন নাগরিককে মাতৃ দুগ্ধ বিষয়ক স্বাস্থ্য বার্তা সর্বত্র পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানান। মেডিকেল অফিসার ডা. বায়েজীদ-উল ইসলাম এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় রাজশাহী সদর সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হেলেনা আকতার, পরিবার পরিকল্পনার উপ-পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক, জেলা তথ্য অফিসের উপ-পরিচালক নাফেয়ালা নাসরিন, ডেপুটি সিভিল সার্জন মোসা. মাহবুবা খাতুনসহ সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, এনজিও প্রতিনিধি এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
মাতৃদুগ্ধের কোনো বিকল্প নেই উল্লেখ করে মায়ের দুধকে সৃষ্টিকর্তা প্রদত্ত সব চেয়ে বড় নেয়ামত বলে মন্তব্য করেছেন রাজশাহী সিভিল সার্জন ডা. এস, আই, এম রাজিউল করিম। বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ-২০২৫ উদ্যাপন উপলক্ষ্যে গতকাল সোমবার সকালে রাজশাহী সিভিল সার্জন কার্যালয় কর্তৃক কার্যালয়টির সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সিভিল সার্জন বলেন, একজন মাকে মাতৃদুগ্ধ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে অনেক রকম জটিলতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। সেক্ষেত্রে মানসিক প্রস্তুতি হলো সব থেকে বড় বিষয়। বাচ্চা গর্ভধারণের সময়ই মাকে স্থির করে নিতে হবে যে, সে বাচ্চাকে পুরো দু’বছর বাচ্চার যতদিন প্রয়োজন ততোদিন মায়ের দুধ খাওয়াবে। এই মানসিকতা যদি শুরুতেই তৈরি হয় তাহলে আর জটিলতা থাকবেনা।
প্রাতিষ্ঠানিক ডেলিভারির ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ডেলিভারি যদি সরকারি প্রতিষ্ঠানে হয় তাহলে শিশুকে দুধ খাওয়ানোর সঠিক নিয়ম জানা সহজ হয়। কেননা সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রশিক্ষিত ও দক্ষ নার্স রয়েছে। তারা এ বিষয়ে সার্বিক সহযোগিতা করতে পারে। প্রতিটি মায়ের গর্ভকালীন চিকিৎসা ভালো প্রতিষ্ঠানে হওয়া দরকার উল্লেখ করে এ সময় তিনি সকল সচেতন নাগরিককে মাতৃ দুগ্ধ বিষয়ক স্বাস্থ্য বার্তা সর্বত্র পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানান। মেডিকেল অফিসার ডা. বায়েজীদ-উল ইসলাম এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় রাজশাহী সদর সার্কেল অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হেলেনা আকতার, পরিবার পরিকল্পনার উপ-পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক, জেলা তথ্য অফিসের উপ-পরিচালক নাফেয়ালা নাসরিন, ডেপুটি সিভিল সার্জন মোসা. মাহবুবা খাতুনসহ সরকারি-বেসরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, এনজিও প্রতিনিধি এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।