মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার মেঘনা নদীতে ‘ডাকাতদের’ সঙ্গে গোলাগুলির ঘটনার পরদিন নদী তীরবর্তী এলাকায় অভিযান চালিয়েছে যৌথবাহিনী।
মঙ্গলবার বিকাল পৌনে ৪টার দিকে পুলিশ, কোস্ট গার্ড ও র্যাবের দেড়শতাধিক সদস্য একযোগে এ অভিযান পরিচালনা করে বলে জানান গজারিয়া থানা ওসি আনোয়ার আলম আজাদ।
পুলিশ জানায়, সোমবার উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে সদ্য স্থাপিত পুলিশ ক্যাম্পের টহল স্পিডবোট লক্ষ্য করে একদল ‘ডাকাত’ গুলি চালায়।
ঘটনার পর বিকালে মেঘনা নদী তীরবর্তী জামালপুর, বালুয়াকান্দিসহ বিভিন্ন এলাকায় যৌথবাহিনী অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের তালিকাভুক্ত ডাকাত দলের সদস্য আশরাফ উদ্দিন ও আবুল কালামের বাড়ি তল্লাশি করা হয়। এছাড়া জামালপুর গ্রামের পিয়াস, নয়ন ও রিপনের বাড়িতেও অভিযান চালানো হয়। তবে ঘরবাড়ি তালাবদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। স্থানীয়রা জানান, অভিযানের খবর পেয়ে তারা ভয়ে বাড়িঘরে তালা দিয়ে পালিয়েছেন।
ওসি আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, অভিযান শেষে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে। এখন পর্যন্ত কোনো কিছু উদ্ধার বা কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
তিনি আরও জানান, “সোমবার সন্ধ্যায় পিয়াসের নেতৃত্বে পাঁচ-ছয়টি ট্রলার নিয়ে অন্তত ৩০ থেকে ৩৫ জন ডাকাত পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তারা চার-পাঁচটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। পরে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। আমাদের দিক থেকে ২৪ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়েছে। এতে কেউ আহত হননি। তবে কোনো ‘সন্ত্রাসী’ আহত হয়েছে কিনা, নিশ্চিত হওয়া যায়নি।”
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২২ আগস্ট মেঘনা নদীতে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কমাতে গুয়াগাছিয়ার জামালপুর গ্রামে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়। ক্যাম্প স্থাপনের পর থেকেই একটি চক্র এর বিরোধিতা করে আসছে এবং ক্যাম্প সরানোর দাবিতে মানববন্ধনও করেছে।
মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট ২০২৫
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার মেঘনা নদীতে ‘ডাকাতদের’ সঙ্গে গোলাগুলির ঘটনার পরদিন নদী তীরবর্তী এলাকায় অভিযান চালিয়েছে যৌথবাহিনী।
মঙ্গলবার বিকাল পৌনে ৪টার দিকে পুলিশ, কোস্ট গার্ড ও র্যাবের দেড়শতাধিক সদস্য একযোগে এ অভিযান পরিচালনা করে বলে জানান গজারিয়া থানা ওসি আনোয়ার আলম আজাদ।
পুলিশ জানায়, সোমবার উপজেলার গুয়াগাছিয়া ইউনিয়নের জামালপুর গ্রামে সদ্য স্থাপিত পুলিশ ক্যাম্পের টহল স্পিডবোট লক্ষ্য করে একদল ‘ডাকাত’ গুলি চালায়।
ঘটনার পর বিকালে মেঘনা নদী তীরবর্তী জামালপুর, বালুয়াকান্দিসহ বিভিন্ন এলাকায় যৌথবাহিনী অভিযান চালায়। এ সময় পুলিশের তালিকাভুক্ত ডাকাত দলের সদস্য আশরাফ উদ্দিন ও আবুল কালামের বাড়ি তল্লাশি করা হয়। এছাড়া জামালপুর গ্রামের পিয়াস, নয়ন ও রিপনের বাড়িতেও অভিযান চালানো হয়। তবে ঘরবাড়ি তালাবদ্ধ অবস্থায় পাওয়া যায়। স্থানীয়রা জানান, অভিযানের খবর পেয়ে তারা ভয়ে বাড়িঘরে তালা দিয়ে পালিয়েছেন।
ওসি আনোয়ার আলম আজাদ বলেন, অভিযান শেষে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে। এখন পর্যন্ত কোনো কিছু উদ্ধার বা কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি।
তিনি আরও জানান, “সোমবার সন্ধ্যায় পিয়াসের নেতৃত্বে পাঁচ-ছয়টি ট্রলার নিয়ে অন্তত ৩০ থেকে ৩৫ জন ডাকাত পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তারা চার-পাঁচটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। পরে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। আমাদের দিক থেকে ২৪ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়েছে। এতে কেউ আহত হননি। তবে কোনো ‘সন্ত্রাসী’ আহত হয়েছে কিনা, নিশ্চিত হওয়া যায়নি।”
উল্লেখ্য, এর আগে গত ২২ আগস্ট মেঘনা নদীতে চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড কমাতে গুয়াগাছিয়ার জামালপুর গ্রামে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়। ক্যাম্প স্থাপনের পর থেকেই একটি চক্র এর বিরোধিতা করে আসছে এবং ক্যাম্প সরানোর দাবিতে মানববন্ধনও করেছে।