ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে হোগলাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ভিজিডি তালিকা থেকে নাম কর্তনের অভিযোগ এনে অশোক কুমার গোলদার নামের এক ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে দুই ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রেখেছেন স্থানীয় বিএনপি নেতা। পরে পুলিশের সহায়তায় তিনি উদ্ধার হয়েছেন দাবি ইউপি সচিবের।
ঘটনাটি ঘটেছে, গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে সানকিভাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায়। ইউপি সচিব অশোক কুমার গোলদার বলেন, তিনি দীর্ঘ ২ বছর ৮ মাস হোগলাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গত ৭ আগষ্ট মোংলা উপজেলার বুডিরডাঙ্গা ইউনিয়নে তার বদলী হওয়ায় গতকাল সোমবার পরিষদের সকল কাগজপত্র বুঝিয়ে দিতে সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে ইউনিয়নের সদ্য যোগদানকারি প্রশাসনিক কর্মকর্তা অর্পূব কুমার হালদারকে সাথে নিয়ে পরিষদের দিকে যাওয়ার পথিমধ্যে সানকিভাঙ্গা মডেল স্কুলের সন্নিকটে একটি অফিসে তাকে সাবেক মেম্বর জুয়েল হাওলাদার তাকে ডেকে নিয়ে বসান। পরে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল হালিম এসে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। ভিজিডি’র তালিকায় তার দেওয়া ১৩টি নাম কর্তন সহ ৬৫টি নাম কেনো বাদ দেয়া হয়েছে। তার দুই বছরের ভর্তুকি দিতে হবে বলে বসিয়ে রাখেন। পরে তিনি বিষয়টি মোবাইল ফোনে পরিষদের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক চেয়ারম্যান যুব উন্নয়ন কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। এক পর্যায়ে পুলিশের ফোন পেয়ে স্থানীয় নেতারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। পরে ওখান থেকে বেড়িয়ে সচিব সাড়ে ১২টার দিকে পরিষদে যান।
এ ব্যাপারে হোগলাবুনিয়া ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ও উপজেলা যুবউন্নয়ন কর্মকর্তা একেএম ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, ইউনিয়নের সাবেক সচিব অশোক কুমার গোলদার তাকে মোবাইল ফনো আটক করে রাখার বিষয়টি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে হোগলাবুনিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল হালিম বলেন, তিনি সচিব কে আটক করে রাখেনি। সচিব অশোক কুমার গোলদার দায়িত্বে থাকা কালিন তার বিরুদ্ধে নানা বিধ অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে স্থানীয়দের।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে হোগলাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ভিজিডি তালিকা থেকে নাম কর্তনের অভিযোগ এনে অশোক কুমার গোলদার নামের এক ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তাকে দুই ঘন্টা অবরুদ্ধ করে রেখেছেন স্থানীয় বিএনপি নেতা। পরে পুলিশের সহায়তায় তিনি উদ্ধার হয়েছেন দাবি ইউপি সচিবের।
ঘটনাটি ঘটেছে, গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে সানকিভাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায়। ইউপি সচিব অশোক কুমার গোলদার বলেন, তিনি দীর্ঘ ২ বছর ৮ মাস হোগলাবুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ইউনিয়ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। গত ৭ আগষ্ট মোংলা উপজেলার বুডিরডাঙ্গা ইউনিয়নে তার বদলী হওয়ায় গতকাল সোমবার পরিষদের সকল কাগজপত্র বুঝিয়ে দিতে সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে ইউনিয়নের সদ্য যোগদানকারি প্রশাসনিক কর্মকর্তা অর্পূব কুমার হালদারকে সাথে নিয়ে পরিষদের দিকে যাওয়ার পথিমধ্যে সানকিভাঙ্গা মডেল স্কুলের সন্নিকটে একটি অফিসে তাকে সাবেক মেম্বর জুয়েল হাওলাদার তাকে ডেকে নিয়ে বসান। পরে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল হালিম এসে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। ভিজিডি’র তালিকায় তার দেওয়া ১৩টি নাম কর্তন সহ ৬৫টি নাম কেনো বাদ দেয়া হয়েছে। তার দুই বছরের ভর্তুকি দিতে হবে বলে বসিয়ে রাখেন। পরে তিনি বিষয়টি মোবাইল ফোনে পরিষদের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক চেয়ারম্যান যুব উন্নয়ন কর্মকর্তাকে অবহিত করেন। এক পর্যায়ে পুলিশের ফোন পেয়ে স্থানীয় নেতারা ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন। পরে ওখান থেকে বেড়িয়ে সচিব সাড়ে ১২টার দিকে পরিষদে যান।
এ ব্যাপারে হোগলাবুনিয়া ইউনিয়নের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রশাসক ও উপজেলা যুবউন্নয়ন কর্মকর্তা একেএম ইকতিয়ার উদ্দিন বলেন, ইউনিয়নের সাবেক সচিব অশোক কুমার গোলদার তাকে মোবাইল ফনো আটক করে রাখার বিষয়টি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে হোগলাবুনিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল হালিম বলেন, তিনি সচিব কে আটক করে রাখেনি। সচিব অশোক কুমার গোলদার দায়িত্বে থাকা কালিন তার বিরুদ্ধে নানা বিধ অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে স্থানীয়দের।