ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বগুড়ার শেরপুরে একের পর এক গরু চুরির ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে কৃষক ও খামারিরা । গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে উপজেলার ৩টি গ্রামে গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে।
গত রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের বেলগাছি (টাওয়ার) গ্রামের আফছার আলীর ছেলে ফেরদৌসের (৩০) গোয়াল ঘরের তালা ভেঙে ৬টি গরু চুরির ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গত রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের বেলগাছি গ্রামের কৃষক ফেরদৌস প্রতিদিনের মতো গোয়াল ঘরে গরু রেখে তালা লাগিয়ে নিজ ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে।
ফজর নামাজের সময় ঘুম থেকে উঠে দেখেন গোয়াল ঘরের তালা ভাঙা ও গরুগুলো নেই। পরবর্তিতে অনেক খোঁজাখুজি করেও গরুগুলো খুঁজে পাওয়া যায়নি। বর্তমানে ৬টি গরুর দাম ৭/৮ লাখ টাকা। উল্লেখ্য গত রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের ভায়রা গ্রাম থেকে ২টি গরু ও গত শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মাথাইল চাপড় গ্রাম থেকে ২টি গরু চুরির ঘটনা ঘটে। এভাবে একের পর এক কৃষকের গরু চুরির ঘটনায় মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে।
ফেরদৌসের চাচা শাহ জামাল জানান, ৩টি গাভী ও ৩টি বাছুর চুরি হওয়ায় সে একেবারে নি:স্ব হয়ে গেছে। এই গরুগুলো লালন-পালন করে দুধ বিক্রির টাকা দিয়ে সে তার পরিবারের ভরণপোষণ করতো। এ ব্যাপারে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ এসএম মঈনুদ্দিন বলেন, গরু চুরির বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কাজ করছে, এই চক্রটিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
বগুড়ার শেরপুরে একের পর এক গরু চুরির ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে কৃষক ও খামারিরা । গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে উপজেলার ৩টি গ্রামে গরু চুরির ঘটনা ঘটেছে।
গত রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের বেলগাছি (টাওয়ার) গ্রামের আফছার আলীর ছেলে ফেরদৌসের (৩০) গোয়াল ঘরের তালা ভেঙে ৬টি গরু চুরির ঘটনা ঘটে।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, গত রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার সুঘাট ইউনিয়নের বেলগাছি গ্রামের কৃষক ফেরদৌস প্রতিদিনের মতো গোয়াল ঘরে গরু রেখে তালা লাগিয়ে নিজ ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে।
ফজর নামাজের সময় ঘুম থেকে উঠে দেখেন গোয়াল ঘরের তালা ভাঙা ও গরুগুলো নেই। পরবর্তিতে অনেক খোঁজাখুজি করেও গরুগুলো খুঁজে পাওয়া যায়নি। বর্তমানে ৬টি গরুর দাম ৭/৮ লাখ টাকা। উল্লেখ্য গত রোববার দিবাগত রাতে উপজেলার বিশালপুর ইউনিয়নের ভায়রা গ্রাম থেকে ২টি গরু ও গত শনিবার দিবাগত রাতে উপজেলার মির্জাপুর ইউনিয়নের মাথাইল চাপড় গ্রাম থেকে ২টি গরু চুরির ঘটনা ঘটে। এভাবে একের পর এক কৃষকের গরু চুরির ঘটনায় মানুষের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ছে।
ফেরদৌসের চাচা শাহ জামাল জানান, ৩টি গাভী ও ৩টি বাছুর চুরি হওয়ায় সে একেবারে নি:স্ব হয়ে গেছে। এই গরুগুলো লালন-পালন করে দুধ বিক্রির টাকা দিয়ে সে তার পরিবারের ভরণপোষণ করতো। এ ব্যাপারে শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ এসএম মঈনুদ্দিন বলেন, গরু চুরির বিষয়টি নিয়ে পুলিশ কাজ করছে, এই চক্রটিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করা হচ্ছে।